॥ সাইদুর রহমান রুমী॥
বাজেট দেশ ও জাতির এক বছরের আর্থিক আয়-ব্যয়ের প্রতিচ্ছবি হলেও বাংলাদেশের মানুষের জন্য তা যেন হচ্ছে না। ক্ষতিগ্রস্তদের আরো ক্ষতির সম্মুখীন আর লাভবানদের আরো লাভবান করতে আসে বাজেট। এ কারণে সাধারণ মানুষ, নিম্ন আয়ের মানুষ ও হতদরিদ্রদের বাজেটের প্রতি কোনো আকর্ষণ নেই।
বাজেট আসে বাজেট যায়, তবে এতে আমাদের ভাগ্যের কোনো পরিবর্তন হয় না; বরং বাজেট মানে দাম বাড়া আর আমাদের কাছে প্রতি বছর নতুন আতঙ্কের নাম- এভাবেই খেদোক্তি করছিলেন রাজধানীর মুগদাপাড়া এলাকার তরকারি বিক্রেতা মো. সবুর (৫২)। ক্ষুদ্র এ ব্যবসায়ী বলেন, ‘বাজেট দিয়া আমরা কি করমো। গ্যাস, কারেন, পানির বিল আর বাড়িভাড়া দিয়াই সব শেষ। বাচ্চাদের ভালো খাওন দিতে পারি না। ভালা ডাক্তার দেহাইতে পারি না, লেহাপড়ার খরচ দিতে পারি না। এ বাজেটে আমাগো কোনো কাম নাই। আপনি লেইখ্যা দেন।’ এভাবে বলতে বলতে তিনি অনেকটা ফুঁপিয়ে কাঁদছিলেন।
উল্লেখ্য, গত ৬ জুন অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জন্য জাতীয় সংসদে ৭ লাখ ৯৭ হাজার কোটি টাকার বাজেট উপস্থাপন করেন। অর্থনীতিবিদরা বলছেন, দেশের অর্থনীতির এ সংকটময় মুহূর্তে এবারের বাজেটে নতুন দিকনির্দেশনা নেই। বরং এ বাজেটে ধনী-গরিব বৈষম্য আরো বাড়বে। গরিব ও মধ্যবিত্তের হাহাকারে যুক্ত হবে নতুন অনেক ভোগান্তি।
বাজেট নিয়ে জিজ্ঞাসা করতেই মিরপুর এলাকার চা-দোকানি জুলফিকার মিয়া বলেন, ‘ভাই আপনিই তো দেখতাছেন চা’র দাম নিয়া কাস্টমারের লগে ঝগড়া করতাছি। চা’র দাম বেশি রাখতাছি এই নিয়া সে অভিযোগ করতাছে। ভাই, চাপ্রতি দুই টাকা বেশি না নিলে আমরা খামু কী। চিনি বর্তমানে দেড়শ’ টাকা কেজি। ফুটপাতে পুলিশের চাঁদার হারও বাড়ছে। এমন কইরা প্রতিটা জিনিসের দাম বাড়তাছে। বাজেটে কোনো জিনিসের দাম তো কমতে দেখলাম না। তাই বাজেট নিয়া আমাগো কোনো উৎসাহ নাই। আমাদের সাধারণ ছোট ব্যবসায়ী বা খেটে খাওয়া মানুষদের জন্য সরকারি বিশেষ কোনো সুযোগ-সুবিধার কথা তো শুনলাম না।’
রাজাবাজার এলাকার বাসিন্দা বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা মো. আব্দুস সালাম জয়ের সঙ্গে বাজেট নিয়ে কথা হলো। তিনি বলেন, বর্তমানে চরম মূল্যস্ফীতির চাপে রয়েছে দেশের মানুষ। প্রতিদিন বাড়ছে নিত্যপণ্যের দাম। প্রতিদিনই বাড়ছে ধনী-গরিবের বৈষম্য। যে বাজেট ঘোষণা করা হয়েছে, তাতে ধনী-গরিব বৈষম্য বাড়বে। গরিব আরও গরিব হবে, ধনী আরও ধনী হবে। অর্থনৈতিক বৈষম্য বাড়তে থাকলে প্রবৃদ্ধিতেও নেতিবাচক প্রভাব পড়বে। তিনি বলেন, লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে নিত্যপণ্যের দাম। দাম নিয়ন্ত্রণে নেই সরকারের কোনো কার্যকরী উদ্যোগ। ব্যবসায়ীরা সিন্ডিকেট করে দাম বাড়াচ্ছে। নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিস, ওষুধ এবং বিদ্যুৎ, গ্যাস, পানিসহ প্রতিটি ইউটিলিটি চার্জ কোনো ঘোষণা ছাড়াই বাড়ানো হচ্ছে। এর মাঝেই লড়াই করে জীবনযুদ্ধে টিকে আছি আমরা। দুই বছর আগে এক কেজি ইলিশ কিনে খেয়েছিলাম। বাচ্চারা গরুর গোশত খেতে চাইলেও কিনে খাওয়াতে পারি না। সাধারণ ব্রয়লার মুরগি আগে কিনে দেয়ার চেষ্টা করতাম, তাও অতিরিক্ত দাম বাড়ার কারণে দিতে পারছি না। বাচ্চাদের বলেছি, এ বছর কুরবানির সময় ভালো মাংস পাওয়া যাবে, তখন সবাই মিলে খাবো। কিন্তু বছরের বিভিন্ন সময় করা ধারকর্জ দিয়ে এ বছর আর কুরবানিও দেয়া সম্ভব হবে না। এ হলো আমাদের জীবন ভাই। কোথায় আমরা এ সকল সমস্যা বলব। কে শুনবে আমাদের কথা।
এদিকে দেশে ব্যবসায়ীদের সবচেয়ে বৃহৎ সংগঠন এফবিসিসিআই সভাপতি মো. মাহবুবুল আলম বলেছেন, বাজেটে ব্যাংক ব্যবস্থা থেকে ১ লাখ ৩৭ হাজার ৫০০ কোটি টাকা ঋণ নেয়া হলে বেসরকারি খাতের ঋণপ্রবাহ মারাত্মক বাধাগ্রস্ত হবে এবং বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থানের ক্ষেত্রে বিরূপ প্রভাব পড়তে পারে। তিনি বলেন, বাজেট ঘাটতি মেটাতে স্থানীয় ব্যাংক ব্যবস্থার পরিবর্তে যথাসম্ভব সুলভ সুদে ও সতর্কতার সঙ্গে বৈদেশিক উৎস থেকে অর্থায়নের জন্য নজর দেওয়া যেতে পারে। তার মতে, মূল্যস্ফীতির হার কমিয়ে এনে লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করা একটি বিশাল চ্যালেঞ্জ। এফবিসিসিআই সভাপতি বলেন, দেশের জিডিপির আকার এবং অর্থনীতির পরিকাঠামো বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে বাজেটের আকারও প্রতি বছর বৃদ্ধি পাচ্ছে। তবে বিগত কয়েক বছরে যেখানে প্রায় ১০-১২ শতাংশ হারে বাজেট বৃদ্ধি করা হয়েছে, এবার বাড়ানো হয়েছে ৫ শতাংশেরও কম (৪.৪২)। বাজেট বাস্তবায়নের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার জন্য দরকার সুশাসন ও যথাযথ মনিটরিং। বাজেট বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে দক্ষতা, স্বচ্ছতা, জবাবদিহি এবং তদারকির মান ক্রমাগতভাবে উন্নয়নের জন্য সুস্পষ্ট দিকনির্দেশনা ও পরিকল্পনা নিশ্চিত করা জরুরি। এছাড়া বাজেট বাস্তবায়নের লক্ষ্যে সরকারি এবং বেসরকারি খাতের অংশীদারিত্ব আরো জোরদার করতে হবে। তিনি বলেন, বাজেটে জিডিপির প্রবৃদ্ধি ধরা হয়েছে ৬.৭৫ শতাংশ এবং মূল্যস্ফীতির লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ৬.৫ শতাংশ। চলতি অর্থবছরের জন্যও বাজেটে মূল্যস্ফীতির লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছিল ৬.৫ শতাংশ। কিন্তু চলতি বছর মে মাসেই মূল্যস্ফীতি ছিল ৯.৮৯ শতাংশ।
কথা হয় কাপ্তান বাজারের ব্যবসায়ী ইমাম হোসেনের সঙ্গে। অর্থনীতির ছাত্র হিসেবে পরিচয় দিয়ে তিনি বলেন, প্রস্তাবিত বাজেটে মধ্যবিত্ত ও অল্প আয়ের মানুষের জন্য কোনো সুসংবাদ নেই। মূল্যস্ফীতির কারণে মানুষের আয় ও ক্রয়ক্ষমতা আশঙ্কাজনকভাবে কমে যাচ্ছে। নিত্যপণ্যের দাম কমানোর জন্য বাজেটে কার্যকরী কোনো পদক্ষেপ নেই। এ বাজেট জনদুর্ভোগ আরো বাড়িয়ে দেবে। দুর্নীতি ও অর্থ পাচার রোধ করতে বাজেটে কার্যকরী কোনো পদক্ষেপ নেই। এ বাজেট মধ্যবিত্ত ও নিম্নবিত্তদের কষ্ট আরো বাড়াবে। তিনি বলেন, সবার আগে প্রয়োজন মানুষের জীবনযাত্রা সহজ করে দেয়া। কিন্তু তা দিন দিন সরকার আরো কঠিন করে দিচ্ছে। ফলে প্রকারান্তরে মানুষ প্রয়োজনীয় অনেক জিনিসও কিনতে পারছে না। আমরা ব্যবসায়ীরা ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছি।
অন্যদিকে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ব্রোকারস অ্যাসোসিয়েশনের (ডিবিএ) সভাপতি সাইফুল ইসলাম বলেন, বাজেটে সার্বিকভাবে শেয়ারবাজারকে উপেক্ষা করা হয়েছে। এমনিতেই বাজারে দীর্ঘদিন ধরে মন্দাভাব চলছে। এ অবস্থায় বাজেট সামনে রেখে আমরা বেশকিছু দাবি জানিয়েছিলাম। অর্থমন্ত্রীর ঘোষিত বাজেটে আমাদের সেসব দাবি তো পূরণ হয়নি, উল্টো নতুন করে মূলধনি মুনাফার ওপর করারোপ করা হয়েছে। এছাড়া বাজেট-পরবর্তী অর্থমন্ত্রী ও বিভিন্ন সংস্থার সংবাদ সম্মেলন থেকে শেয়ারবাজার বিষয়ে যেসব বক্তব্য এসেছে, তা বিনিয়োগকারীদের চরমভাবে হতাশ করেছে। ফলে বাজেট-পরবর্তী প্রথম কার্যদিবসে বাজারে বড় ধরনের নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে। নতুন অর্থবছর থেকে ব্যক্তিশ্রেণির বিনিয়োগকারীদের ৫০ লাখ টাকার বেশি মূলধনি মুনাফার ক্ষেত্রে করারোপের প্রস্তাব করেছেন অর্থমন্ত্রী। নীতিগতভাবে আমরা মূলধনি মুনাফার ওপর করারোপের বিপক্ষে নই। তবে বর্তমানে বাজারের যে পরিস্থিতি, তাতে এ সিদ্ধান্ত মোটেই সময়োপযোগী হয়নি। এ সিদ্ধান্তের ফলে বিনিয়োগকারীরা আরো বেশি বাজারবিমুখ হবেন। কিছুদিন আগে সরকারি প্রতিষ্ঠানকে শেয়ারবাজারে আনার বিষয়ে নির্দেশনা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আমরা আশা করেছিলাম বাজেটে অর্থমন্ত্রী এ ব্যাপারে একটি সুনির্দিষ্ট পথনকশা বা রোডম্যাপ ঘোষণা করবেন। কিন্তু সেটিও দেখলাম না। এছাড়া বাজেট সামনে রেখে শেয়ারবাজার-সংশ্লিষ্টদের দাবি ছিল লভ্যাংশের ওপর থেকে দ্বৈত কর পরিহারের উদ্যোগ নেওয়া। তালিকাভুক্ত কোম্পানির ক্ষেত্রে দেখা যায়, কোম্পানিগুলো কর প্রদানের পর যে মুনাফা করে তা থেকে বিনিয়োগকারীদের জন্য লভ্যাংশ ঘোষণা করে। তারপরও ওই লভ্যাংশ প্রদানকালে কোম্পানির পক্ষ থেকে ১০ শতাংশ হারে কর কেটে রাখা হয়। এরপর এ আয় যখন বিনিয়োগকারীর আয়ে যুক্ত হয়, তখন তার ওপর আবার কর দিতে হয়। এভাবে লভ্যাংশের ওপর বার বার কর দেওয়ার বিধানটি বাতিলের দাবি করেছিলাম আমরা। কিন্তু সেই দাবিও পূরণ হয়নি।
উত্তরা এলাকায় বসবাসকারী কলেজের অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক মাছুম বিল্লাহ সোনার বাংলাকে বলেন, জাতিসংঘের শিক্ষা, বিজ্ঞান ও সংস্কৃতিবিষয়ক সংস্থা ইউনেস্কোর এক গবেষণা প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, বাংলাদেশে শিক্ষাখাতে ব্যয়ের ৭১ শতাংশই বহন করছে পরিবারগুলো। এটা দক্ষিণ এশিয়ার অনেক দেশের তুলনায় বেশি। ইউনেস্কোর তথ্যানুযায়ী, শিক্ষা খাতে নেপালে ৫০ শতাংশ আর পাকিস্তানে ৫৭ শতাংশ ব্যয় বহন করে পরিবারগুলো। ফলে শিক্ষায় আমাদের জিডিপি ধারাবাহিকভাবে কমছে। যেখানে আন্তর্জাতিক মান হচ্ছে জিডিপির ৬ শতাংশ এবং জাতীয় বাজেটের ২০ শতাংশ শিক্ষায় বরাদ্দ থাকা। আমরা সেখানে ক্রমাগতভাবে কমাতে কমাতে গত বাজেটে সেটি করেছি ১ দশমিক ৭৯ শতাংশ আর জাতীয় মোট বাজেটের ১২ শতাংশেরও নিচে। এসবের প্রভাব আমরা বিভিন্নভাবে দেখতে পাই। শিক্ষা পরিসংখ্যান ব্যুরোর হিসাবে, ২০১৯ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত মাধ্যমিকের শিক্ষার্থী কমে গেছে ১০ লাখ। তিনি বলেন, বাজেটের আকারের সঙ্গে বরাদ্দ বাড়লেও ইউনেস্কোর হিসেবে এখনো জিডিপির ৪ শতাংশে পৌঁছাতে পারেনি বাংলাদেশ। যদিও বাজেটের আকার ৭ লাখ ৯৭ হাজার কোটি টাকা। এ বিশাল বহরের বাজেট শিক্ষার উন্নয়নে কতটা ভূমিকা রাখবে তা আমরা সঠিক করে বলতে পারছি না। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর সাম্প্রতিক স্যাম্পল ভাইটাল স্ট্যাটিস্টিকস ২০২৩ জরিপ থেকে জানা যাচ্ছে, ৫ থেকে ২৪ বছর বয়সের শিশু ও তরুণদের ৪১ শতাংশ, মানে প্রায় আড়াই কোটি কোনো শিক্ষা কার্যক্রমের মধ্যে ছিল না। এ হার ২০১৯ সালে ছিল ২৯ শতাংশ। তার মানে মানুষ আরো শিক্ষায় আগ্রহ হারাচ্ছে অথবা আর খরচ কুলিয়ে উঠতে পারছে না।
বাংলাদেশ টেক্সটাইল গার্মেন্টস শ্রমিক ফেডারেশনের সভাপতি এডভোকেট মাহবুবুর রহমান ইসমাইল বলেন, বাজেটে দেশের লাখ লাখ গার্মেন্টস শ্রমিকের উন্নয়নে কোনো পরিকল্পনা বা বরাদ্দ নেই। সরকার যদি শ্রমিকদের মানুষ বলে মনে করত তাহলে অন্যান্য খাতের মতো বাজেটে শ্রমিকদের জন্য শ্রমিক খাতে বরাদ্দ থাকত। পাকিস্তান আমলেও শ্রমিকের জন্য রেশনিং ব্যবস্থা ছিল, প্রতিবেশী প্রতিটি দেশে শ্রমিকদের জন্য রেশনিং ব্যবস্থা চালু আছে। শ্রমিকদের কল্যাণের কথা মুখে বলা হলেও বাস্তবে শ্রমিকদের জন্য জাতীয় বাজেটে ৬ কোটি শ্রমিকের জন্য কিছুই করা হয় না। জনস্বার্থের কথা বলে ৬ কোটি শ্রমিকের স্বার্থ বাদ দিয়ে এ বাজেট করা হয়েছে, প্রকৃত অর্থে এ বাজেট পুরনো পদ্ধতি, নতুনত্ব বলতে কিছুই নেই, শুধুমাত্র ধনি ও আমলাদের বিলি-বণ্টনের বাজেট করা হয়েছে। যার কারণে এ বাজেট বানরের পিঠা বণ্টনের গল্প ছাড়া আর কিছুই নয়।
এ পাতার অন্যান্য খবর
- ঋণনির্ভর বাজেট
- লোকসভায় কমছে মুসলিম এমপি
- জট খুলছে ফেঁসে যাচ্ছেন একাধিক আওয়ামী লীগ নেতা
- কোটা বাতিলের দাবিতে আবারো শিক্ষাঙ্গন উত্তাল
- কাজে লাগছে না পণ্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি থামানোর পদক্ষেপ
- ওয়াকার-উজ-জামান নতুন সেনাপ্রধান
- শঙ্কার ঈদযাত্রায় ভাড়া বিড়ম্বনায় যাত্রীরা
- ডিইউজে সভাপতি শহিদুল ইসলামের মায়ের ইন্তেকাল
- ঈদের আগে শ্রমিকদের বেতন-ভাতা পরিশোধের দাবি শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের
- ধর্মীয় শিক্ষাব্যবস্থা প্রণয়নে শিক্ষক ফেডারেশনকে জোরালো ভূমিকা রাখতে হবে - অধ্যাপক এবিএম ফজলুল করীম
- বায়োফার্মা পেল ন্যাশনাল প্রোডাক্টিভিটি এন্ড কোয়ালিটি এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড
- ছাত্র জমিয়ত বাংলাদেশের নতুন কমিটিকে ছাত্রশিবিরের অভিনন্দন