সংবাদ শিরোনামঃ

বাকশালের পদধ্বনি ** গাজায় ইসরাইলি হামলা অব্যাহত নিহতের সংখ্যা দুই শতাধিক ** গাজায় ইসরাইলি বর্বরতা : কার্যকর পদক্ষেপ নেই বিশ্বসম্প্রদায়ের ** গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার সংগ্রামে সাংবাদিকদের সংগ্রাম চলবেই ** সর্বনাশা আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধভাবে রুখে দাঁড়াতে হবে ** সংসদ এভাবে চলতে থাকলে সাধারণ মানুষের আস্থা হারিয়ে ফেলবে ** গাজায় ইসরাইলি হামলা বন্ধে বিশ্বকে কার্যকর উদ্যোগ নিতে হবে ** ‘কূটনৈতিক শিষ্টাচার’ শেখানোর হাস্যকর চেষ্টা ** আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞানীদের দৃষ্টিতে রোজা ও স্বাস্থ্য ** কবি আল মাহমুদের জন্মদিনে ফুলেল শুভেচ্ছা ** গাজা উপত্যকায় ইসরাইলি নিষ্ঠুরতা ইতিহাসের সকল বর্বরতাকে হার মানিয়েছে ** ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে খানাখন্দ ঈদে ঘরমুখো মানুষের দুর্ভোগের আশঙ্কা **

ঢাকা, শুক্রবার, ৩ শ্রাবণ ১৪২১, ১৯ রমজান ১৪৩৫, ১৮ জুলাই ২০১৪

জামায়াতে ইসলামীর ইফতার মাহফিলে খালেদা জিয়া

সর্বনাশা আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধভাবে রুখে দাঁড়াতে হবে

গত ৯ জুলাই বুধবার একটি অভিজাত হোটেলে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর উদ্যোগে রাজনীতিবিদ, আইনজীবী, সাংবাদিক, ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, ওলামা-মাশায়েখ, কবি, সাহিত্যিক, ব্যবসায়ীসহ বিভিন্ন পেশার লোকদের সম্মানে ইফতার মাহফিলে প্রধান অতিথি বিএনপির চেয়ারপার্সন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া মুনাজাতে অংশ নেন : সোনার বাংলা

স্টাফ রিপোর্টার : ঈদের পর নতুন কর্মসূচি দিয়ে মতাসীন আওয়ামী জালিম সরকারকে মসনদ থেকে বিদায় করা হবে ঘোষণা দিয়ে বিএনপি চেয়ারপার্সন, সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও ২০ দলীয় জোটের শীর্ষ নেতা বেগম খালেদা জিয়া বলেছেন, এ সরকারের সাথে দেশের জনগণ নেই। দেশের ৯৫ শতাংশ জনগণ ২০ দলীয় জোটের সাথে আছে। তিনি বলেন, জালিম সরকার দেশকে ধ্বংস করে দিয়েছে। ব্যাংক ধ্বংস করে দিয়েছে। দেশের অর্থনীতি ধ্বংস করে দিয়েছে। গুম, খুন, হত্যা-রাহাজানি থেমে নেই। দেশ এখন মহাসঙ্কটে। জনগণ এ সরকারের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হয়েছে। তাই দল-মত নির্বিশেষে যারা দেশের এতো বড় সর্বনাশ করছে তাদের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধভাবে রুখে দাঁড়াতে হবে।

গত ৯ জুলাই দেশের রাজনীতিবিদ, বুদ্ধিজীবী, আইনজীবী, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক, কবি, সাহিত্যিক, সাংবাদিক, প্রাক্তন সামরিক-বেসামরিক কর্মকর্তা, চিকিৎসক, প্রকৌশলী, ওলামা-মাশায়েখ, ব্যবসায়ী ও কৃষিবিদসহ বিশিষ্ট নাগরিকদের সম্মানে হোটেল সোনারগাঁও-এর গ্র্যান্ড বলরুমে এই ইফতার মাহফিলের আয়োজন করা হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমীর অধ্যাপক মুজিবুর রহমান।  ইফতারের আগে খালেদা জিয়া অনুষ্ঠানে বিভিন্ন টেবিলে গিয়ে শরিক দলের নেতৃবৃন্দের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন। পরে বাংলাদেশসহ মুসলিম উম্মার শান্তি ও কল্যাণ কামনা করে জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমীর অধ্যাপক মজিবুর রহমান মুনাজাত করেন।

ইফতারের পূর্বে সংপ্তি বক্তব্যে খালেদা জিয়া বলেন, আজকে দেশের পরিস্থিতি অত্যন্ত খারাপ। অত্যন্ত কঠিন পরিস্থিতির মধ্যে মানুষ জীবন যাপন করছে। রমজানেও মানুষ শান্তিতে রোজা রাখতে পারছে না। বিএনপি ও ২০ দলীয় জোট সরকারের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ। দেশের ৯৫ ভাগ মানুষ আমাদের পে রয়েছে। সেটা তারা ৫ জানুয়ারির নির্বাচনের মাধ্যমে প্রমাণ দেখিয়েছে। তিনি বলেন, সরকারের পায়ের তলায় মাটি নেই তা তারা বোঝে না। র‌্যাব-পুলিশ দিয়ে মানুষ খুন করে টিকে থাকা যায় না।

এ সময় তিনি বলেন, র‌্যাব এখন মানুষের নিরাপত্তা দেয়া ছেড়ে খুন, গুম ও সন্ত্রাসে ব্যস্ত হয়ে পড়েছে। তাই অবিলম্বে র‌্যাবকে বাতিল করতে হবে। র‌্যাব এখন সিরিয়াল কিলারে পরিণত হয়েছে।

সাবেক এই প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা ঈদের পর আন্দোলনের নতুন কর্মসূচি দেবো। দলমত নির্বিশেষ সব দলের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি- আসুন দেশকে রা করতে সব ভেদাভেদ ভুলে গিয়ে আমরা ঐক্যবদ্ধ হই। এ সময় তিনি আওয়ামী লীগের উদ্দেশ্যে বলেন, আপনারাও আমাদের সাথে দেশ রায় শরীক হতে পারেন। আসুন দেশের জন্য কাজ করি। খালেদা জিয়া বলেন, আমরা স্পষ্ট ভাষায় বলে দিতে চাই, পুলিশ-র‌্যাব দিয়ে জোর করে মতায় থাকা যাবে না।

নুতন নির্বাচন দাবি করে তিনি বলেন, আমরা নির্দলীয় সরকারের অধীনে একটি সুষ্ঠু নির্বাচন চাই। আমরা অগতান্ত্রিক অন্যায় কিছু চাই না। আমরা চাই, গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় একটি গণতান্ত্রিক সরকার দেশে প্রতিষ্ঠিত হউক।

দেশের বর্তমান পরিস্থিতি অত্যন্ত খারাপ উল্লেখ করে খালেদা জিয়া বলেন, মানুষ অনেক কষ্টে এখন দিনাতিপাত করছে। তারা ভালোভাবে খাবার এমনকি ইফতার ও সাহরীও করতে পারছেনা। জনগণ এখন নানা সমস্যায় জর্জরিত। দেশবাসীর উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, আসুন, দলমতের উর্ধ্বে উঠে দেশকে বাঁচাতে, দারিদ্র্য বিমোচন করতে, কর্ম সংস্থান করতে, দেশকে সর্বনাশের হাত থেকে রা করতে ঐক্যবদ্ধ হউন।

অধ্যাপক মুজিবুর রহমান বলেন, জালিম সরকার রাজনৈতিক প্রতিহিংসা চরিতার্থ করার জন্য দীর্ঘ ৪ বছর যাবৎ নেতৃবৃন্দকে অন্যায়ভাবে কারাগারে আটক রেখেছে। গত বছর এই ইফতার মাহফিলে আমাদের সঙ্গে ইফতার করেছিলেন অধ্যাপক এ কে এম নাজির আহমাদ। তিনিও আমাদের কাছ থেকে বিদায় নিয়েছেন। তার মতো একজন পরিচ্ছন্ন লোকের জানাজাও সরকার সুষ্ঠুভাবে করতে দেয়নি। তার জানাজায় অশংগ্রহণ করতে যাওয়া নেতৃবৃন্দকে গ্রেফতার করে সরকার তাদের উপর জুলুম এবং নির্যাতন চালিয়েছে। যারা সরকারের জুলুম, নির্যাতনের শিকার হয়ে দুনিয়া থেকে বিদায় নিয়েছেন, যারা অত্যাচারিত এবং নির্যাতিত হয়েছেন তাদের সকলের জন্য আমরা মহান আল্লাহর কাছে দোয়া করি, আল্লাহ রাব্বুল আলামিন তাদেরকে সর্বত্তোম পুরস্কার ‘জান্নাতুল ফেরদাউস’ দান করুন।

অধ্যাপক মুজিব বলেন, পবিত্র রমজান কুরআন নাজিলের মাস। মানবজাতির মুক্তি ও কল্যাণের পথনির্দেশিকা রয়েছে মহাগ্রন্থ আল-কুরআনে। কুরআনের আলোকে ব্যক্তিগত, পারিবারিক, সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় জীবন গড়ে তোলার জন্য তাকওয়া অর্জনের উদ্দেশ্যে রমজানের সাওম বা রোজা ফরজ করা হয়েছে। তাকওয়া শুধু মনে আল্লাহর ভয় পোষণের নাম নয়। বাস্তব জীবনে আল্লাহর ভয়ের প্রতিফলন ঘটানোই তাকওয়া।

তিনি আরো বলেন, দেশ ও জাতি আজ এক কঠিন সঙ্কটে নিপতিত। এই সরকার মানুষের ন্যায্য ভোটাধিকার কেড়ে নিয়ে নির্বাচন ব্যবস্থার কবর রচনা করে ৫ জানুয়ারি প্রহসনের নির্বাচনের আয়োজন করে জোরপূর্বক মতা দখল করেছে। এ সরকার জনগণের ভোটে নির্বাচিত নয়। এ সরকার অবৈধ। সরকারের জুলুম, নিপীড়নে গোটা জাতি আজ অতিষ্ঠ। হত্যা, খুন, গুম, অপহরণসহ মানবাধিকার লঙ্ঘন, সংবিধান বিরোধী কর্মকাণ্ড সরকারের নিত্যদিনের অভ্যাসে পরিণত হয়েছে। তিনি বলেন, সরকার জামায়াতে ইসলামীসহ ২০ দলীয় জোটের নেতা-কর্মীদের উপর অবর্ণনীয় নির্যাতন চালাচ্ছে। নারী-পুরুষ, শিশু এমনকি বৃদ্ধরা পর্যন্ত সরকারের নিপীড়ন থেকে রেহাই পায়নি। এ সরকার দেশের সর্বজন শ্রদ্ধেয় আলেম-ওলামা, পীর-মাশায়েখদের উপর অত্যাচার চালিয়েছে।

অধ্যাপক মুজিব বলেন, সরকার অত্যন্ত পরিকল্পিতভাবে জামায়াত নেতৃবৃন্দকে হত্যার উদ্দেশ্যে বানোয়াট ও কাল্পনিক অভিযোগে মিথ্যা মামলা দায়ের করে বিচারের নামে প্রহসনের আয়োজন করেছে। জাতিসংঘ মহাসচিবসহ বিশ্বসম্প্রদায়ের অনুরোধ অগ্রাহ্য করে সরকার শহীদ আবদুল কাদের মোল্লাকে নির্মমভাবে হত্যা করেছে। তার পরিবারকে জানাজা ও দাফনে অংশগ্রহণ করতে দেয়নি। তিনি এ সরকারের সকল জুলুম, নির্যাতন ও অত্যাচারের বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়ার জন্য দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানান।

ইফতার মাহফিলে ২০ দলীয় জোটের নেতৃবৃন্দের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, এলডিপির প্রেসিডেন্ট কর্নেল (অব.) ড. ওলি আহমদ বীর বিক্রম,  ইসলামী ঐক্যজোটের চেয়ারম্যান মাওলানা আবদুল লতিফ নেজামী, খেলাফত মজলিসের আমীর মাওলানা ইসহাক, জাগপার সভাপতি শফিউল আলম প্রধান, সাধারণ সম্পাদক খন্দকার লুৎফর রহমান, বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) সৈয়দ মুহাম্মদ ইব্রাহিম বীর প্রতীক, জাতীয় পার্টির মহাসচিব মোস্তফা জামাল হায়দার, এনপিপির চেয়ারম্যান শেখ শওকত হোসেন নিলু, মহাসচিব ড. ফরিদুজ্জামান ফরহাদ, বাংলাদেশ ন্যাপের চেয়ারম্যান জেবেল রহমান গাণি, মহাসচিব গোলাম মোস্তফা ভূঁইয়া, বাংলাদেশ মুসলিম লীগের সভাপতি এএইচএম কামরুজ্জামান, বাংলাদেশ ইসলামিক পার্টির চেয়ারম্যান এডভোকেট আবদুল মোবিন, সাম্যবাদী দলের ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক সাঈদ আহমেদ, জমিয়তে ওলামা ইসলামের সভাপতি মাওলানা আবদুল মোমিন, জমিয়তে ওলামা ইসলামের প্রতিনিধি মুফতি রেজাউল করিম, বিজেপির প্রেসিডিয়াম সদস্য  সালাহ উদ্দিন মতিন, খেলাফত মজলিসের মহাসচিব অধ্যাপক আহমদ আবদুল কাদের, হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা আজিজুল হক ইসলামাবাদী, ইসলামী ঐক্য আন্দোলনের আমীর ড. মাওলানা ইশা শাহেদী, ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক পার্টির চেয়ারম্যান খন্দকার গোলাম মর্তুজা, মহাসচিব আলমগীর মহিউদ্দিন, বাংলাদেশ লেবার পার্টির চেয়ারম্যান ডা. মোস্তাফিজুর রহমান ইরান, সাধারণ সম্পাদক হামদুল্লাহ আল মেহেদী, ডেমোক্রেটিক লীগের সাধারণ সম্পাদক সাইফুদ্দিন আহমদ মনি, বাংলাদেশ পিপলস লীগের সভাপতি এড. গরীবে নেওয়াজ, বাংলাদেশ মুসলিম লীগের সভাপতি এডভোকেট নূরুল হক মজুমদার, বাংলাদেশ মুসলিম লীগের একাংশের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি জোবায়দা কাদের চৌধুরী, বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের মহাসচিব মাওলানা জাফর উল্লাহ খান, এলডিপির যুগ্ম-সম্পাদক শাহাদাত হোসেন সেলিম।

ইফতারে বিএনপি নেতাদের মধ্যে উপস্থিত উপস্থিত ছিলেন দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আর এ গনি, ব্যারিস্টার জমিরউদ্দিন সরকার, ব্যারিস্টার রফিকুল ইসলাম মিয়া, এম কে আনোয়ার, নজরুল ইসলাম খান, ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল্লাহ আল নোমান, এয়ার ভাইস মার্শাল অব. আলতাফ হোসেন চৌধুরী, বেগম সেলিমা রহমান, চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা ব্যারিস্টার শাহজাহান ওমর বীর উত্তম, মীর মোহাম্মদ নাসির উদ্দিন, ইনাম আহমেদ চৌধুরী, রুহুল আলম চৌধুরী, এডভোকেট জয়নাল আবেদিন, আবদুল কাইয়ুম, অধ্যাপক ডা.এ জেড এম জাহিদ হোসেন, যুগ্ম-মহাসচিব বরকত উল্লাহ বুলু, ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন, মহানগর বিএনপির সদস্য সচিব আবদুস সালাম, যুবদল সভাপতি সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক মীর সরাফত আলী সপু, সহ-দফতর সম্পাদক শামীমুর রহমান শামীম, বিএনপি নেতা এডভোকেট মাসুদ আহমেদ তালুকদার, সানাউল্লাহ মিয়া, ইসমাইল হোসেন বেঙ্গল, খায়রুল কবীর খোকন, ব্যারিস্টার নাসির উদ্দিন অসীম, ব্যারিস্টার কায়সার কামাল, বিএনপি চেয়ারপার্সনের প্রেস সচিব মারুফ কামাল খান সোহেল, মহিলা দলের সভাপতি নুরী আরা সাফা, সাধারণ সম্পাদক শিরিন সুলতানা প্রমুখ।

আরো উপস্থিত ছিলেন মাওলানা মহিউদ্দিন রব্বানী, মাওলানা জয়নাল আবেদীন, মাওলানা মোফাজ্জল হোসেন খান, সুপ্রিম কোর্ট বারের সাবেক সভাপতি এডভোকেট জয়নাল আবেদীন, মাওলানা সাইয়্যেদ কামাল উদ্দিন জাফরী, ঢাকা বারের সভাপতি এডভোকেট মহসিন মিয়া, সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট জসিম উদ্দিন, সাবেক সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট খোরশেদ আলম মিয়া, এডভোকেট খোরশেদ আলম, সুপ্রিম কোর্ট বারের সাবেক সহ-সম্পাদক এডভোকেট সাইদুর রহমান এড. মিজানুর রহমান, এড. আবদুর রাজ্জাক, এডভোকেট তাজুল ইসলাম।

বিশিষ্টজনদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন কবি আল মাহমুদ, দৈনিক সংগ্রামের সম্পাদক আবুল আসাদ, দৈনিক নয়াদিগন্তের সম্পাদক মহিউদ্দিন আলমগীর, দৈনিক দিনকালের সম্পাদক রেজোয়ান সিদ্দিকী, সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদের ভারপ্রাপ্ত আহ্বায়ক রুহুল আমীন গাজী, বিএফইউজের সভাপতি শওকত মাহমুদ, সহ সভাপতি এম আবদুল্লাহ, মহাসচিব এম এ আজিজ, সাংগঠনিক সম্পাদক শহিদুল ইসলাম, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি আবদুল হাই শিকদার, সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম প্রধান, ডিইউজের সাবেক সভাপতি আবদুশ শহীদ, জাতীয় প্রেস কাবের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আবদাল আহমদ, ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাধারণ সম্পাদক ইলিয়াস খান, ফটোজার্নালিস্ট এসোসিয়েশনের সভাপতি একে এম মহসিন, সাধারণ সম্পাদক মীর আহমেদ মীরু, দিগন্ত টেলিভিশনের এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর মজিবুর রহমান মঞ্জু, বিশিষ্ট কলামিস্ট ড. তারেক শামসুর রহমান, সাদেক খান, নূরুল আমীন, বিশিষ্ট সাংবাদিক মাহফুজ উল্লাহ, শফিক রেহমান, আবদুল আউয়াল ঠাকুর, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি অধ্যাপক এমাজ উদ্দিন আহমদ, ড. অধ্যাপক মাহবুব উল্লাহ, সাবেক সচিব আনম আখতার হোসাইন, এএসএম সোলায়মান চৌধুরী, ব্যারিস্টার হায়দার আলী, অধ্যাপক চৌধুরী মাহমুদুল হাসান, অধ্যাপক ওমর আলী, ড. অধ্যাপক কোরবান আলী, অধ্যাপক ড. মোশারফ হোসাইন, প্রফেসর হারুন অর রশিদ, অধ্যাপক ড. সিদ্দিকুর রহমান, অধ্যাপক ড. শহিদুল ইসলাম, ড. মিজানুর রহমান, অধ্যাপক আতাউর রহমান বিশ্বাস, প্রফেসর ড. মামুন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক সমিতির সাবেক সেক্রেটারি অধ্যাপক ড. ওবায়দুল ইসলাম, বিশিষ্ট মুক্তিযোদ্ধা ইসমাইল হোসেন বেঙ্গল, শিক কর্মচারী ঐক্যজোটের চেয়ারম্যান সেলিম ভূইয়া, জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা পরিষদের সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার মোসলেম উদ্দিন, সহ-সভাপতি ফজলুল হক, মহাসচিব মুহাম্মদ ইকবাল, বিশিষ্ট চিকিৎসক ডা. আবদুল মজিদ খান, ড্যাবের মহাসচিব ডা. জাহিদ হোসাইন, ডা. রেদওয়ান উল্লাহ শাহেদী, কবি সাজ্জাদ হোসাইন খান, আবুল কাশেম মিঠুন, ড. তৌহিদুর রহমান, সাংবাদিক সঞ্জিব চৌধুরী, জিয়ানগর উপজেলা চেয়ারম্যান মাসুদ সাঈদী প্রমুখ।

জামায়াত নেতৃবৃন্দের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য মাওলানা এটিএম মাসুম,  মাওলানা আবদুল হালিম, কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য এড. জসিম উদ্দিন সরকার, মো. আবদুর রব, কেন্দ্রীয় প্রচার বিভাগের সহকারী সেক্রেটারি মতিউর রহমান আকন্দ, কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য  আমিনুল ইসলাম, কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও সিলেট মহানগরী জামায়াতের আমীর এডভোকেট এহসানুল মাহবুব জোবায়ের, কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও বরিশাল মহানগরী জামায়াতের আমীর এডভোকেট মোয়াজ্জেম হোসাইন হেলাল, ঢাকা মহানগরী জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি মোবারক হোসেন প্রমুখ।

এ পাতার অন্যান্য খবর

অন্যান্য মিডিয়া bdnews24 RTNN Sheersha News barta24 Prothom Alo Daily Nayadiganta Jugantor Samakal Amardesh Kaler Kantho Daily Ittefaq Daily Inqilab Daily Sangram Daily Janakantha Amader Shomoy Bangladesh Pratidin Bhorerkagoj Daily Dinkal Manob Zamin Destiny Sangbad Deshbangla Daily Star New Age New Nation Bangladesh Today Financial Express Independent News Today Shaptahik 2000 Computer Jagat Computer Barta Budhbar Bangladesherkhela Holiday Bangladesh Monitor BBC Bangla Pars Today
homeabout usdeveloped by

ভারপ্রাপ্ত সম্পাদকঃ মো. তাসনীম আলম।

এটিএম সিরাজুল হক কর্তৃক হক প্রিন্টার্স ১০/৮ আরামবাগ, ঢাকা-১০০০ হতে মুদ্রিত ও প্রকাশিত। যোগাযোগের ঠিকানাঃ ৪২৩ এলিফেন্ট রোড, বড় মগবাজার, ঢাকা - ১২১৭।

ফোন: ৮৮ ০২ ৪৮৩১৯০৬৫, ই-মেইল: sonarbanglaweekly@gmail.com, weeklysonarbangla@yahoo.com, সার্কুলেশন: ০১৫৫২৩৯৮১৯০, বিজ্ঞাপন: ৪৮৩১৫৫৭১, ০১৯১৬৮৬৯১৬৮, ০১৭৩৪০৩৬৮৪৬।