রেজি : ডিএ ৫১৭ ॥ ৬৩ বর্ষ : ১২তম সংখ্যা ॥ ঢাকা, শুক্রবার, ৩১ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ ॥ ৭ জিলহজ ১৪৪৫ হিজরী ॥ ১৪ জুন ২০২৪

অর্থনৈতিক দেউলিয়াত্ব, নিরাপত্তা ও রাজনৈতিক সংকটে

অস্থিরতা বাড়ছে

॥ ফারাহ মাসুম ॥
সরকার প্রভাবশালী দু’পক্ষকে খুশি করে ক্ষমতায় থাকতে মরিয়া চেষ্টা করেও সফল হওয়ার কোনো পথ খুঁজে পাচ্ছে না। একদিকে অর্থনীতির ভঙ্গদশা, জাতীয় নিরাপত্তা ও অখণ্ডতা হুমকির মুখে; অন্যদিকে মহাশক্তিধরদের প্লে-গ্রাউন্ডে পরিণত হচ্ছে বাংলাদেশ। সামগ্রিক পরিস্থিতির ওপর হাইকমান্ডের নিয়ন্ত্রণ শিথিল হয়ে পড়ার কারণে সরকারের ক্ষমতার জন্য স্তম্ভের মতো ভূমিকা রাখা ব্যক্তিরাও নিরাপদবোধ করছেন না। দেশে কোনো আন্দোলন-সংগ্রাম বা রাজনৈতিক কর্মসূচি না থাকলেও হুড়মুড় করে মসনদ ভেঙে পড়ার আশঙ্কা তাড়িয়ে বেড়াচ্ছে শাসকমহলকে। এর মধ্যে অনেকে নীরবতা ভেঙে মুখ খুলতে শুরু করেছেন।
নোবেলজয়ী প্রফেসর ড. মুহাম্মমদ ইউনূস অব্যাহত চাপের মুখে রয়টার্সকে সাক্ষাৎকার দিয়ে বলেছেন, বাংলাদেশকে একদলীয় রাষ্ট্রে পরিণত করেছে আওয়ামী লীগ। শাসকদল রাজনৈতিক প্রতিযোগিতার পরিবেশ ধ্বংস করে দেওয়ায় একদলীয় রাষ্ট্রে পরিণত হয়েছে বাংলাদেশ। দেশকে একেবারে রাজনীতিশূন্য করা হয়েছে।
শুধু প্রফেসর ইউনূসই নন, দেশের শীর্ষস্থানীয় সব ব্যক্তিত্বই যেন একসাথে রাষ্ট্রের পরিস্থিতি নিয়ে মুখ খুলেছেন। শীর্ষ অর্থনীতিবিদ প্রফেসর ড. ওয়াহিদ উদ্দিন মাহমুদ, ড. হোসেন জিল্লুর রহমান, ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ, ড. আহসান এইচ মনসুর, দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য সবাই প্রায় একই ভাষায় কথা বলছেন। ড ওয়াহিদ উদ্দিন মাহমুদ বলেছেন, দেশে এখন সর্বব্যাপী দুর্নীতি, ব্যাংক খাত নিয়ন্ত্রণহীন ও অরক্ষিত। প্রশাসনের সর্বস্তরে জবাবদিহির অভাব, অনিয়ম ও দুর্নীতিতে ভরা। ফলে সরকারি ব্যয় ....বিস্তারিত

বিনামূল্যে সরকারি বাড়ি গৃহহীনদের আত্মমর্যাদা এনে দিয়েছে : প্রধানমন্ত্রী

বাসস : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আশ্রয়ণ প্রকল্পের আওতায় বিনামূল্যে দেওয়া বাড়িগুলো গৃহহীন ও ভূমিহীন মানুষের মাঝে আত্মবিশ্বাস ও আত্মমর্যাদা এনে দিয়েছে। তিনি বলেন, ‘ইতোমধ্যে আমরা বিভিন্ন জায়গায় আশ্রয়ণ প্রকল্পের মাধ্যমে মানুষকে বিনামূল্যে ঘর প্রদান করে পুনর্বাসন করেছি। এতে তাদের জীবনে পরিবর্তন এসেছে। আত্মবিশ্বাস ও আত্মমর্যাদাবোধ ফিরে এসেছে। একটি দেশকে উন্নত করতে হলে এর সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন।’ প্রধানমন্ত্রী গত ১১ জুন মঙ্গলবার সকালে তার সরকারি বাসভবন গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি তার সরকারের সারা দেশের গৃহহীনদের বিনামূল্যে ঘর দেওয়ার জন্য গৃহীত আশ্রয়ণ প্রকল্পের আওতায় দেশের ১৮ হাজার ৫৬৬টি ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবারকে জমিসহ ঘর হস্তান্তর কার্যক্রমের উদ্বোধনকালে ভাষণে এসব কথা বলেন। শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমরা ঈদ উপহার হিসেবে এসব ঘরগুলো দিয়েছি।’ তিনি বলেন, ‘তার সরকারের লক্ষ্যই হচ্ছে দেশবাসীর সেবা করা। কারণ, দেশের জনগণের আওয়ামী লীগের প্রতি আস্থা থাকায় তারা বার বার আওয়ামী লীগকে ভোট দিয়ে ক্ষমতায় আনে।’ ২০০৮ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের এককভাবে ২৩৩টি আসনপ্রাপ্তির উল্লেখ করে তিনি বলেন, বাংলাদেশের মানুষ আস্থা ও বিশ্বাস রেখেছিল আমাদের ওপর। কাজেই যে মানুষগুলো আমাদের ওপর আস্থা ও বিশ্বাস রেখেছে, তাদের সেবা করাই আমাদের দায়িত্ব। সরকার প্রধান বলেন, ‘ঠিক আমার বাবা যেভাবে নিজেকে বাংলাদেশের জনগণের সেবক হিসেবে ঘোষণা দিয়েছিলেন, সেভাবেই তার পদাঙ্ক অনুসরণ করে দেশের মানুষের সেবা ....বিস্তারিত

আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে আওয়াজ উঠছে

আন্দোলনে যাচ্ছে বিরোধীদল

॥ জামশেদ মেহ্দী॥ সাপ্তাহিক সোনার বাংলার এ প্রতিনিধি অত্যন্ত নির্ভরযোগ্য সূত্রে জানতে পেরেছেন যে, আগামী দিনে সরকারবিরোধী যে যুগপৎ আন্দোলন শুরু হবে, সেই আন্দোলনে প্রধান গুরুত্ব দেওয়া হবে অধিপত্যবাদী প্রভুত্বের অবসান ঘটানোর ওপর। স্মরণ করা যেতে পারে যে, মরহুম প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান মুক্তিযুদ্ধের তিন কমান্ডারের অন্যতম হওয়া সত্ত্বেও যখন দেশের শাসনভার গ্রহণ করেন তখন বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় আদর্শ এবং এককভাবে ভারতকেন্দ্রিক পররাষ্ট্রনীতিতে ১৮০ ডিগ্রি পরিবর্তন সাধন করেন। তার পূর্বেকার সরকার সাড়ে তিন বছরে ভারতের সাথে শুধুমাত্র ২৫ বছরের গোলামি চুক্তিই সম্পাদন করেনি, বরং ফারাক্কাসহ আরো অনেক বিষয়ে ভারতের কাছে সম্পূর্ণ নতজানু নীতি গ্রহণ করেছিল। বেগম জিয়ার প্রথম আমল পর্যন্ত জেনারেল জিয়াউর রহমানের অভ্যন্তরীণ ও বৈদেশিক নীতি কঠোরভাবে অনুসরণ করা হয়। কিন্তু দ্বিতীয় মেয়াদে অর্থাৎ ২০০১ সালের পর সেই সুর বেশ কিছুটা নরম হয়। ২০০৯ সাল থেকে এ পর্যন্ত আওয়ামী লীগ একটানা ১৬ বছর ক্ষমতায় আছে। বিএনপিও এ ১৬ বছর একটানা বিরোধীদলে আছে। কিন্তু এ ১৬ বছরে বিএনপির নীতিতে; বিশেষ করে ইসলামী মূল্যবোধ ও ভারত নীতিতে আমূল পরিবর্তন সূচিত হয়। বিএনপিকে দৃশ্যমান এবং অদৃশ্যশক্তি থেকে বোঝানো হয় যে, ভারতের বিরোধিতা করে কোনো সরকার ক্ষমতায় যেতেও পারেনি, আর ক্ষমতায় থাকলেও তারা টিকতে পারেনি। তারা বিএনপির সেন্ট্রাল কমান্ডের একটি অংশকে বোঝাতে সক্ষম হয় যে, জনসমর্থনবর্জিত হওয়া সত্ত্বেও শুধুমাত্র ভারতের সর্বাত্মক সমর্থনের কারণেই ....বিস্তারিত

বাজেটবিষয়ক সংবাদ সম্মেলনে অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার

জনগণের প্রতি এ সরকারের কোনো দায়বদ্ধতা নেই

স্টাফ রিপোর্টার : বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল ও সাবেক এমপি অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেছেন, জনগণের ভোটে নির্বাচিত না হওয়ায় জনগণের প্রতি এ সরকারের কোনো দায়বদ্ধতা নেই। সরকার ও সরকারের মদদপুষ্টদের আখের গোছানোর জন্যই এ বাজেট পেশ করা হয়েছে। জাতীয় সংসদে উপস্থাপিত ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটের ওপর  গত ১০ জুন সোমবার সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনের আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়ায় তিনি এ মন্তব্য করেছেন। কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য এবং কেন্দ্রীয় প্রচার ও মিডিয়া বিভাগের সেক্রেটারি এডভোকেট মতিউর রহমান আকন্দের সঞ্চালনায় উপস্থিত ছিলেন সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা রফিকুল ইসলাম খান, কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের আমীর নূরুল ইসলাম বুলবুল, কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগরী উত্তরের আমীর মো. সেলিম উদ্দিন প্রমুখ।  অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেন, বর্তমান সরকার জনগণের ভোটে নির্বাচিত নয়। ৭ জানুয়ারি প্রহসনের ডামি নির্বাচনের মাধ্যমে এ সরকার ক্ষমতা দখল করেছে। অর্থমন্ত্রী ৬ জুন বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে ৭ লাখ ৯৭ হাজার কোটি টাকার বাজেট পেশ করেছেন। অর্থমন্ত্রী ‘সুখী, সমৃদ্ধ, উন্নত ও স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের অঙ্গীকার’ শীর্ষক বাজেট বক্তব্যে তথ্য-উপাত্ত পেশ করে যেসব আশার বাণী শুনিয়েছেন, তার সাথে বাস্তবতার কোনো মিল নেই। তিনি সুখী-সমৃদ্ধ বলতে যে বাংলাদেশের কথা বলেছেন, তা সম্পূর্ণ কাল্পনিক। বাংলাদেশের মানুষ দ্রব্যমূল্যের অসহনীয় ....বিস্তারিত

কোন অদৃশ্য সুতা আওয়ামী লীগের টিকে থাকার শক্তি

॥ হারুন ইবনে শাহাদাত ॥ রাজনীতির চক্র বাইরে থেকে বোঝা কঠিন। অনেকটা ওপরে ফিটফাট ভেতরে সদরঘাটের মতো অবস্থা। আওয়ামী লীগ দীর্ঘ প্রায় দেড় দশকেরও বেশি সময় ধরে ক্ষমতায় আছে। তাদের কর্তৃত্ববাদী শাসনে বিরোধীদল কোণঠাসা। অত্যাচার-নির্যাতন, জেল-জুলুম, গুম-খুন পর্ব বিরোধীদলের নেতা-কর্মীদের গণ্ডি পেরিয়ে এখন আওয়ামী লীগের অভ্যন্তরীণ বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। তাই বাইরে থেকে দেখলে মনে হয়, খুব দাপটের সাথে বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকার দেশ শাসন করছে। কিন্তু অতি সম্প্রতি দলটির এমপি আনোয়ারুল আজীম আনারের ভারতে গিয়ে চোরাচালান দ্বন্দ্বে খুন, সাবেক সেনাপ্রধান আজিজ আহমেদ ও পুলিশের সাবেক আইজি বেনজীর আহমেদের অপকর্ম ফাঁস এবং সর্বশেষ ভোটারবিহীন উপজেলা নির্বাচনেও সাতজন নিহত হওয়ার ঘটনায় আওয়ামী লীগে আতঙ্ক বিরাজ করছে। এর সাথে আছে বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ, লাগামহীন দুর্নীতি, খেলাপি ঋণের নামে ব্যাংক লুট এবং অর্থনীতির চরম বেহাল দশায় দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিতে জনগণের ত্রাহি ত্রাহি অবস্থা। উল্লেখিত বিষয়গুলো বিশ্লেষণ করে পর্যবেক্ষকরা মন্তব্য করেছেন, ঘুণেধরা লাঠির ওপর ভর করে টিকে আছে আওয়ামী লীগ সরকার। যিনি লাঠি হাতে দাঁড়িয়ে আছেন, তার লাঠির শক্তি ফুরালে শেষরক্ষা কীভাবে হবে, সেই কৌশল নীতিনির্ধারণে ব্যস্ত আওয়ামী লীগের বর্তমান নেতৃত্ব। হযরত সুলায়মান আ.-এর লাঠি : একটি রাজনৈতিক দলের হঠাৎ এভাবে নিঃশেষ হওয়ার প্রক্রিয়ার সাথে হযরত সুলায়মান আ. এর লাঠির ....বিস্তারিত

চামড়ার দামে ধসের নেপথ্যেও কারসাজি

বঞ্চিত প্রান্তিক জনগোষ্ঠী, লাভবান আড়তদার ও ট্যানারি মালিকরা ট্যানারি ব্যবস্থাপনা পরিবেশগত ত্রুটিমুক্ত করতে পারছে না সরকার ॥ সৈয়দ খালিদ হোসেন ॥ বাজারের প্রতিটি পণ্যের মূল্য অব্যাহতভাবে বৃদ্ধি পেলেও চামড়ার দাম ক্রমাগত কমছে। অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে চামড়াকে কেন্দ্র করে ব্যবসা কিংবা শিল্প গড়ে তোলার পেছনে ছুরিকঘাত করার জন্য একটি সংঘবদ্ধ শক্তি কাজ করছে। পরিস্থিতি সামাল দিতে কর্তৃপক্ষীয় কোনো সাড়া-শব্দও নেই। নেই কোনো কঠোর পদক্ষেপ। এক দশকেরও বেশি সময় ধরে সম্পূর্ণ উল্টোপথে হাঁটছে চামড়ার দাম। দিন যত যাচ্ছে, দেশের সব পণ্যের মূল্য বাড়ছে, কিন্তু কমছে শুধু চামড়ার দাম। গত প্রায় এক যুগ ধরেই দেশের বাজারে চামড়ার মূল্য কমছে। অথচ এ এক যুগে কোনো কোনো পণ্যের মূল্য ১০ থেকে ২০ গুণও বেড়েছে। অদ্ভূত ব্যাপার হচ্ছে, চামড়ার দাম কমলেও চামড়া দিয়ে তৈরি ব্যবহার্য সব পণ্যের মূল্যও কয়েকগুণ বেড়েছে। যদি এপেক্স ব্র্যান্ডের এক জোড়া জুতার (সু) দামের সঙ্গে মিলিয়ে দেখি, তাহলে এক ভয়াবহ চিত্র ফুটে উঠবে। এক যুগ আগে যে মানের এক জোড়া জুতার মূল্য এক হাজার টাকা ছিল, সেই একই মানের এক জোড়া জুতার মূল্য এখন চারগুণ। অর্থাৎ জুতার মূল্য বাড়ছে, তাছাড়া চামড়ার তৈরি ব্যাগ ও মানিব্যাগের মূল্য বাড়ছে, কিন্তু কমছে শুধু চামড়ার দাম। ফলে স্বভাবতই প্রশ্ন জাগে- কেন চামড়ার দামে ধস নেমেছে। এ ধসের নেপথ্যে কী কারণ থাকতে পারে। খবর নিয়ে জানা গেছে, ২০১৩ সালের পর থেকে ধারাবাহিকভাবে ....বিস্তারিত

এ সরকার দেশের সবকিছু ধ্বংস করে ফেলেছে : মির্জা ফখরুল

স্টাফ রিপোর্টার : বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, আমাদের প্রধান শত্রু হচ্ছে এ সরকার। তিনি বলেন, ‘এ সরকার দেশের সবকিছু ধ্বংস করে ফেলেছে। আমাদের সুর একটাই- এ সরকারকে সরিয়ে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করা। আন্দোলন চলছে, আন্দোলন চলবে, শিগগিরই আমাদের আন্দোলন আরো বেগমান হবে। আমরা সব দল একত্র হতে পেরেছি। কীভাবে এ সরকারকে সরাতে পারি, কীভাবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার করতে পারি, সেই লক্ষ্যেই আমরা সংগ্রাম করছি। গত ১২ জুন বুধবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির উদ্যোগে বাংলাদেশের গণতন্ত্রের সংকট-উত্তরণের পথ শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আসুন জনগণকে সাথে নিয়ে সরকারের বিরুদ্ধে লড়াই সংগ্রাম করি। বিশেষ করে তরুণ যুবকদের এগিয়ে আসতে হবে। কারণ এ সংগ্রাম শুধু বিএনপির একার নয়, এ সংগ্রাম দেশের স্বাধীনতা গণতন্ত্রকে রক্ষা করার সংগ্রাম। বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘আমাদের লক্ষ্য একটাই এ সরকারকে সরিয়ে দেয়া। মানুষ জেগে উঠেছে। আমরা হয়তো তাদের জেগে ওঠাকে কাজে লাগিয়ে চূড়ান্ত বিজয় অর্জন করতে পারিনি। তবে নতুন সূর্যদয় হবেই, সেখানে অবশ্যই আমাদের পৌঁছাতে হবে। তিনি আরো বলেন, ‘এ সরকারের অপকৃর্তি বলে শেষ করা যাবে না। এরা রাজনৈতিক কাঠামো ধ্বংস করেছে এবং অর্থনৈতিক কাঠামোও ধ্বংস করেছে।’ মির্জা ফখরুল বলেন, জনগণ জেগে ওঠেনি এ কথা বলব না। জনগণ জেগে ....বিস্তারিত

হজের আনুষ্ঠানিকতা শুরু ১৪ জুন ,আরাফাত দিবস ১৫ জুন আগামী ১৭ জুন বাংলাদেশে পবিত্র ঈদ উল আজহা


স্টাফ রিপোর্টার : ‘লাব্বাইক আল্লাহুম্মা লাব্বাইক, লাব্বাইক লা শারিকা লাকা লাব্বাইক, ইন্নাল হামদাহ ওয়ান নি’মাতা লাকা ওয়াল মূল্ক’ ধ্বনিতে মুখরিত পবিত্র কাবা চত্বর। বিশ্বের নানা প্রান্তের ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা আল্লাহর ডাকে সাড়া দিয়ে হাজির হয়েছেন পবিত্র মক্কায়। সৌদি সময়ানুযায়ী  ১৪ জুন, ৮ জিলহজ শুক্রবার মিনার উদ্দেশে যাত্রার মধ্য দিয়ে হজের মূল কার্যক্রম শুরু হবে। আর ১৮ জুন, ১২ জিলহজ মঙ্গলবার শয়তানকে পাথর নিক্ষেপের মধ্য দিয়ে শেষ হবে ৫ দিনের হজের কার্যক্রম। মূলত ৯ জিলহজ আরাফাতের ময়দানে অবস্থানের দিনকেই হজের দিন বলা হয়। এ দিনের নাম ইয়াইমুল আরাফা। ১৫ জুন ৯ জিলহজ শনিবার সূর্যোদয়ের পর হাজীদের আরাফাতের ময়দানের উদ্দেশে যাত্রা করার কথা থাকলেও ১৪ জুন, ৮ জিলহজ শুক্রবার রাতেই নিয়ে যাবেন মুয়ালিম বা দায়িত্বশীলরা। সেখানে আগে পৌঁছে গেলে ফজর এবং জোহর-আসর আদায় করবেন আরাফাতের ময়দানে। এখানে মসজিদে নামিরা থেকে হজের খুতবা দেবেন খতিব। চলতি বছর আরাফাতের ময়দানে হজের খুতবা দেবেন মসজিদুল হারামের জনপ্রিয় ইমাম ও খতিব শায়খ ড. মাহের বিন হামাদ বিন মুয়াক্বল আল মুয়াইকিলি। একই সাথে মসজিদে নামিরাতে নামাজও পড়াবেন তিনি। তবে বাংলাদেশের হজযাত্রীদের তাঁবু বেশ খানিকটা দূরে থাকায় তাদের পক্ষে মসজিদে নামিরায় যাওয়া সম্ভব হয় না। এ ক্ষেত্রে নিজ নিজ তাঁবুতেই তারা নামাজ আদায় করে নেন। হজে পাঁচ দিনের কার্যাবলি৮ জিলহজ : এ দিন দুটো কাজ করতে হয়-১. মক্কার হারাম শরিফ বা বাসা বা ....বিস্তারিত

অন্যান্য মিডিয়া bdnews24 RTNN Sheersha News barta24 Prothom Alo Daily Nayadiganta Jugantor Samakal Amardesh Kaler Kantho Daily Ittefaq Daily Inqilab Daily Sangram Daily Janakantha Amader Shomoy Bangladesh Pratidin Bhorerkagoj Daily Dinkal Manob Zamin Destiny Sangbad Deshbangla Daily Star New Age New Nation Bangladesh Today Financial Express Independent News Today Shaptahik 2000 Computer Jagat Computer Barta Budhbar Bangladesherkhela Holiday Bangladesh Monitor BBC Bangla Pars Today
homeabout usdeveloped by

ভারপ্রাপ্ত সম্পাদকঃ মো. তাসনীম আলম।

এটিএম সিরাজুল হক কর্তৃক হক প্রিন্টার্স ১০/৮ আরামবাগ, ঢাকা-১০০০ হতে মুদ্রিত ও প্রকাশিত। যোগাযোগের ঠিকানাঃ ৪২৩ এলিফেন্ট রোড, বড় মগবাজার, ঢাকা - ১২১৭।

ফোন: ৮৮ ০২ ৪৮৩১৯০৬৫, ই-মেইল: sonarbanglaweekly@gmail.com, weeklysonarbangla@yahoo.com, সার্কুলেশন: ০১৫৫২৩৯৮১৯০, বিজ্ঞাপন: ৪৮৩১৫৫৭১, ০১৯১৬৮৬৯১৬৮, ০১৭৩৪০৩৬৮৪৬।