যারা গণভোটকে ভয় পায়, তারা জনরায় নিয়ে আতঙ্কিত : অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান বেলাল
৩০ অক্টোবর ২০২৫ ১৮:০৯
আনোয়ার ইবনে হায়াত, রংপুর : যারা গণভোটকে ভয় পায়, তারা আসলে জনগণের রায়ের ভয়ে আতঙ্কিত বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও রংপুর-৩ আসনের জামায়াত মনোনীত সংসদ সদস্য প্রার্থী অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান বেলাল। তিনি বলেন, ‘আমরা বিশ্বাস করি, বাংলাদেশের মানুষ স্বাধীনভাবে কথা বলার, ভোট দেওয়ার ও রাষ্ট্র গঠনে অংশগ্রহণ করার অধিকার রাখে। এ অধিকার আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চলবে।’
জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি ও নভেম্বরের মধ্যেই গণভোট আয়োজনসহ ৫ দফা গণদাবি আদায়ের লক্ষ্যে রংপুর মহানগর জামায়াতের উদ্যোগে গত শনিবার (২৫ অক্টোবর) বিকেলে নগরীতে এক বিশাল বিক্ষোভ মিছিল-পরবর্তী প্রতিবাদ সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। মিছিলটি টাউন হল মোড় থেকে শুরু হয়ে সিটি বাজার, পায়রা চত্বর, জাহাজ কোম্পানি মোড় ও গ্র্যান্ড হোটেল মোড় প্রদক্ষিণ করে শাপলা চত্বরে গিয়ে বিশাল সমাবেশে রূপ নেয়।
অধ্যাপক বেলাল বলেন, ‘জনগণের রক্ত-ঘামে অর্জিত এদেশ কারো ব্যক্তিগত সম্পত্তি নয়। জনগণের মতামতকে উপেক্ষা করে ক্ষমতার মসনদে বসে থাকা কোনো সরকারই টিকতে পারে না। জুলাই জাতীয় সনদই একমাত্র পথ, যা জাতিকে এ সংকট থেকে উদ্ধার করতে পারে। আমরা চাই নভেম্বরের মধ্যেই গণভোট অনুষ্ঠিত হোক, জনগণের সিদ্ধান্তই হোক দেশের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত।’
বিক্ষোভ-পরবর্তী সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন রংপুর মহানগর আমীর উপাধ্যক্ষ এটিএম আজম খান এবং সঞ্চালনা করেন মহানগর সেক্রেটারি কেএম আনোয়ারুল হক কাজল।
সিলেট মহানগর
আবদুল বাছেত মিলন, সিলেট : জামায়াতের কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও সিলেট মহানগরী আমীর মুহাম্মদ ফখরুল ইসলাম বলেছেন, হাজারো ছাত্র-জনতার রক্তের বিনিময়ে ফ্যাসিবাদের পতন ও গণঅভ্যুত্থানের পরও গণদাবির জন্য আমাদের রাজপথে আন্দোলন করতে হচ্ছে, যা জাতির জন্য দুঃখজনক। যেনতেনভাবে জুলাই সনদে স্বাক্ষরের পর এর আইনি ভিত্তি নিয়ে কালক্ষেপণ চলছে। এ নিয়ে কূটকৌশল গণঅভ্যুত্থানের শহীদের সাথে প্রতারণার শামিল। জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি নিয়ে কোনো টালবাহানা ছাত্র-জনতা মেনে নেবে না। নভেম্বরে গণভোট আয়োজনে অন্তর্বর্তী সরকারকে দ্রুত কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে। গত শনিবার (২৫ অক্টোবর) বিকেলে নগরীর সিটি পয়েন্টে জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি ও উক্ত আদেশের ওপর আগামী নভেম্বরের মধ্যে গণভোট আয়োজনসহ ৫ দফা দাবিতে সিলেট মহানগর জামায়াত আয়োজিত বিক্ষোভ মিছিলপূর্ব সমাবেশে সভাপতির বক্তব্যে উপরোক্ত কথা বলেন। সমাবেশ শেষে একটি বিক্ষোভ মিছিল নগরীর সিটি পয়েন্ট থেকে শুরু হয়ে গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট প্রদক্ষিণ করে আম্বরখানা পয়েন্টে গিয়ে সমাপ্ত হয়। মিছিল সমাবেশে সিলেট মহানগর জামায়াতের বিভিন্ন পর্যায়ের হাজার হাজার জনশক্তি অংশ নেন।
মহানগর জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জাহেদুর রহমান চৌধুরীর পরিচালনায় মিছিলপূর্ব সমাবেশে বক্তব্য দেন জামায়াতের কেন্দ্রীয় মজলিসে শূরা সদস্য, সিলেট জেলা আমীর ও সিলেট-১ আসনে জামায়াত মনোনীত সংসদ সদস্য প্রার্থী মাওলানা হাবিবুর রহমান, সিলেট জেলা নায়েবে আমীর ও সিলেট-৫ আসনে প্রার্থী হাফিজ আনওয়ার হোসাইন খান, জেলা নায়েবে আমীর ও সিলেট-২ আসনে প্রার্থী অধ্যাপক আব্দুল হান্নান, সিলেট মহানগরীর নায়েবে আমীর ড. নূরুল ইসলাম বাবুল, জেলা সেক্রেটারি ও সিলেট-৪ আসনে প্রার্থী জয়নাল আবেদীন, মহানগর শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের সভাপতি এডভোকেট জামিল আহমদ রাজু, সিলেট মহানগর শিবিরের সভাপতি শাহীন আহমেদ প্রমুখ।
রাজশাহী মহানগরী
আফজাল হোসেন, রাজশাহী: জুলাই সনদের বাস্তবায়ন, গণভোট এবং পিআর পদ্ধতিসহ ৫ দফা দাবিতে রাজশাহীতে বিক্ষোভ সমাবেশ করেছে মহানগরী জামায়াত। গত ২৫ অক্টোবর শনিবার বিকেল ৩টায় রাজশাহী নগরীর গণকপাড়া মোড়ে কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে বিক্ষোভ সমাবেশ করেন নেতাকর্মীরা। গণকপাড়া মোড়ে সংক্ষিপ্ত সমাবেশ শেষে বিক্ষোভ মিছিলটি আলুপট্টি মোড় দিয়ে সাহেববাজার হয়ে মালোপাড়া গিয়ে শেষ হয়। এতে নেতৃত্ব দেন জামায়াতের কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও রাজশাহী মহানগরী জামায়াতের আমীর ড. মাওলানা কেরামত আলী। মহানগরী জামায়াতের সাংগঠনিক সম্পাদক জসিম উদ্দিন সরকারের সঞ্চালনায় সমাবেশে বক্তব্য দেন মহানগরী জামায়াতের নায়েবে আমীর ও রাজশাহী সদর-২ আসনের জামায়াত মনোনীত সংসদ সদস্য পদপ্রার্থী ডা. মোহাম্মাদ জাহাঙ্গীর, মো. শাহাদৎ হোসাইন, মহানগরী জামায়াতের শিল্প ও বাণিজ্য সেক্রেটারি অধ্যাপক এ কে এম সারওয়ার জাহান প্রিন্স প্রমুখ।
বরিশাল মহানগরী
বরিশাল সংবাদদাতা : নভেম্বরের মধ্যে গণভোট দিয়ে জুলাই সনদের আইনি ভিত্তিসহ পাঁচ দফা দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছে বরিশাল মহানগরী জামায়াত। গত শনিবার (২৫ অক্টোবর) নগরী টাউন হল চত্বরে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেন দলটির নেতাকর্মীরা। সমাবেশে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও বরিশাল মহানগরী আমির অধ্যক্ষ জহির উদ্দিন মু. বাবর বলেন, বিপ্লবী সরকার নির্দিষ্ট কোনো দলের এজেন্ডা বাস্তবায়ন করতে গেলে সেটা হবে বিপ্লবের সাথে গাদ্দারি। তিনি আরো বলেন, বিপ্লব পরবর্তী প্রশাসন একটি বিশেষ রাজনৈতিক দলের এজেন্ডা বাস্তবায়ন করছে। আমরা কোনো কথা বললে কারা বলে আমাদের ওপর চাপানো হচ্ছে। এ দলীয়করণ ফিরে আসার জন্য হাজারো ছাত্র-জনতা জীবন দেয়নি। অনতিবিলম্বে দলবাজ প্রশাসনকে রুখে দিতে না পারলে বিপ্লব তার কাক্সিক্ষত গন্তব্যে পৌঁছাতে পারবে না।
মহানগর সেক্রেটারি মাওলানা মতিউর রহমানের সঞ্চালনায় বিক্ষোভ সমাবেশে বক্তব্য দেন মহানগর নায়েবে আমীর অধ্যাপক মাহমুদ হোসাইন দুলাল, সহকারী সেক্রেটারি মাস্টার মিজানুর রহমান, মোহাম্মদ আতিকুল্লাহ, তারিকুল ইসলাম প্রমুখ। সমাবেশ শেষে একটি বিশাল বিক্ষোভ মিছিল সদর রোড, ফজলুল হক এভিনিউ, চকবাজার কাটপট্টি রোডসহ নগরীর গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদিক্ষন করে আবার টাউন হলে এসে শেষ হয়।
কুমিল্লা মহানগরী
কুমিল্লা সংবাদদাতা : পিআর পদ্ধতিতে আগামী জাতীয় নির্বাচন ও জুলাই সনদ ঘোষণাসহ পাঁচ দফা দাবিতে কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে গণমিছিল ও সমাবেশ করেছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী কুমিল্লা মহানগরী। সমাবেশ শেষে একটি মিছিল টাউন মাঠ থেকে শুরু হয়ে প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে চকবাজার মোড়ে গিয়ে শেষ করে। গত শনিবার (২৫ অক্টোবর) বিকাল সাড়ে ৪টার দিকে এ কর্মসূচি পালন করেন জামায়াতের নেতাকর্মীরা।
কুমিল্লা নগরীর টাউন হল মাঠে গণমিছিল পূর্ব সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন জামায়াতের কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও কুমিল্লা মহানগরীর আমীর কাজী দ্বীন মোহাম্মদ। মহানগরী জামায়াতের সেক্রেটারি মু. মাহবুবর রহমানের পরিচালনা গণমিছিল ও সমাবেশে বক্তব্য দেন মহানগরী জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি মু. কামারুজ্জামান সোহেল, নাছির আহম্মেদ মোল্লা, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রশিবির সভাপতি হাফেজ মাজহারুল ইসলাম, সদর দক্ষিণ উপজেলা জামায়াতে আমীর মিজানুর রহমান, মহানগর ছাত্রশিবিরের সেক্রেটারি নাজমুল হাসান পঞ্চায়েত। এ সময় উপস্থিত ছিলেন মহানগর জামায়াতের কর্মপরিষদ সদস্য কাজী নজির আহম্মেদ, অধ্যাপক জাকির হোসেন, দেলোয়ার হোসাইন সবুজ, অধ্যাপক রফিকুল ইসলাম প্রমুখ।
খুলনা মহানগরী
এস এ মুকুল, খুলনা : জুলাই সনদের আইনগত ভিত্তি দিতে নভেম্বরেই গণভোট এবং সবার জন্য লেভেলপ্লেয়িং ফিল্ড প্রস্তুতসহ ৫ দফা দাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ ও মিছিল করেছে খুলনা মহানগরী ও জেলা জামায়াত। গত শনিবার (২৫ অক্টোবর) বিকেলে কেন্দ্রীয় ঘোষিত কর্মসূচির অংশ হিসেবে খুলনা মহানগরী ও জেলা জামায়াতে ইসলামীর উদ্যোগে নগরীর সোনালী ব্যাংক চত্বরে সমাবেশ ও বিক্ষোভ মিছিল করেন নেতাকর্মীরা।
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় মজলিসে শূরা সদস্য ও মহানগরী আমীর খুলনা-৩ আসনের সংসদ সদস্য প্রার্থী অধ্যাপক মাহফুজুর রহমানের সভাপতিত্বে এবং মহানগরী সহকারী সেক্রেটারি এডভোকেট শাহ আলম ও প্রিন্সিপাল শেখ জাহাঙ্গীর আলমের পরিচালনায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে দলটির কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও খুলনা অঞ্চল সহকারী পরিচালক খুলনা-৬ আসনের সংসদ সদস্য প্রার্থী মাওলানা আবুল কালাম আজাদ বলেন, ‘আগামী নির্বাচনকে অবাধ, নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্য করতে প্রশাসন থেকে দলবাজদের তাড়িয়ে দিয়ে নিরপেক্ষ লোকদের দিয়ে জনপ্রশাসন পুনর্গঠন করতে হবে। জুলাই সনদের আইনগত ভিত্তি দিতে নভেম্বরেই গণভোট এবং সবার জন্য লেভেলপ্লেয়িং ফিল্ড প্রস্তুত করতে হবে। সোজা কথায় কাজ না হলে আমরা আঙুল বাঁকা করলে কেউ পালানোর পথ খুঁজে পাবেন না।’ তিনি বলেন, নব্য ফ্যাসিবাদীদের প্রতিহত করতে জাতি অতীতের মতোই প্রস্তুত আছে। আগামী সংসদকে কুরআনের সংসদে পরিণত করতে দাঁড়িপাল্লার বিজয় নিশ্চিত করতে হবে।
সমাবেশে বক্তব্য দেন খুলনা মহানগরী নায়েবে আমীর অধ্যাপক নজিবুর রহমান, খুলনা-৪ আসনের সংসদ সদস্য প্রার্থী ও জেলা জামায়াতের নায়েবে আমীর অধ্যক্ষ মাওলানা কবিরুল ইসলাম, কেন্দ্রীয় মজলিসে শূরা সদস্য, মহানগরী সেক্রেটারি ও খুলনা-২ আসনের সংসদ সদস্য প্রার্থী এডভোকেট শেখ জাহাঙ্গীর হুসাইন হেলাল, কেন্দ্রীয় মজলিস শূরা সদস্য ও খুলনা জেলা সেক্রেটারি মুন্সি মিজানুর রহমান, সহকারী সেক্রেটারি গাউসুল আযম হাদী, খুলনা-১ আসনের সংসদ সদস্য প্রার্থী ও বটিয়াঘাটা উপজেলা জামায়াতের আমীর মাওলানা শেখ মোহাম্মদ আবু ইউসুফ, মহানগরী শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের সভাপতি আজিজুল ইসলাম ফারাজী, খুলনা জেলা উত্তর শিবিরের সভাপতি মো. ইউসুফ ফকির প্রমুখ।
সাতক্ষীরা: জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় সাংবিধানিক আদেশ জারি ও নভেম্বরের মধ্যেই গণভোট আয়োজনসহ পাঁচ দফা দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছে সাতক্ষীরা জেলা জামায়াত। দেশব্যাপী কর্মসূচির অংশ হিসেব গত সোমবার (২৭ অক্টোবর) বিকেলে সাতক্ষীরা শহীদ আব্দুর রাজ্জাক থেকে এ বিক্ষোভ মিছিলটি বের হয়। বিক্ষোভ মিছিলের নের্তৃত্ব দেন সাতক্ষীরা জেলা জামায়াতের আমির উপাধ্যক্ষ শহিদুল ইসলাম মুকুল। মিছিলটি পাকাপুলের মোড় হয়ে নিউমার্কেট চত্বর, খুলনারোড মোড়, নারকেলতলা মোড় হয়ে আবারও শহীদ আব্দুর রাজ্জাক পার্কে এসে শেষ সন্ধা সাড়ে ৫টায় শেষ হয়।
বগুড়া: জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি এবং সেই আদেশের ভিত্তিতে নভেম্বরে গণভোট, ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচনসহ ৫ দফা দাবিতে বগুড়া শহরে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছে জামায়াতে ইসলামী। কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে গত সোমবার (২৭ অক্টোবর) বিকেলে জামায়াতে ইসলামী বগুড়া জেলা ও শহর শাখার উদ্যোগে স্থানীয় পৌর পার্কে বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। শহর জামায়াতের আমীর ও বগুড়া-৬ আসনের সংসদ সদস্য পদপ্রার্থী অধ্যক্ষ আবিদুর রহমান সোহেলের সভাপতিত্বে সমাবেশে বক্তব্য দেন শহর জামায়াতের সেক্রেটারি অধ্যাপক আসম আব্দুল মালেক, জেলা জামায়াতের নায়েবে আমীর মাওলানা আব্দুল হাকিম সরকার, শহর জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি অধ্যাপক রফিকুল আলম ও আল-আমিন, শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশন বগুড়া শহর শাখার সভাপতি আজগর আলী প্রমুখ।
পিরোজপুর: জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের আদেশ জারি ও নভেম্বরের মধ্যেই গণভোট আয়োজনসহ ৫ দফা দাবি আদায়ের লক্ষ্যে কেন্দ্রঘোষিত কর্মসূচির অংশ হিসেবে পিরোজপুর জেলা জামায়াতে ইসলামীর উদ্যোগে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। গত সোমবার (২৭ অক্টোবর) এ বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়। পিরোজপুর জেলা জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি মো. জহিরুল হকের নেতৃত্বে বিক্ষোভ মিছিলিটি পিরোজপুর বড় মসজিদ সংলগ্ন সদর রোড থেকে শুরু হয় শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে অবকাশ মোড়ে গিয়ে সংক্ষিপ্ত সমাবেশের মাধ্যমে শেষ হয়।
মুন্সীগঞ্জ: বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রঘোষিত কর্মসূচির অংশ হিসেবে মুন্সীগঞ্জ জেলার উদ্যোগে বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। জুলাই সনদ বাস্তবায়নের আদেশ জারি, নভেম্বরের মধ্যে গণভোটের আয়োজনসহ ৫ দফা দাবিতে গত সোমবার (২৭ অক্টোবর) বিকেলে কৃষি ব্যাংক সংলগ্ন জেলা কার্যালয় থেকে শুরু হয়ে শিল্পকলা একাডেমি হয়ে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে গিয়ে শেষ হয়। বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় মজলিসে শুরার সদস্য ও মুন্সীগঞ্জ জেলার আমীর মাওলানা আ জ ম রুহুল কুদ্দুসের নেতৃত্বে মিছিলে উপস্থিত ছিলেন জেলা নায়েবে আমীর মাওলানা মুহাম্মদ নুরুল হক পাটোয়ারী, জেলা সেক্রেটারি ও মুন্সীগঞ্জ-১ আসনের জামায়াত মনোনীত সংসদ সদস্য প্রর্থী মাওলানা এ কে এম ফখরুদ্দীন রাজী, জেলা কর্মপরিষদ সদস্য, খিদির আব্দুস ছালাম, মো. শাহজাহান সরকার, মাস্টার সুরুজ, মিয়া, মো. আক্তার হোসেন, মো. আরশাদ আলী ঢালী, মাওলানা এ কে এম ইউসুফ, এইচ এম বায়েজীদ, মাওলানা মুহাম্মদ হেমায়েত উদ্দিন, উপজেলা আমীরসহ জেলার বিপুল সংখ্যক নেতাকর্মী।