আর কত ধৈর্য
আর কত ধৈর্য ধরতে বলো
দেয়ালটা পিঠে ঠেকে গেছে
মাথার চুল পেকে গেছে
দেহের চামড়া কুঁচকে গেছে।
আমরা কি আলোর মুখ দেখব না?
আমরা কি ছাদের নিচে থেকে থেকে
সাদা চামড়ার পিশাচ হতে চাই?
আমাদের রক্ত কি ওমর আলী হায়দারের নয়
খালেদ বিন ওয়ালিদের উত্তরসূরি কারা
আমরা কি দাবি করি না মুসলিম?
আর কত সময়ের অপেক্ষা।
এসো নিজের রক্তকে প্রশ্ন করি কেন তুমি লাল?
যদি না প্রতিবাদ করো
যদি নতুন কিছু করতে পারো
যদি তোমার রক্তে গর্জন না থাকে
মাথা নুয়ে থাকবে চিরকাল।
বকরি ঈদ
হিসাব কষে সংসার চালায় বউ
বাজারের ফর্দ তার প্রয়োজনে হয়।
অন্যদের প্রয়োজনে বাজারের তালিকা সহসা নাকচ।
বেচারাকেই দিতে হবে সব টাকা
যদিও গৃহিণী চাকরি করেন,
মাসের মাইনা পুরাটা শেষ হলে বলবে
এই মাসের বাকি দিনগুলো আলু ভর্তা চলবে।
ঈদের বোনাসসহ পুরাটাই তার জমা
বকরি ঈদের খরচটা বেশি হয়।
স্বামী বেচারা বললো,
চাকরি তো তুমিও করো এবার অর্ধেক তুমি দিও।
জ্বললো চুলাবিহীন আগুন;
লাগবে না কুরবানি।
টাকা যদি আমাকেই দিতে হয়
তোমার বাড়িতে দেবো কেন?
স্বামী বেচারা ফ্যাল ফ্যাল করে
কাচের জানালা দিয়ে বাইরের নীল
আকাশের দিকে তাকিয়ে থাকলো।
এ পাতার অন্যান্য খবর
- কুরবানির ইতিহাস ও তাৎপর্য
- আরাফাতের দিনের গুরুত্ব ও ফজিলত
- জায়নবাদ এবং তার সখা
- নতজানু
- বখতে নসরের চোখ
- চাঁদের জোসনা
- আলম শামস-এর একগুচ্ছ
- বিদ্রোহী কবি সম্রাট
- সাফা মারওয়া
- ঈদের নামায
- কুরবানি ঈদের পূর্বপ্রস্তুতি
- আনুগত্য ও ত্যাগের মহিমায় হযরত ইব্রাহীম (আ.) ও তার পরিবার
- কুরবানি ঈদের রান্না
- সংসার
- হজ মহাসম্মেলন
- বিদায় হজের ভাষণ
- নূহা রাহির মিশুবিষয়ক সুসমাচার
- ঈদ ভাবনায় আঁকা জীবন
- কুরবানির শিক্ষা