রেজি : ডিএ ৫১৭ ॥ ৬৩ বর্ষ : ২৮তম সংখ্যা ॥ ঢাকা, শুক্রবার, ১৯ আশ্বিন ১৪৩১ ॥ ৩০ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬ হিজরী ॥ ৪ অক্টোবর ২০২৪

॥ সাইদুর রহমান রুমী॥
দিন যত যাচ্ছে ক্রমেই রাজধানীতে যানজট ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে। কী দিন, কী রাত। প্রধান সড়ক হতে এলাকার অলিগলি সর্বত্র যানজটে নাকাল মানুষ। পুলিশ-প্রশাসনের নির্বিকার দর্শকের ভূমিকা, ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের ভাঙ্গাচোরা রাস্তা আর যত্রতত্র অটো রিকশার তাণ্ডবে ভেঙে পড়েছে পুরো ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা। যানজটে নাকাল মানুষের মূল্যবান কর্মঘণ্টা নষ্ট রাস্তাতেই।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, পটপরিবর্তনের পর পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে ট্রাফিক অব্যবস্থাপনা, বাস-মিনিবাসের বিশৃঙ্খলা, যেখানে-সেখানে যাত্রী ওঠানামা, প্রাচীন ট্রাফিক সংকেত ব্যবস্থা, ট্রাফিক আইন না মানা, ট্রাফিক পুলিশের শিথিলতা, সড়কের একাংশজুড়ে বাস-ট্রাক রাখা, ছোট যানের আধিক্য, ইচ্ছেমতো ফুটপাত দখল, আওয়ামী লীগ সরকারের সময় দীর্ঘদিন রাজধানীর বিভিন্ন সড়ক সংস্কার না করা, প্রধান সড়কসহ সব সড়কে রিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার অবাধ চলাচল রাজধানীতে যানজট প্রকট ও  ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে। এছাড়া শহরের এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে আন্তঃজেলা বাসগুলোর চলাচল, মহাসড়কের প্রবেশমুখে বাসের কাউন্টারও যানজট বাড়াচ্ছে। যানজট কমাতে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকার বৈজ্ঞানিক গবেষণা বা বাস্তবসম্মত পদক্ষেপ না নিয়ে শুধু লুটপাটের আশায় উড়ালসড়ক (ফ্লাইওভার), এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের মতো বিপুল ব্যয়ের অবকাঠামো হাতে নিয়েছিল, যা বর্তমানে যানজট নিরসনে তেমন কোনো কাজে আসছে না। বরং হানিফ ফ্লাইওভারের ওপরেও দুই-তিন কিলোমিটার দীর্ঘ যানজট তৈরি করছে।  যা অত্যন্ত বেমানান ও দৃষ্টিকটূ।
প্রধান সড়কে ৮ লাখ অটো রিকশার দাপট
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থান-পরবর্তী সময়ে ছাত্ররা ট্রাফিক স্বেচ্ছাসেবকের দায়িত্ব পালনের শেষের দিকে যানজট নিরসনে ছাত্ররা প্রধান সড়কে অটোরিকশা চলাচল বন্ধ করে দিয়েছিল। কিন্তু ট্রাফিক পুলিশ আসার পর অজানা কারণে তারা আবার অটোরিকশা প্রধান সড়কে চলাচলে আর বাধা দিচ্ছে না। যদিও সীমিত পর্যায়ে নগরীর কোনো কোনো সড়কে সামান্য বাধা দেয়া হচ্ছে, কিন্তু বেশিরভাগ অটোরিকশাই বিপুল প্রতাপে চলছে প্রধান সড়কে। রাষ্ট্রীয় পরিবহন নিয়ন্ত্রণ সংস্থার (বিআরটিএ) হিসাবে রাজধানীতে নিবন্ধিত যানবাহনের সংখ্যা ২১ লাখ ৪৪ হাজারের বেশি। ব্যাটারিচালিত অটোরিকশাসহ অনিবন্ধিত যানবাহন চলার আনুমানিক হিসাব প্রায় ৮ লাখের বেশি। সব মিলিয়ে নগরীতে বর্তমানে প্রায় ৩০ লাখের বেশি যানবাহন চলছে। এর মধ্যে ছোট-বড় মিলিয়ে সড়ক আছে তিন হাজার কিলোমিটার। ভূমি ব্যবস্থাপনা বিবেচনায় ঢাকায় চলাচল করতে পারে সর্বোচ্চ ৮ লাখ যানবাহন। তবে প্রতিদিন ঢাকার বাইরে থেকে নগরীতে প্রবেশ করছে আন্তঃজেলা বিভিন্ন বাস। এর সাথে অটোরিকশাগুলোর তাণ্ডব পুরো ট্রাফিক ব্যবস্থাপনায় এক বিশৃঙ্খল পরিস্থিতির সৃষ্টি করেছে।
যানজট নয়, দুর্নীতির আকাক্সক্ষায় তৈরি হয় এলিভেটেড অপ্রয়োজনীয় ফ্লাইওভার
মেট্রোরেল, এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েসহ শত শত কোটি টাকার নানা প্রকল্পের পরও মূলত কমেনি রাজধানী এবং সংযোগ জেলাগুলোর তীব্র যানজট। শত শত কোটি টাকা খরচ করা হয়েছে কোনো ধরনের বৈজ্ঞানিক পরীক্ষা-নীরিক্ষা আর দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা ছাড়াই। উল্টো প্রকল্পের কারণে কোনো কোনো অংশজুড়ে নতুন করে গাড়ি বাড়ছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, একটি পরিকল্পিত শহরের জন্য প্রয়োজন ২৫ ভাগ সড়ক। ঢাকায় আছে সর্বোচ্চ ৮ ভাগ। এর মধ্যে গণপরিবহন চলাচলের উপযোগী পথ সর্বোচ্চ আড়াই থেকে ৩ ভাগ। বিগত সরকারের দুর্বল কৌশলের কারণে গণপরিবহন চলাচলের উপযোগী রাস্তা কম বলেও মনে করেন তারা। সরেজমিন দেখা যায়, বাংলামোটর মোড়ের চারপাশে যানবাহনের দীর্ঘ সারি। সেখান থেকে মগবাজার ফ্লাইওভারের ওপর পর্যন্ত দাঁড়িয়ে আছে যানগুলো। অন্যান্য সড়কেও যানবাহনের সারি। বাংলামোটর থেকে মগবাজার পর্যন্ত সড়কের দুই পাশে গাড়ির যন্ত্রাংশের দোকান। সড়কের একপাশে গাড়ি রেখে মেরামতও করা হয়। ফলে সংকুচিত হয়ে গেছে সড়ক। যাত্রাবাড়ী থেকে সায়েদাবাদ-গুলিস্তানমুখী সড়কের নিচের অংশের চেয়ে বেশি জট হানিফ উড়ালসড়কে। দিনে-রাতে কয়েক কিলোমিটার জট লেগে থাকে। ওঠানামার পথ চানখাঁরপুল, গুলিস্তান ও সায়েদাবাদ অংশে ট্রাফিক অব্যবস্থাপনার ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে ফ্লাইওভার ব্যবহারকারীদের। গুলিস্তানে ওঠানামার মুখ দখল করে রাখছে বাস। সায়েদাবাদেও একই দৃশ্য। এছাড়া শনির আখড়া থেকেফ্লাইওভারের মাধ্যমে গোলাপবাগ দিয়ে নামার আগ পর্যন্ত ফ্লাইওভারের ওপর হতে তীব্র যানজট শুরু হয়ে যায়। অপরদিকে যাত্রাবাড়ী ফ্লাইওভারের নিচের অংশের রাস্তাগুলোর যেন কোনো মা-বাপ নেই। দীর্ঘদিন কোনো সংস্কার করা হয়নি রাস্তাগুলো।
এদিকে সাম্প্রতিক ভয়াবহ যানজট প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টান্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) নির্বাহী পরিচালক ইফতেখারুজ্জামান বলেন, পরপর তিনটি জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় আনতে বাহিনীর বড় অংশ দলীয় কর্মীর ভূমিকায় অবতীর্ণ হয় পুলিশ। নির্বাচনে জিততে দলীয় নেতা-কর্মীদের পরিবর্তে পুলিশ ও স্থানীয় প্রশাসনের প্রতি বেশি নির্ভরশীল হয়ে পড়েছিল বিগত সরকার। এ অবস্থা থেকে বের করে পুলিশকে সচল করতে জবাবদিহির স্থায়ী কাঠামো তৈরি করতে হবে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, পুলিশের মাধ্যমে স্বৈরশাসনের বলয় তৈরি করতে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের ১৫ বছরে প্রায় ১ লাখ ২০ হাজার পুলিশ দিয়েছে। যার মাঝে এক বিরাট অংশ একটি বিশেষ জেলার। আর এ পুলিশকে রাজনৈতিক হাতিয়ার বানাতে এ সময়ে বরাদ্দ বাড়ানো হয় প্রায় ৪৩৩ শতাংশ। কিন্তু পুলিশকে পেশাদার বাহিনী হিসেবে গড়ে তোলার কার্যকর কোনো উদ্যোগ নেয়নি। যার প্রভাব পড়ছে এখন। সাধারণ মানুষকে এর কুপ্রভাব অনেক দিন ভুগতে হবে বলে তারা মনে করেন।

কী বলছেন যাত্রী-চালক-পরিবহন নেতারা
রাজধানীর বাড্ডা এলাকার বাসিন্দা ফয়সাল আহমেদ সোনার বাংলাকে বলেন, সড়কের মোড়ে মোড়ে আগের মতো পর্যাপ্ত ট্রাফিক পুলিশ বর্তমান সময়ে দেখা যায় না। কোনো কোনো সিগন্যালে সম্প্রতি ট্রাফিক পুলিশের দেখা মিললেও তারা যানজট নিরসনে কেমন যেন নির্বিকার। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, স্বৈরাচারী হাসিনা সরকার পতনের পর পুলিশ এবং সাধারণ জনগণের মধ্যকার সম্পর্কে ব্যাপক টানাপড়েন তৈরি হয়েছে। আর এতে করে বেশ কিছুদিন কর্মবিরতির পর সড়কে পুলিশ নামলেও তাদের মধ্যে আগের মতো কর্মস্পৃহা লক্ষ করা যাচ্ছে না, এমনটাই অভিযোগ করছেন নগরবাসী। নগরীর বাসিন্দাদের অভিযোগ পুলিশ যদি আগের মতো সড়কে কাজ না করে তবে এ যানজট দিনকে দিন বেড়েই চলবে। একই অভিযোগ করে উবার চালক রফিক মিয়া বলেন, ঢাকায় যানজট অন্য যেকোনো সময়ের চেয়ে অনেক বেড়েছে। আসলে পুলিশের আগে উপরি আয় ছিল, এখন তো তা বন্ধ, তাই তারা আগের মতো কাজ করে না। পুলিশ এখন ঘুষও নেয় না, কাজও করে না। তারা যদি ঠিক মতো কাজ করে, তবে এ যানজট দূর করা কঠিন কিছু না। পুলিশের ঠিকমতো কাজ না করাই এ যানজটের মূল কারণ। হয় তারা সরকারকে বেকায়দায় ফেলতে চায় অথবা আগের মতো তাদের দুর্নীতির সুযোগ দিতে হবে। পরিবহন শ্রমিক নেতা মোহাম্মদ হানিফ খোকন বলেন, ঝুঁকিপূর্ণ যানবাহন নিয়ে বর্তমানে নারী ও প্রতিবন্ধী লোকজন রাস্তা দাবড়ে বেড়াচ্ছে। এ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ না হলে দুর্ঘটনা আরও বাড়বে। তবে এক্ষেত্রে পুলিশের ভূমিকা প্রশ্নবিদ্ধ।
মান্ধাতা আমলের ট্রাফিক সিগন্যাল আর জনসচেতনতার অভাব
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ শুধু অপ্রয়োজনীয় এলিভেটেড আর ফ্লাইওভারের শত কোটি টাকা নষ্ট করেনি। বিগত ১৬ বছরে নগরীর ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা মান্ধাতা আমলের ম্যানুয়েল সিস্টেমে রেখে দিয়েছে। বুয়েটের অ্যাকসিডেন্ট রিসার্চ ইনস্টিটিউটের পরিচালক অধ্যাপক মো. হাদিউজ্জামান বলেন, গত ২০ বছরে যানজট নিয়ন্ত্রণে যেসব কার্যক্রম নেওয়া হয়েছে, সেসব ছিল জোগান বা সাপ্লাইকেন্দ্রিক। নীতিনির্ধারকদের আগ্রহের জায়গা শুধু অবকাঠামো তৈরিতে। গত ২০২২ সালের এপ্রিল থেকে জুনে বুয়েটের করা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০০৭ সালে ঢাকার সড়কে যানবাহনের গড় গতিবেগ ছিল ঘণ্টায় ২১ কিলোমিটার। এখন তা কমে দাঁড়িয়েছে ৪ দশমিক ৮ কিলোমিটারে। রাজধানীর মোড়গুলোয় দাঁড়িয়ে ট্রাফিক পুলিশের সদস্যরা হাত নেড়ে গাড়ি চলা ও থামার সংকেত দেন। বুয়েটের পুরকৌশল বিভাগের অধ্যাপক সামছুল হক বলেন, হাতের ইশারায় ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণ এখন বাংলাদেশ ছাড়া সম্ভবত পৃথিবীর কোথাও নেই। যানজট নিয়ন্ত্রণে ছোট গাড়ির সংখ্যা নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। অনিয়ন্ত্রিত ও অবৈজ্ঞানিক বাস রুট বন্ধ করতে হবে। বিলাসী প্রকল্পে বিনিয়োগ থেকে সরে আসতে হবে।
কর্মঘণ্টা নষ্ট আর অর্থনৈতিক প্রভাব
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) অ্যাকসিডেন্ট রিসার্চ ইনস্টিটিউটের (এআরআই) এক গবেষণা প্রতিবেদন বলছে, রাজধানীতে যানজটের কারণে প্রতিদিন প্রায় ৮২ লাখ কর্মঘণ্টা নষ্ট হচ্ছে, অর্থমূল্যে যার পরিমাণ প্রায় ১৩৯ কোটি টাকার সমান। এ হিসাবে বছরে যানজটে ক্ষতি ৫০ হাজার কোটি টাকার বেশি, যা বর্তমানে আরো বেড়েছে। জাইকার এক সমীক্ষা অনুসারে ঢাকায় দরকারি যাতায়াত বা কাজে যাওয়ার জন্য ৬০ শতাংশ মানুষ গণপরিবহন ব্যবহার করেন, যার ৬৭ শতাংশই ব্যবহার করেন বাস-মিনিবাস। অথচ যানজটে বর্তমানে ঢাকা যেন নিশ্চল এক মহানগর। তাই ঢাকার গণপরিবহন ব্যবস্থা ঠিক করতে হলে তাই সর্বপ্রথম বাস-মিনিবাস চলাচল ব্যবস্থা ঠিক করতে হবে বলে সমীক্ষায় বলা হয়।
কী বলছে পুলিশ
ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার (ট্রাফিক) খ. নাজমুল হাসান বলেন, সাম্প্রতিক সপ্তাহগুলোয় আরও কিছু ট্রাফিক পুলিশ মোতায়েন করার পর ট্রাফিক পরিস্থিতির উন্নতি অব্যাহত রয়েছে। আগামী কিছুদিনের মাঝে সম্পূর্ণ পুলিশ মোতায়েন হয়ে গেলে ট্রাফিক ব্যবস্থাপনায় আরো দৃশ্যমান উন্নতি হবে। নতুন পদায়ন পাওয়া এ পুলিশ কর্মকর্তা বলেন, আমরা নতুন উদ্যমে কাজ করছি। সড়কে যানজট নিরসনে আমরা কাজ করে যাচ্ছি। তবে যানজটের জন্য পুলিশ কখনোই দায়ী নয়। যানজটের জন্য ঢাকায় অনেকগুলো বিষয় জড়িত।
যানজট নিরসনে প্রধান উপদেষ্টার নিদের্শনা
এদিকে রাজধানীজুড়ে চরম যানজট সংকট মোকাবিলায় জরুরি নির্দেশনা দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় এক বৈঠকে গত সপ্তাহে (৩০ সেপ্টেম্বর-১ অক্টোবর) ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের শীর্ষ কর্মকর্তা ও বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট), দুই সিটি ট্রাফিক সিস্টেম বিশেষজ্ঞের সঙ্গে বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা এ নির্দেশ দেন। বৈঠকে ট্রাফিক পুলিশকে দু-তিনটি গুরুত্বপূর্ণ সড়কের ছোট স্টেশনগুলোয় বাস থামানোর সময়কে দুই মিনিটের কম সময়ে সীমাবদ্ধ করা এবং পরবর্তী সময়ে নগরীর অন্যান্য রাস্তায়ও অনুরূপ ব্যবস্থা গ্রহণের মতো যানজট নিরসনমূলক কিছু পাইলট প্রকল্প গ্রহণ করার আহ্বান জানানো হয়। বৈঠকে বুয়েটের বিশেষজ্ঞদের অন্তত একটি ট্রাফিক করিডোরে তাদের শিক্ষার্থীদের সহায়তায় কিছু নিজস্ব সমাধান খুঁজে বের করতে এবং তাদের নিজস্ব দক্ষতা ব্যবহার করে সিগন্যালিং সিস্টেম ঠিক করতে বলা হয়। বৈঠকে বুয়েটের পরিবহন ও ট্রাফিক সিস্টেম বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক মোয়াজ্জেম হোসেন একটি প্রেজেন্টেশনও দেন। যাতে তিনি ঢাকার যানজট নিরসনে বেশকিছু প্রস্তাবনা উল্লেখ করেন।

অন্যান্য মিডিয়া bdnews24 RTNN Sheersha News barta24 Prothom Alo Daily Nayadiganta Jugantor Samakal Amardesh Kaler Kantho Daily Ittefaq Daily Inqilab Daily Sangram Daily Janakantha Amader Shomoy Bangladesh Pratidin Bhorerkagoj Daily Dinkal Manob Zamin Destiny Sangbad Deshbangla Daily Star New Age New Nation Bangladesh Today Financial Express Independent News Today Shaptahik 2000 Computer Jagat Computer Barta Budhbar Bangladesherkhela Holiday Bangladesh Monitor BBC Bangla Pars Today
homeabout usdeveloped by

ভারপ্রাপ্ত সম্পাদকঃ মো. তাসনীম আলম।

এটিএম সিরাজুল হক কর্তৃক হক প্রিন্টার্স ১০/৮ আরামবাগ, ঢাকা-১০০০ হতে মুদ্রিত ও প্রকাশিত। যোগাযোগের ঠিকানাঃ ৪২৩ এলিফেন্ট রোড, বড় মগবাজার, ঢাকা - ১২১৭।

ফোন: ৮৮ ০২ ৪৮৩১৯০৬৫, ই-মেইল: sonarbanglaweekly@gmail.com, weeklysonarbangla@yahoo.com, সার্কুলেশন: ০১৫৫২৩৯৮১৯০, বিজ্ঞাপন: ৪৮৩১৫৫৭১, ০১৯১৬৮৬৯১৬৮, ০১৭৩৪০৩৬৮৪৬।