সংবাদ শিরোনামঃ

বাকশালের পদধ্বনি ** গাজায় ইসরাইলি হামলা অব্যাহত নিহতের সংখ্যা দুই শতাধিক ** গাজায় ইসরাইলি বর্বরতা : কার্যকর পদক্ষেপ নেই বিশ্বসম্প্রদায়ের ** গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার সংগ্রামে সাংবাদিকদের সংগ্রাম চলবেই ** সর্বনাশা আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধভাবে রুখে দাঁড়াতে হবে ** সংসদ এভাবে চলতে থাকলে সাধারণ মানুষের আস্থা হারিয়ে ফেলবে ** গাজায় ইসরাইলি হামলা বন্ধে বিশ্বকে কার্যকর উদ্যোগ নিতে হবে ** ‘কূটনৈতিক শিষ্টাচার’ শেখানোর হাস্যকর চেষ্টা ** আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞানীদের দৃষ্টিতে রোজা ও স্বাস্থ্য ** কবি আল মাহমুদের জন্মদিনে ফুলেল শুভেচ্ছা ** গাজা উপত্যকায় ইসরাইলি নিষ্ঠুরতা ইতিহাসের সকল বর্বরতাকে হার মানিয়েছে ** ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে খানাখন্দ ঈদে ঘরমুখো মানুষের দুর্ভোগের আশঙ্কা **

ঢাকা, শুক্রবার, ৩ শ্রাবণ ১৪২১, ১৯ রমজান ১৪৩৫, ১৮ জুলাই ২০১৪

॥ জাহাঙ্গীর আলম আনসারী॥
রোজা অর্ধেক চলে গেলেও এখনো জমে উঠেনি রাজধানীর বেশিরভাগ মার্কেটগুলোতে ঈদের কেনাকাটা। অন্যান্য বছর এসময়ে ক্রেতাদের পদচারণায় রাজধানীর ঈদের বাজার মুখরিত থাকলেও এবার গিয়ে দেখা গেছে ভিন্ন চিত্র। আবার কয়েকটি মার্কেটে মানুষের ভিড় থাকলেও দোকানদাররা বলছেন বেচা-কেনা নেই। রাজধানীর বেশ কয়েকটি মার্কেট ঘুরে দেখা গেছে এমন চিত্র। তবে কেনাকাটা করতে আসা মানুষের গন্তব্য ছিল আয় কিংবা আর্থিক সঙ্গতির ওপর ভিত্তি করে। নিম্ন আয়ের মানুষেরা ছুটেছেন ফুটপাত থেকে শুরু করে সাধারণ বিপণী কেন্দ্রে। আর উচ্চবিত্তের ক্রেতারা যাচ্ছেন বিলাসবহুল অভিজাত বিপণীকেন্দ্রগুলোতে।

অভিজাত বিপণী কেন্দ্রে ঈদ উপলে রয়েছে আকর্ষণীয় ও উচ্চমূল্যের পোশাক এবং পণ্যের সমাহার। আলো ঝলমলে এসব দোকানে পণ্যের ব্রান্ড নেম এর গুরুত্বই অনেক বেশি।

ব্র্যান্ড পোশাকের প্রতি ঝোঁক এবার মূলত তরুণ-তরুণীদের। তারাই ছুটছেন দেশী-বিদেশী ব্র্যান্ডের পোশাক কিনতে। এসব পোশাকের দাম পড়ছে সর্বনিম্ন হাজার থেকে সর্বোচ্চ কয়েক হাজার টাকা। বিদেশী ব্র্যান্ডে ঈদের গুরুত্বপূর্ণ অনুষঙ্গ পাঞ্জাবি না মিললেও দেশীয় ব্র্যান্ড এনেছে নানান ধরন, রং ও বৈশিষ্ট্যের পাঞ্জাবি। বেশি বাজেটের মানুষেরা শার্ট, প্যান্টের পাশাপাশি কিনছে পাঞ্জাবি। আর বিদেশী ব্র্যান্ডের পণ্য পাওয়া যাচ্ছে মূলত গুলশান-বনানী এলাকায়। এছাড়া বসুন্ধরা সিটি, রাপাপ্লাজা, ইস্টার্ন প্লাজায়ও পাওয়া যাচ্ছে এসব পোশাক। গুলশান-১ নাম্বার ডিসিসি সুপার মার্কেট পুরোটাই বিদেশী পণ্যে ভরপুর। এখানে অন্যান্য মার্কেটের তুলনায় ঈদের কেনাকাটাও একটু বেশি হচ্ছে।  ইসলাম ব্রাদার্স নামক পোশাকের দোকানের আবুল কালাম জানান, শবে বরাতের পর থেকেই তাদের বেচাকেনা শুরু হয়ে গেছে। ঈদ উপলক্ষে বেচা কেনা ভালোই হচ্ছে তবে গতবারের মতো নয়। তিনি আরো বলেন, এই মার্কেটে কোনো দেশীয় পণ্য পাওয়া যায় না। সব বিদেশী। দুবাই, ইন্ডিয়া, ব্যাংকক, থাইল্যান্ড ও চীনের পণ্য বেশি। সব ধরনের পোশাকই রাখা আছে তার এখানে।

একই মার্কেটের নিউ রুপমে গিয়ে দেখা গেছে সেখানে বাচ্চাদের পোশাক বেশ বিক্রি হচ্ছে। বিক্রেতা আল আমিন জানান, তাদের বেচা কেনা খুবই ভাল হচ্ছে। তারা সন্তুষ্ট। এখানে বাচ্চাদের সব ধরনের বিদেশী পোষাক রয়েছে।

গুলশানে কেনাকাটা করতে আসা মুক্তা নামের এক মহিলা জানান, তিনি তার বাচ্চাদের জন্য এবারের ঈদে লং ফ্রক কিনবেন। তিনি বলেন, এখানে ভালো জিনিস পাওয়া যাচ্ছে তবে দামটা একটু বেশি নিচ্ছে। দামটা কম হলে আমাদের জন্য আরো ভালো হতো।

আর দেশীয় ব্যান্ডের দোকান ছড়িয়ে আছে শহর জুড়েই। নিউমার্কেট, মৌচাক মার্কেট, এলিফ্যান্ট রোড, ধানমন্ডি, মালিবাগ, বাড্ডা, উত্তরা, গুলশান, বনানী এলাকায় রয়েছে অসংখ্য দোকান বা শাখা দোকান। এসব দোকানে ঈদের কেনাকাটায় ছুটছেন বেশি টাকার মানুষরা। তবে দেশীয় ব্যান্ডের মার্কেটগুলোতে এখনো ঈদের কেনাকাটা খুব একটা জমে উঠেনি। বিশেষ করে মৌচাকের মার্কেটগুলোতে বেচা-কেনার অবস্থা খুবই খারাপ। সরেজমিন গিয়ে দেখা গেছে মৌচাক মার্কেট, আনারকলি, ফরচুন শপিং, মেছবাহ উদ্দিন প্লাজা ও সেন্টার পয়েন্ট মার্কেটে ঈদের কোনো আমেজ লক্ষ্য করা যায়নি। পাঞ্জাবীর জন্য বিখ্যাত আয়েশা শপিং কমপ্লেক্সে গিয়ে দেখা গেছে অধিকাংশ দোকানই ক্রেতা শুন্য।

এই মার্কেটের ব্রাদারহুড, মাতৃভূমি ও এক্সকুসিভ পাঞ্জাবী দোকানের মালিক ইকবাল হোসাইন বলেন, গতবারের তুলনায় এবার আমাদের বেচা-কেনার অবস্থা খুবই খারাপ যাচ্ছে। গতবারের চেয়ে এবার দ্বিগুণ পুঁজি নিয়োগ করে জোট কটন কাপড়ের নতুন ডিজাইনের পাঞ্জাবী তুলেছি কিন্তু ক্রেতা নেই। তিনি অভিযোগ করে বলেন, মার্কেটের সামনের রাস্তাটি দীর্ঘদিন যাবত খারাপ হয়ে আছে। প্রতিদিন এখানে দুর্ঘটনা ঘটছে। রাস্তা খারাপ হওয়ায়ও এখানে মানুষ আসতে পারে না।

একই মার্কেটের সালামুন ফ্যাশনের মালিক আজিজুর রহমান বলেন, বিগত ২০ বছরের মধ্যে এমন খারাপ বেচা-কেনা আর কখনো হয়নি। তিনিও বললেন, রাস্তা খারাপ মানুষ মার্কেটে আসতে চায়না।

মৌচাক মার্কেটে কিছু নারী-পুরুষের ভিড় থাকলেও বিক্রেতারা বলছেন বেচা-কেনা নেই। মার্কেটের মধুবন শাড়ীর দোকানের মালিক রফিকুল ইসলাম বলেন, ঈদ হিসাবে বেচা-কেনা খুবই কম। থ্রি পিচ, জুতা আর কসমেটিকের দোকানগুলোরও একই অবস্থা।

জয় ফ্যাশন থ্রি পিচ দোকানের মিঠু মোল্লা জানান, অন্যান্য বছর এসময় দম ফেলানোর সুযোগ পাইনি। কিন্তু এবার কোনো ক্রেতা নেই। সারাদিন ধরে চুপচাপ বসে আছি।

প্যারাগন নামের কসমেটিকের দোকানে গিয়ে দেখা গেছে একজন বসে বসে ঘুমাচ্ছে আর আরেকজন টিভি দেখছে। এই দোকানের রনি বলেন, এবার অবস্থা খুবই খারাপ। বেচা-কেনা নাই বললেই চলে।

বিগ বাজার নামের জুতার দোকানের কর্মচারী আনোয়ার হোসাইন জানান, বেচা-কেনা সন্তোষজনক নয়।

একই অবস্থা দেখা গেছে এপেক্সের জুতার দোকানেও। তারা জানালেন, ২০ রমজানের পর বেচা-কেনা জমে উঠতে পারে।

একই দৃশ্য লক্ষ্য করা গেছে বাড্ডার সুবাস্তু নজর ভ্যালীতে। মার্কেটের প্রতিটি তলায় নারী-পুরুষের ভিড় থাকলেও বিক্রেতারা বলছেন ভিন্ন কথা। ভিয়েনা ফ্যাশনের সাইফুল ইসলাম বলেন, মার্কেটে লোকজনের ভিড় আছে কিন্তু বেচা-কেনা নেই। গত বছর এ সময় অনেক বেশি বেচা-কেনা হয়েছে।

মার্কেটের স্টোন জুয়েলারী দোকানগুলোরও একই অবস্থা। ব্লাক স্টোন জুয়েলারীর মালিক রফিকুল ইসলাম বলেন, অন্যান্য বছরের তুলনায় এবার বেচা-কেনা খুবই কম।

একই চিত্র দেখা গেছে বৃহত্তর স্বর্ণের মার্কেট বায়তুল মোকাররমে। ঈদ উপলক্ষে অন্যান্য বছরের ন্যায় এবার বেচা-কেনা নাই বললেই চলে। বায়তুল মোকাররম মার্কেটের নিচ তলার খোকন জুয়েলার্স এর মালিক খোকন বলেন, এবার ব্যবসার অবস্থা খুবই খারাপ যাচ্ছে।  গতবারের তুলনায় এবার কিছুই হচ্ছে না। পর্যায়ক্রমে বেচা-কেনা ঝিমিয়ে পড়ছে। তিনি আরো বলেন, দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা খারাপ। মানুষের হাতে টাকা নেই। বেঁচে থাকার জন্য যা কিনতে হয় মানুষ এখন তাই কিনতে পারছে না। স্বর্ণ কিনবে কি দিয়ে?

বরাবরের মতো এবারও বিপণী কেন্দ্রগুলোতে পুরুষের চেয়ে মহিলাদের ভিড়ই বেশি ল্য করা যাচ্ছে। দুবাই পাঞ্জাবি, ফতুয়া, মাসাককলি, বৃন্দা, রেবো, আকসার, গজনি নামের বিভিন্ন বিদেশী ব্রান্ডের পোশাকের পাশাপাশি নারীর জন্যও রয়েছে বাহারি পোশাকের বাহারি দোকান। শাড়ির জন্য বেইলি রোডসহ বিভিন্ন জায়গায় আছে নামকরা শাড়ির দোকান। এছাড়াও শাড়ি আছে বিভিন্ন দেশীয় ব্র্যান্ডের দোকানে। কম বয়েসী নারীদের জন্য আছে নানা ধরনের সালোয়ার, কামিজ, ওড়না ও সবমিলিয়ে বিশেষ সেট। আরও আছে অলঙ্কারের সমাহার। আর বাঙালী রমনীর ঐতিহ্য শাড়িতেও এসেছে এবার নতুন সাজ। শাড়িতে ইতালিয়ান ক্রাপ, হাফ মসলিন, হাফ জর্জেট, বাহারি এক্সকুসিভ হাড্ডিপার, শিফন এগিয়ে রয়েছে।

ফার্মগেইটের শপিংমলগুলোতেও জমে উঠেনি ঈদের কেনাকাটা। ফুটপাতের দোকানগুলোতে বেচা কেনা জমজমাট হয়ে উঠলেও ঈদের আমেজ দেখা যায়নি শপিংমলগুলোতে। মাহবুব প্লাজায় গিয়ে দেখা গেছে দোকানগুলোতে কোনো ক্রেতা নেই। কেউ ঘুমাচ্ছে, কেউ গল্প করছে আবার রমজান হওয়ায় কেউ বসে বসে কুরআন তিলাওয়াত শুনছে। একটি রেডিমেট পোশাকের দোকান কিলারের মালিক সেলিমের সাথে কথা বললে তিনি জানান, তাদের এখনো আগের নিয়মিত বেচা কেনাই হচ্ছে। ঈদের বেচা কেনা এখনো শুরু হয়নি। ২০ রমজানের পর তাদের বেচা কেনা শুরু হবে বলেও তিনি জানান।

এদিকে রাজধানীর ফুটপাতের দোকানগুলোতে ক্রেতাদের কিছু ভিড় লক্ষ্য করা গেছে। জমকালো আলোকসজ্জা, লোভনীয় র‌্যাফেল ড্র আর আরামদায়ক শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা না থাকলেও মধ্য আয়ের মানুষ ঈদ কেনাকাটার জন্য বেছে নিচ্ছেন ফুটপাতের দোকানগুলোকে। হাল ফ্যাশনের থ্রিপিস, পাঞ্জাবি, শার্ট-প্যান্ট, প্রসাধনী ও সুগন্ধিসহ  প্রয়োজনীয় সবই মিলছে এখানে। দামও নাগালের মধ্যে।

সরেজমিন দেখা গেছে, এক বছরের শিশু কোলে নেয়া মা থেকে ষাটোর্ধ্বরাও ঘোরাফেরা করছেন ফুটপাতের দোকানে। পুরুষদের পাশাপাশি নারীদেরও স্বতঃস্ফূর্ত বিচরণ ফুটপাতের কেনাকাটায়। ফুটপাত ছাড়াও ওভার ব্রিজের উপরেও চলছে ঈদের কেনাকাটা। রাজধানীর বঙ্গবন্ধু এভিনিউ হকার্স সমিতি মার্কেট, গুলিস্তান মোড়ের চারপাশের ফুটপাত, গোলাপ শাহ মাজার ফুটপাত, বঙ্গবাজার, নগর ভবনের সামনের রাস্তা, বায়তুল মোকাররমের উত্তর-পশ্চিম ও দক্ষিণ গেট, গাউছিয়া, নিউমার্কেট, মতিঝিল, ফার্মগেটসহ বিভিন্ন এলাকার ফুটপাতের দোকানগুলোতে চলছে ঈদ কেনাকাটা। অপোকৃত কম দামে চাহিদার জামা-কাপড় বা জিনিসপত্র পাওয়া যায় বলে নিম্ন ও মধ্যবিত্তরা প্রতিনিয়ত ভিড় জমাচ্ছে এসব ফুটপাতে।

বিভিন্ন রঙ ও ডিজাইনের প্যান্ট, শার্ট, গেঞ্জি, পাঞ্জাবী, মেয়েদের থ্রি পিস ও বাচ্চাদের পোশাক বিক্রি হচ্ছে। বড়দের প্যান্ট ৩০০ থেকে ৬০০ টাকার মধ্যে। শার্ট ১৫০ থেকে ৩৫০ টাকার মধ্যে। পাঞ্জাবি ১৫০ থেকে ৭৫০ টাকা পর্যন্ত, বাচ্চাদের পোশাক ১০০ থেকে ৪৫০ টাকা, থ্রিপিস ৩০০ থেকে ৭০০ টাকা। জুতাও আছে ফুটপাতে। ছেলেদের দামি ব্র্যান্ডের আদলে ডিজাইন করা সু কিংবা সাধারণ স্যান্ডেল ২০০ থেকে ৪০০ টাকার মধ্যে। মেয়েদের জুতার দাম ১৫০ থেকে ৩০০ টাকা। এর বাইরেও আছে অনেক ভাসমান দোকান। এসব দোকানে রয়েছে মালা, কানের দুল, চুলের রাবার, ব্যান্ড, ফিতা, নেইলপলিশ, লিপস্টিক, চুলের খোঁপাসহ অসংখ্য সাজগোজের জিনিস। নিম্ন ও মধ্যবিত্ত সবাই এসব দোকান থেকে টুকটাক কেনাকাটা করছেন। দামে সস্তা অথচ প্রয়োজনীয় সব জিনিসই এসব দোকানে পাওয়া যায়।

কিন্তু ফুটপাতের দোকানদাররাও বললেন বেচা-কেনা এবার খুব একটা ভালো না। বায়তুল মোকাররম উত্তর গেইটের দোকানদার ফারুক, পশ্চিম দিকের ফুটপাতের দোকানদার মামুন ও গুলিস্তান ফুটপাতের দোকানদার বাশার জানালেন বেচা-কেনা আগের মতো ভালো না। গত বছর এসময় লোকজনের খুব ভিড় ছিল কিন্তু এবার ক্রেতা অনেক কম। এবারের ঈদের টোটাল বাজারসহ সার্বিক বিষয়ে জানতে এফবিসিসিআইয়ের সহ-সভাপতি হেলাল উদ্দিনের মোবাইল ফোনে একাধিকবার চেষ্টা করেও তার সাথে যোগাযোগ করা যায়নি।

এ পাতার অন্যান্য খবর

অন্যান্য মিডিয়া bdnews24 RTNN Sheersha News barta24 Prothom Alo Daily Nayadiganta Jugantor Samakal Amardesh Kaler Kantho Daily Ittefaq Daily Inqilab Daily Sangram Daily Janakantha Amader Shomoy Bangladesh Pratidin Bhorerkagoj Daily Dinkal Manob Zamin Destiny Sangbad Deshbangla Daily Star New Age New Nation Bangladesh Today Financial Express Independent News Today Shaptahik 2000 Computer Jagat Computer Barta Budhbar Bangladesherkhela Holiday Bangladesh Monitor BBC Bangla Pars Today
homeabout usdeveloped by

ভারপ্রাপ্ত সম্পাদকঃ মো. তাসনীম আলম।

এটিএম সিরাজুল হক কর্তৃক হক প্রিন্টার্স ১০/৮ আরামবাগ, ঢাকা-১০০০ হতে মুদ্রিত ও প্রকাশিত। যোগাযোগের ঠিকানাঃ ৪২৩ এলিফেন্ট রোড, বড় মগবাজার, ঢাকা - ১২১৭।

ফোন: ৮৮ ০২ ৪৮৩১৯০৬৫, ই-মেইল: sonarbanglaweekly@gmail.com, weeklysonarbangla@yahoo.com, সার্কুলেশন: ০১৫৫২৩৯৮১৯০, বিজ্ঞাপন: ৪৮৩১৫৫৭১, ০১৯১৬৮৬৯১৬৮, ০১৭৩৪০৩৬৮৪৬।