স্টাফ রিপোর্টার : ‘লাব্বাইক আল্লাহুম্মা লাব্বাইক, লাব্বাইক লা শারিকা লাকা লাব্বাইক, ইন্নাল হামদাহ ওয়ান নি’মাতা লাকা ওয়াল মূল্ক’ ধ্বনিতে মুখরিত পবিত্র কাবা চত্বর। বিশ্বের নানা প্রান্তের ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা আল্লাহর ডাকে সাড়া দিয়ে হাজির হয়েছেন পবিত্র মক্কায়। সৌদি সময়ানুযায়ী ১৪ জুন, ৮ জিলহজ শুক্রবার মিনার উদ্দেশে যাত্রার মধ্য দিয়ে হজের মূল কার্যক্রম শুরু হবে। আর ১৮ জুন, ১২ জিলহজ মঙ্গলবার শয়তানকে পাথর নিক্ষেপের মধ্য দিয়ে শেষ হবে ৫ দিনের হজের কার্যক্রম। মূলত ৯ জিলহজ আরাফাতের ময়দানে অবস্থানের দিনকেই হজের দিন বলা হয়। এ দিনের নাম ইয়াইমুল আরাফা। ১৫ জুন ৯ জিলহজ শনিবার সূর্যোদয়ের পর হাজীদের আরাফাতের ময়দানের উদ্দেশে যাত্রা করার কথা থাকলেও ১৪ জুন, ৮ জিলহজ শুক্রবার রাতেই নিয়ে যাবেন মুয়ালিম বা দায়িত্বশীলরা। সেখানে আগে পৌঁছে গেলে ফজর এবং জোহর-আসর আদায় করবেন আরাফাতের ময়দানে। এখানে মসজিদে নামিরা থেকে হজের খুতবা দেবেন খতিব। চলতি বছর আরাফাতের ময়দানে হজের খুতবা দেবেন মসজিদুল হারামের জনপ্রিয় ইমাম ও খতিব শায়খ ড. মাহের বিন হামাদ বিন মুয়াক্বল আল মুয়াইকিলি। একই সাথে মসজিদে নামিরাতে নামাজও পড়াবেন তিনি। তবে বাংলাদেশের হজযাত্রীদের তাঁবু বেশ খানিকটা দূরে থাকায় তাদের পক্ষে মসজিদে নামিরায় যাওয়া সম্ভব হয় না। এ ক্ষেত্রে নিজ নিজ তাঁবুতেই তারা নামাজ আদায় করে নেন। হজে পাঁচ দিনের কার্যাবলি৮ জিলহজ : এ দিন দুটো কাজ করতে হয়-১. মক্কার হারাম শরিফ বা বাসা বা হোটেল থেকে হজের নিয়তে ইহরাম বেঁধে মিনার উদ্দেশে রওনা হওয়া এবং জোহরের নামাজের আগেই মিনায় পৌঁছা ২. মিনায় অবস্থান করা। জোহরের নামাজসহ ৯ জিলহজ ফজর পর্যন্ত পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা মুস্তাহাব এবং সেখানে অবস্থান করা সুন্নত।৯ জিলহজ : ৯ জিলহজকে বলা হয় ‘ইয়াউমে আরাফা’ বা আরাফা দিবস। এ দিন বিশেষ ফজিলতপূর্ণ এবং এ দিনেই অধিক সংখ্যক জাহান্নামিকে মুক্তি দেওয়া হয়। আরাফার ময়দানে উপস্থিত হওয়ার মাধ্যমে শুরু হয় হজের মূল কার্যক্রম। এ দিন চারটি কাজ করতে হয় ১. ফজরের পর মিনায় গোসল বা ওজু করে সকাল-সকাল আরাফার ময়দানের উদ্দেশে রওনা হওয়া। রওনার সময় তাকবির বলা-‘আল্লাহু আকবার আল্লাহু আকবার, লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু আল্লাহু আকবার, আল্লাহু আকবার ওয়া লিল্লাহিল হামদ’ ২. জোহরের আগেই আরাফার ময়দানে গিয়ে উপস্থিত হওয়া এবং সন্ধ্যা পর্যন্ত সেখানে অবস্থান করা। আর এটাই হলো হজের অন্যতম রোকন। ৩. আরাফার ময়দানে অবস্থান করে হজের খুতবা শোনা এবং নিজ নিজ তাঁবুতে জোহর ও আসরের নামাজ নির্দিষ্ট সময়ে আলাদাভাবে আদায় করা। তওবা-ইসতেগফার, তাকবির, তসবিহ, তাহলিল ও রোনাজারিতে আত্মনিয়োগ করা ৪. সন্ধ্যায় মাগরিব না পড়ে মুজদালিফার উদ্দেশে রওনা হওয়া। মুজদালিফায় গিয়ে মাগরিব ও এশার নামাজ এক আজানে আলাদা আলাদা ইকামতে একসঙ্গে ধারাবাহিকভাবে আদায় করা।১০ জিলহজ : হজের প্রধানতম কর্মব্যস্ত দিন। এ দিনে হাজিদের পাঁচটি কাজে ব্যস্ত থাকতে হয়-১. মুজদালিফায় অবস্থান; মুজদালিফায় সারারাত খোলা আকাশের নিচে মরুভূমির বালুর ওপর অবস্থান করা। মুজদালিফায় ফজরের নামাজ আদায় করে সূর্য ওঠার আগে কিছু সময় অবস্থান করা এবং সূর্য ওঠার আগেই মিনার উদ্দেশে রওনা হওয়া ২. পাথর সংগ্রহ, মিনায় জামরায় (শয়তানকে মারার জন্য) মুজদালিফায় অবস্থানের সময় রাতে কিংবা সকালে কঙ্কর সংগ্রহ করা ৩. কঙ্কর নিক্ষেপ; ১০ জিলহজ সকালে মুজদালিফা থেকে মিনায় এসেই বড় জামরায় ৭টি কঙ্কর নিক্ষেপ করা। আর তা জোহরের আগেই সম্পন্ন করা ৪. কুরবানি করা, বড় জামরায় কঙ্কর নিক্ষেপ করেই মিনায় কুরবানির পশু জবাই করা ৫. মাথা মু-ন করা, কুরবানির পর পরই মাথা ন্যাড়া করার মাধ্যমে হজের ইহরাম থেকে হালাল হবে হাজি। মাথা মু-নের মাধ্যমে হাজি ইহরামের কাপড় পরিবর্তন করাসহ সব সাধারণ কাজ করতে পারলেও স্ত্রী সহবাস থেকে বিরত থাকতে হবে।১১ ও ১২ জিলহজ : এ দুদিন মিলে মোট তিনটি কাজ করতে হয়-১. তাওয়াফে জিয়ারত, হজের সর্বশেষ রোকন হলো তাওয়াফে জিয়ারত। ১১ জিলহজ থেকে ১২ জিলহজ সূর্য ডোবার আগ পর্যন্ত সময়ের মধ্যে সম্পন্ন করতে হবে। ১২ জিলহজ সূর্য ডোবার আগে তাওয়াফে জিয়ারত না করতে পারলে দম বা কুরবানি কাফফারা আদায় করতে হবে ২. কঙ্কর নিক্ষেপ; ১১ ও ১২ জিলহজ প্রতিদিন মিনায় অবস্থান করা এবং ধারাবাহিকভাবে ছোট, মধ্যম ও বড় জামরায় ৭টি করে ২১টি কঙ্কর নিক্ষেপ করা। তবে যদি কেউ কঙ্কর নিক্ষেপের আগে কিংবা পরে কাবা শরিফ গিয়ে তাওয়াফে জিয়ারত আদায় করে, তবে তাকে তাওয়াফের পর আবার মিনায় চলে আসতে হবে এবং মিনায় অবস্থান করতে হবে ৩. মিনায় রাতযাপন ও ত্যাগ; ১০ থেকে ১২ জিলহজ পর্যন্ত মিনার ময়দানেই রাতযাপন করা এবং যারা মিনা ত্যাগ করবেন তারা ১২ তারিখ সূর্য ডোবার আগেই মিনা ত্যাগ করবে। সূর্য ডোবার আগে মিনা ত্যাগ করতে না পারলে সে রাত (১৩ জিলহজ) মিনায় অবস্থান করা। উল্লেখ্য, যদি কেউ ১২ জিলহজ সূর্য ডোবার আগে মিনা ত্যাগ করতে না পারে কিংবা থাকার ইচ্ছা করে তাকে ১৩ জিলহজ ৭টি করে আরও ২১টি কঙ্কর নিক্ষেপ করতে হবে। বিদায়ি তাওয়াফ : সারা বিশ্ব থেকে আগত সব হজ পালনকারীর জন্য দেশে রওনা হওয়ার আগে পবিত্র কাবা ত্যাগের আগে বিদায়ি তাওয়াফ করা আবশ্যক।
আগামী ১৭ জুন বাংলাদেশে পবিত্র ঈদ উল আযহা: আগামী ১৭ জুন পবিত্র ঈদ উল আযহা উদযাপিত হবে। এ উপলক্ষে পশু কোরবানির প্রস্তুতি নিচ্ছেন সামর্থবান ধর্মপ্রাণ মুসল্লিরা। কোরবানিকে কেন্দ্র করে এবার ঢাকায় মোট বিশটি পশুর হাট বসছে। এছাড়াও দেশজুড়ে কেনাবেচা হচ্ছে কোরবানির পশু। ঢাকায় ইতোমধ্যে পশু কেনা শুরু করেছেন ক্রেতারা। তবে পশু পালন ও রাখার জায়গার সংকটের কারণে অনেকেই ঈদের দুই/একদিন আগে পশু ক্রয় করে থাকেন। পশুর হাট কেন্দ্রিক কিছু অপরাধী থাকে যারা ক্রেতা ও বিক্রেতার অর্থ চুরি ছিনতাই করে নেওয়ার চেষ্টা করে। প্রতিবছরই এমনটি ঘটে, এজন্য আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য তৎপর থাকেন। কিন্তু এতেও কাজ হয় না, অপরাধীরা নতুন নতুন কৌশল প্রয়োহ করে। এবার বাজারের সার্বিক পরিস্থিরি খবর নিয়ে জানা গেছে, চাহিদার তুলনায় পশু বেশি থাকলেও দাম কমছে না, চওড়া মূল্যেই বিক্রি হচ্ছে কুরবানীর পশু। নিয়ম মানছেন না হাটের ইজারাদাররা: খিলক্ষেত এলাকার মস্তুল চেকপোস্ট-সংলগ্ন পশ্চিমপাড়ার খালি জায়গায় অস্থায়ী পশুর হাট বসাতে ইজারা দিয়েছে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি)। ৪৩ নম্বর ওয়ার্ডের ওই জায়গায় হাট না বসিয়ে ৩০০ ফুট সড়কের সঙ্গে যমুনা হাউজিং ও ব্যক্তিমালিকানাধীন জায়গায় কোরবানির পশুর হাট বসিয়েছেন ইজারাদার। সর্বশেষ ২০২১ সালে সেখানে হাটের ইজারা দিয়েছিল ডিএনসিসি। জমির মালিক ও এলাকাবাসীর আপত্তিতে গত দুই বছর যমুনা হাউজিং এলাকায় হাট বসানোর অনুমতি মেলেনি। ইজারার শর্ত ভেঙে ইচ্ছামতো জায়গায় হাট বসানোয় স্থানীয়দের পাশাপাশি ভোগান্তিতে পড়বেন সড়কে চলাচলকারীরা। ১৩ জুন থেকে হাট বসানোর কথা থাকলেও কয়েকদিন আগে থেকে এই হাটে শুরু হয়েছে পশু বিক্রি। একই পরিস্থিতি রাজধানীর কাজলায়, সেখানে ঢাকা চট্টগ্রাম মহাসড়কের পাশেই বসেছে হাট, ফলে সাধারণ মানুষ রাস্তায় চলাচল করতে পারছেন না।
রাজধানীতে হাটগুলোতে চলছে কেনাবেচা:এ বছর রাজধানীতে কোরবানির পশুর মোট ২০টি হাট বসেছে। এর মধ্যে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন এলাকায় ৯টি এবং ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন এলাকায় ১১টি পশুর হাট বসেছে। হাটে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে গরু-ছাগল এসেছে। ধুমধামে চলছে বেচাবিক্রিও। দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ট্রাকভর্তি গরু আসছে এসব হাটে। ব্যবসায়ীরা সেসব গরু ট্রাক থেকে নামিয়ে নির্দিষ্ট স্থানে নিয়ে যাচ্ছেন। পোস্তগোলায় নৌপথেও গরু আনা হচ্ছে। ইজারাদারদের নির্দেশনায় মূল সড়কসহ আশপাশের খালি জায়গায় বাঁশের খুঁটি পুঁতে গরু-ছাগল রাখার স্থান নির্ধারণ করা হয়েছে।হাটগুলোতে নিরাপত্তার জোরদার এবং সাইবার প্রতারণা রোধে অনলাইন গরুর হাটে বিশেষ নিরাপত্তার ব্যবস্থা থাকছে বলে জানিয়েছেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপির) কমিশনার হাবিবুর রহমান।
তৎপর অপরাধীরা, জাল টাকার ছড়াছড়ি: যেকোনও বড় উৎসব ঘিরে অপরাধী চক্রের দৌরাত্ম্য বাড়ে। বিশেষ করে ঈদুল ফিতরে বিভিন্ন মার্কেট ও শপিং মল এবং ঈদুল আজহা উপলক্ষে পশুর হাটকে টার্গেট করে অপরাধীরা বেপরোয়া হয়ে ওঠে। এ দুই সময়ে বাড়ে জাল টাকার ছড়াছড়ি। প্রতিবারই এ সময়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী তৎপর থাকার ঘোষণা দেয়। তারা চক্রের কিছু সদস্যকে গ্রেফতারও করে। কিন্তু পুরোপুরি অপরাধ নির্মূল সম্ভব হয় না। প্রতিবছর কোরবানির পশুর হাটের আশপাশে ছদ্মবেশে ওত পেতে থাকে অপরাধীরা। এ সময় পশুবাহী ট্রাকগুলো কেন্দ্র করে চলে চাঁদাবাজি। অজ্ঞান পার্টি, মলম পার্টি, সালাম পার্টি, বমি পার্টিসহ বিভিন্ন নামে পরিচিত এসব চক্র। সুযোগ পেলেই তারা ক্রেতা-বিক্রেতার কাছ থেকে ছিনিয়ে নেয় সর্বস্ব।এবারও আসন্ন ঈদুল আজহা উপলক্ষে বিশৃঙ্খলা ও অপরাধ ঠেকাতে ঢাকা মহানগর এলাকায় বিশেষ নিরাপত্তাব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। ঈদ সামনে রেখে রাজধানীতে বরাবরের মতো এবারও গঠন করা হয়েছে মনিটরিং টিম। কয়েক স্তরের নিরাপত্তাসহ প্রতিটি হাটে থাকছে ড্রোন পেট্রোলিং ব্যবস্থা। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী বলছে, পশুবাহী ট্রাককে কেন্দ্র করে এবার যারাই চাঁদাবাজি করবে, তাদের কাউকেই ছাড় দেওয়া হবে না। এমনকি পুলিশের কোনও সদস্যের বিরুদ্ধে যদি কোনও চাঁদাবাজির অভিযোগ আসে, তার বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। আর র্যাব বলছে, হাটে পশু বিক্রি করে ঘরে ফেরা পর্যন্ত ব্যবসায়ীদের নিরাপত্তা দেবেন সংস্থাটির সদস্যরা।
ডিএনসিসির ৯টি হাট : ১৬ এপ্রিল ডিএনসিসির প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী ঢাকা উত্তরের ৯টি অস্থায়ী কোরবানি পশু হাটের তালিকায় রয়েছে- ভাটারা সুতিভোলা খালসংলগ্ন খালি জায়গা, কাওলা শিয়ালডাঙ্গাসংলগ্ন খালি জায়গা, উত্তরা ডিয়াবাড়ী ১৬ ও ১৮ নম্বর সেক্টরসংলগ্ন বউ বাজার এলাকার খালি জায়গা, বাড্ডা ইস্টার্ন হাউজিং আফতাব নগরস্থ ব্লক-ই, এফ, জি, এইচ, এল, এম, এনসহ তৎসংলগ্ন খালি জায়গা, মিরপুর ৬ নম্বর ওয়ার্ডের ইস্টার্ন হাউজিংয়ের খালি জায়গা, মোহাম্মদপুর বছিলাস্থ ৪০ ফুট রাস্তাসংলগ্ন খালি জায়গা, ঢাকা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটসংলগ্ন খালি জায়গা, ৪৪ নম্বর ওয়ার্ডের অন্তর্গত কাঁচকুড়া বেপারীপাড়ার রহমাননগর আবাসিক প্রকল্পের খালি জায়গা এবং খিলক্ষেত থানাধীন ৪৩ নম্বর ওয়ার্ডের মস্তুল চেকপোস্টসংলগ্ন পশ্চিম পাড়ার খালি জায়গায়।
ডিএসসিসির ১১টি হাট : ৪ এপ্রিল ডিএসসিসির প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী ঢাকা দক্ষিণ সিটির অস্থায়ী কোরবানি পশু হাটের তালিকায় রয়েছে- উত্তর শাহজাহানপুর খিলগাঁও রেলগেট বাজারের মৈত্রী সংঘ ক্লাবসংলগ্ন আশপাশের খালি জায়গা, ইনস্টিটিউট অব লেদার টেকনোলজি কলেজসংলগ্ন উন্মুক্ত এলাকা, পোস্তগোলা শ্মশানঘাটসংলগ্ন আশপাশের খালি জায়গা, মেরাদিয়া বাজারসংলগ্ন আশপাশের খালি জায়গা, লিটল ফ্রেন্ডস ক্লাবসংলগ্ন খালি জায়গা ও কমলাপুর স্টেডিয়ামসংলগ্ন বিশ্বরোডের আশ-পাশের খালি জায়গা, দনিয়া কলেজসংলগ্ন আশপাশের খালি জায়গা, ধোলাইখাল ট্রাক টার্মিনালসংলগ্ন উন্মুক্ত এলাকা, আফতাবনগর (ইস্টার্ন হাউজিং) ব্লক- ই, এফ, জি, এইচ সেকশন-১ ও ২ এর খালি জায়গা, আমুলিয়া মডেল টাউনের আশপাশের খালি জায়গা, রহমতগঞ্জ ক্লাবসংলগ্ন আশপাশের খালি জায়গা এবং শ্যামপুর কদমতলী ট্রাক স্ট্যান্ডসংলগ্ন খালি জায়গা।
কৈফিয়ত:এ প্রতিবেদনের হজ সংক্রান্ত অংশে প্রিন্ট ভার্সনে অনিচ্ছাকৃত কিছু অসংগতি আছে। এ জন্য আমরা আমাদের সম্মানীত পাঠকদের কাছে আন্তরিকভাবে দুঃখ প্রকাশ ও ক্ষমা প্রার্থনা করছি।-ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক