সংবাদ শিরোনামঃ

আগাম নির্বাচন দিতে চায় সরকার ** খালেদা জিয়ার সাথে জামায়াত নেতাদের ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময় ** সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরী’র মৃত্যুদণ্ডাদেশ বহাল ** আওয়ামী সরকারের অধীনে নির্বাচন বেগম জিয়ার প্রত্যাখ্যান ** দেশের স্বার্থ রক্ষায় সোচ্চার থাকতে হবে : শিবির সভাপতি ** বাড়ছে কোটিপতি বাড়ছে বৈষম্য ** সকল ক্ষেত্রে একটি বন্ধ্যাত্ব পরিস্থিতি বিরাজ করছে ** নৈতিক অবক্ষয় প্রধান কারণ ** শুরুর কথা শুনুন ** ফাঁসির মঞ্চে মর্দে মুমিন যুগে যুগে ** ফেলানী হত্যার বিচার না মেগাসিরিয়াল! ** ধেয়ে আসছে বন্যা॥ পানিবন্দী লাখ লাখ মানুষ ** সরকারি গাছ কেটে কর্মকর্তার শখের ফুল বাগান **

ঢাকা, শুক্রবার, ১৬ শ্রাবণ ১৪২২, ১৪ শাওয়াল ১৪৩৬, ৩১ জুলাই ২০১৫

সকল ক্ষেত্রে একটি বন্ধ্যাত্ব পরিস্থিতি বিরাজ করছে

॥ কামরুল হাসান॥
ইতিহাস সাক্ষ্য দেয় à¦¯à§‡Ñ à¦¹à¦¿à¦Ÿà¦²à¦¾à¦°, নমরুদ, ফিরআউন, টিক্কাখানসহ বিভিন্ন ফ্যাসিবাদী শাসক বেশিদিন টিকতে পারেনি। বর্তমান আওয়ামী লীগের যে শাসন চলছে, তা পুরোপুরি অন্ধকার যুগ। তবে আওয়ামী লীগকেও একসময় বিদায় নিতে হবে এবং আওয়ামী লীগের পতনের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশে অন্ধকার যুগের অবসান ঘটবে।

জিল্লুর রহমানের সঞ্চালনায় গত ২৫ জুলাই শনিবার দিবাগত রাতে চ্যানেল আইয়ের ‘তৃতীয়মাত্রা’ অনুষ্ঠানে বিএনপি নেতা ও সাবেক মন্ত্রী এডভোকেট নিতাই রায় চৌধুরী এসব কথা বলেন।

নিতাই রায় চৌধুরী বলেন, ইতিহাস পর্যালোচনা করলে দেখা যায় যুগে যুগেই অন্ধকার বা বন্ধ্যাত্বকালের আবির্ভাব হয়েছে। বর্তমানে বাংলাদেশ একটি অন্ধকার যুগে প্রবেশ করছে। শুধু রাজনীতি এককভাবে নয় বরং শিল্প, সংস্কৃতি, অর্থনীতিসহ সকল ক্ষেত্রে একটি বন্ধ্যাত্ব পরিস্থিতি বিরাজ করছে। বহু সংগ্রামের মাধ্যমে আমরা যে স্বাধীনতা অর্জন করেছি, তা পুরোপুরি ধ্বংস হয়ে গেছে আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে। এদেশে গণতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থা একেবারেই অনুপস্থিত।

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল সম্পর্কে তিনি বলেন, বিএনপির মধ্যে কোনো প্রকার বন্ধ্যাত্ব নেই এবং বিএনপি বরাবরই গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে। বিএনপি রাজনীতির মাঠে নামতে পারছে না শুধুমাত্র ফ্যাসিবাদী বর্তমান আওয়ামী সরকারের বিভিন্ন আক্রমণের কারণে। তবে বিএনপি আশাবাদী যে, বাংলাদেশের রাজনীতিতে যে অন্ধত্ব এবং বন্ধ্যাত্ব চলছে তার অবসান ঘটবেই।

সরকারের প্রতিটি অঙ্গ-প্রত্যঙ্গে পচন ধরেছে

যারা আইনের রক্ষক, তারাই যখন ভক্ষকের ভূমিকা নেয়, তখন দেশে আর সুশাসন থাকে না। বর্তমানে আইনের শাসন, মানবাধিকার ও সুশাসনসহ সরকারের প্রতিটি অঙ্গ-প্রত্যঙ্গে পচন ধরেছে।

গত ২৩ জুলাই বৃহস্পতিবার রাতে একাত্তর টেলিভিশনে ‘একাত্তর সংযোগ’ অনুষ্ঠানে সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সাবেক কোষাধ্যক্ষ এডভোকেট ফাহিমা নাসরিন মুন্নী এ সব কথা বলেন।

নাসরিন মুন্নী বলেন, ইকোনোমিস্ট এবং হিউম্যান রাইটস ওয়াচ-এর মতো আন্তর্জাতিক সংগঠন বর্তমান সরকারের বিচারহীনতার সংস্কৃতিতে উদ্বেগ জানিয়েছে।

তিনি বলেন, ১/১১ সময়ে যে মামলাগুলো করা হয়েছিল পরবর্তী সময়ে সেই মামলাগুলোর কোনো বৈধতা পাওয়া যায়নি। কিন্তু তৎকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময়ে বেগম খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে যে দুটি মামলা করা হয়েছিল সেই মামলা সরকার চালিয়ে যাওয়ার মূল কারণ হলো সরকার বিএনপিকে প্রতিপক্ষ বানিয়ে একে রাজনৈতিক হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করতে চায়, যা খুবই দুঃখজনক।

খালেদা জিয়ার বক্তব্য গণতন্ত্রের জন্য ইতিবাচক

বর্তমানে বিরোধী দলের নেত্রী হিসাবে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া আলোচনার প্রতি অনুকূল মনোভব প্রকাশ করেছেন এবং সব দলের সাথে সুসম্পর্ক বজায় রেখে রাজনীতি করার চিন্তা ব্যক্ত করেছেন। এমন পরিবেশই বাংলাদেশে দরকার ছিলো। দু’টি প্রধান সমান জনসমর্থিত দল বর্তমান বাংলাদেশের রাজনীতিতে নেতৃত্ব দিচ্ছে। যেকোনো গণতান্ত্রিক দেশের জন্য এটি একটি ইতিবাচক দিক। সম্প্রতি বেগম খালেদা জিয়ার ইতিবাচক বক্তব্য এবং গণতান্ত্রিক মনোভাব বাংলাদেশের বর্তমান রাজনীতিতে নতুন মাত্রা সংযোজন ঘটিয়েছে।

জিল্লুর রহমানের সঞ্চালনায় গত ২৪ জুলাই চ্যানেল আই-এর তৃতীয় মাত্রা অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ জাতীয় জোট (বিএনএ)-এর চেয়ারম্যান ও সাবেক মন্ত্রী নাজমুল হুদা এসব কথা বলেন।

নাজমুল হুদা আরো বলেন, বর্তমান বাংলাদেশের রাজনীতিতে সামষ্টিকভাবে গণতান্ত্রিক পরিবেশ বিরাজ করলেও প্রধান দু’টি দল অর্থাৎ আওয়ামী লীগ এবং বিএনপির অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে গণতান্ত্রিক পরিবেশ নেই বললে চলে। এই সমস্যা কিন্তু দু’টি দলের মধ্যেই রয়েছে। দুই দলের নেত্রীরই উচিত নিজেদের ভেতরকার সমস্যাগুলোর সমাধানে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া।

তিনি বলেন, আজ যদি দু’টি দলই সম্মেলন বা নির্বাচনের মাধ্যমে মাঠ পর্যায় থেকে কেন্দ্র পর্যন্ত তাদের দল সুসংগঠিত করে আসে, তাহলে দু’দলই শক্ত অবস্থানে থাকতে পারবে । এ অবস্থাতে তাদের উভয়েরই যদি উদ্দেশ্য হয় দেশের স্বার্থে একে অপরকে সহযোগিতা করা, তাহলে আমাদের দেশের চেহারা পাল্টে যাবে। অন্যথায় প্রতিহিংসাকেই যদি রাজনীতির প্রধান হাতিয়ার হিসাবে যে কোনো দল ব্যবহার করার চিন্তা করে তাহলে উন্নয়নের পরিবর্তে দেশ ধ্বংস হওয়ার জন্য যথেষ্ট।

রাজনীতিতে দলীয়করণ শুরু ১৯৭২ সালেই

সমাজের বিভিন্ন স্তর থেকে দলীয়করণ বলে যে কথাটা অভিযোগ হিসেবে উঠেছে সেটা অবশ্যই নিন্দনীয়। ১৯৭২ সালে শেখ মুজিবুর রহমান যখন প্রধানমন্ত্রী, তখন বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে দলীয়করণ বিষয়টি ভীষণভাবে দেখা যায়।

১৯৭২ সালে বঙ্গবন্ধুর শাসনামলে কিছু বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, কিছু সাংবাদিক, কিছু বুদ্ধিজীবী এবং কিছু সরকারি আমলা আওয়ামী লীগ পরিচয় নিয়ে বঙ্গবন্ধুর ঘনিষ্ট হওয়ার চেষ্টা করেছেন। তাদের ঘনিষ্ট হওয়ার উদ্দেশ্য সৎ ছিলো না। নিজেদের স্বার্থ হাসিল করাই ছিলো তাদের মুখ্য উদ্দেশ্য।

ইনডিপেন্ডেট টেলিভিশনে গত ২২ জুলাই রাতে ‘আজকের বাংলাদেশ’ অনুষ্ঠানে ‘রাজনীতি কার’ বিষয়ক আলোচনায় অংশ নিয়ে সমাজ চিন্তাবিদ অধ্যাপক আবুল কাসেম ফজলুল হক এসব কথা বলেন।

আবুল কাসেম ফজলুল হক বলেন, ১৯৭২ সাল থেকে দলীয়করণ বিষয়টি ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া হতে হতে আজ এ পর্যায়ে এসে দাঁড়িয়েছে। দলীয়করণের এ অবস্থা আমাদের কাটিয়ে ওঠা দরকার।

তিনি আরো বলেন, পরবর্তীতে ১৯৯৬ সালে জনতার মঞ্চ নামে যে ঘটনা সেক্রেটারিয়েটের পাশে করা হয়েছিল যার নেতৃত্বে ছিলেন মোহাম্মদ হানিফ, ঢাকার তৎকালীন মেয়র ছিলেন তিনি। সেখানে সেক্রেটারিয়েট ভেঙ্গে চলে এসেছিলেন তৎকালীন সেক্রেটারি, এডিশনাল সেক্রেটারি, জয়েন্ট সেক্রেটারি। তখন জনতার মঞ্চ গঠন করে ব্যাপক হারে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারি রাজনীতির সাথে যুক্ত হয়েছেন। তখনই তো প্রশাসন ব্যবস্থাকে একেবারে ধ্বংস করে দেওয়া হয়েছে। একেবারে জঘন্যরকম দলীয়করণ করে।

রাজনৈতিক বিবেচনায় এক শ্রেণীর কর্মকর্তাকে উপরে উঠানো হচ্ছে

গত ৩০ বছর যাবত আমরা দেখে এসেছি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় দূষিত হয়ে পড়েছে। সেক্ষেত্রে সৈয়দ আশরাফ যথাযথভাবে দায়িত্ব পালন করতে পারবেন না। সেই সাথে রাজনৈতিক বিবেচনায় এক শ্রেণির কর্মকর্তাকে উপরে উঠানো হচ্ছে এবং আরেক শ্রেণীর কর্মকর্তাদের অবহেলা করে দূরে সরিয়ে দেওয়া হচ্ছে। কিন্তু সৈয়দ আশরাফকে জনপ্রশাসনের দায়িত্ব দেওয়ায় সেই দায়িত্ব সে যথাযথভাবে কতটা পালন করতে পারবে সে ব্যাপারে আমার প্রবল সন্দেহ আছে।

গত ২২ জুলাই বুধবার একাত্তর টেলিভিশনে অনুষ্ঠিত একাত্তর সংযোগে অংশগ্রহণ করে সাবেক সচিব মহিউদ্দিন আহমেদ এসব কথা বলেন। আলোচক হিসেবে আরো উপস্থিত ছিলেন সাবেক মন্ত্রিপরিষদ সচিব ড. সা’দত হুসাইন।

তিনি বলেন, আওয়ামী লীগের ভেতর এমন কিছু লোক রয়েছে যারা তাদের পদ ছাড়তে চাইবে না, সুতরাং এক্ষেত্রে রাজনীতিবিদরা চাপ সৃষ্টি করতে থাকবেন, ঠিক তেমনি প্রশাসনের বিভিন্ন ক্যাডাররা পদ থেকে সরে যেতে চায় না। যখন কোনো ক্যাডার বা কর্মকর্তাকে তার জায়গায় আরেক জনকে দেওয়া হয় তখনই তার ভেতরে ক্ষোভ-বিক্ষোভ চলতে থাকে।

ড. সা’দত হুসাইন বলেন, সৈয়দ আশরাফের জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পালন করতে অনেক কঠিন হবে এবং এটিকে চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিতে তার কিছু বেগ পেতে হবে।

ড. সা’দত আরো বলেন, প্রত্যেক ক্ষমতাসীন দলের মধ্যেই দলবাজি থাকে। কারণ যে কোনো রাজনৈতিক দল ক্ষমতায় থাকলে তাদের রাজনৈতিক দর্শনের সাথে মিলিয়ে কিছু কিছু জায়গাতে পদায়নের ব্যাপারে তারা পদক্ষেপ নিবে। কিন্তু দলবাজির কারণে সমস্যা হয় যখন কোনো দক্ষ ব্যক্তিকে তার দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়। তখন সেটি অত্যন্ত অন্যায় হিসেবে বিবেচিত হয়। সৈয়দ আশরাফ যে মন্ত্রণালয়ে আছেন সেই মন্ত্রণালয়ের বিশেষ করে পদায়ন, পদোন্নতি ব্যাপারে তার চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত দেওয়ার ক্ষমতা খুব কম। কারণ জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের মূল বিষয়গুলো থাকে প্রধানমন্ত্রীর হাতে।

আ’লীগ এখন প্রশাসন ও আমলা নির্ভর হয়ে পড়েছে

সরকার বিএনপি ভাঙার প্রক্রিয়া শুরু করেছে। ইতোমধ্যে বিএনপি-জামায়াতের তৃণমূল নেতাকর্মীদের আওয়ামী লীগে টেনে নিচ্ছে। সরকার কেন্দ্রীয় পর্যায়েও বিএনপি ভাঙার অপচেষ্টা চালাচ্ছে। তাদের এই অপচেষ্টা সফল হবে না।

গত ২১ জুলাই মঙ্গলবার রাতে যমুনা টেলিভিশনে ‘২৪ ঘণ্টা’ অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী যুবদল সভাপতি সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল। অনুষ্ঠানে আলোচনার বিষয় ছিল ‘রাজনীতি’।

তিনি বলেন, সরকারি দলের নেতাকর্মী বলছে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার উপর বিএনপি নেতাকর্মীদের আস্থা নেই। তারা এসব বলে বিভিন্ন জায়গায় বিএনপি-জামায়াতের তৃণমূল কর্মীদের আওয়ামী লীগে টেনে নিচ্ছে। এমনকি জামায়াতের লোকজনদের পুলিশের চাকরি দিচ্ছে।

সম্প্রতি আওয়ামী লীগের কর্মকাণ্ডের কথা উল্লেখ করে আলাল বলেন, আওয়ামী লীগের ঐতিহ্য চোরাগলির পথে হারিয়ে যাচ্ছে। এ দলটি এখন প্রশাসন ও আমলা নির্ভর হয়ে পড়েছে।

এখন ছাত্র রাজনীতিতে দাঙ্গা-হাঙ্গামা ও টেন্ডারবাজি ছাড়া আর কিছু নেই

আগের তুলনায় বর্তমান সময়ের ছাত্র রাজনীতিতে অনেক পার্থক্য রয়েছে।  এখন নেতা হবার পর পড়ালেখা আর লাগে না। এখনকার ছাত্র রাজনীতিতে দাঙ্গা-হাঙ্গামা ও টেন্ডারবাজি ছাড়া আর কিছু নেই।

গত ২৭ জুলাই রাতে মতিউর রহমান চৌধুরী’র সঞ্চালনায় চ্যানেল আইয়ের ‘আজকের সংবাদপত্র’ অনুষ্ঠানে স্থপতি মোবাশ্বের হোসেন এই মন্তব্য করেন।

মোবাশ্বের হোসেন বলেন, আমরা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময় ছাত্র রাজনীতি করেছি। তাই বলে পড়াশুনা বাদ দিয়ে কিছু করিনি। যখন যা করার প্রয়োজন ঠিক তখন তাই করেছি। যেমন সকাল থেকে ১২টা পর্যন্ত রাজনীতি এবং এর পর থেকে কাস। এভাবেই পরীক্ষা দিয়েছি। এতে করে আমাদের সব কিছুই ঠিক রয়েছে। কিন্তু এখনকার সময়ে এর উল্টো।

তিনি বলেন, বিশ্বের মধ্যে বাংলাদেশই একটি মাত্র দেশ যেখানে ছাত্র রাজনীতির মাধ্যমে স্বাধীনতা লাভ করেছে। ছাত্র রাজনীতিই বঙ্গবন্ধুর সবচেয়ে ভালবাসা এবং স্বপ্নের জায়গা ছিল। তাই ছাত্র রাজনীতি থেকে টেন্ডারবাজি বন্ধ করে এটিকে একটি সুন্দর জায়গায় নিয়ে যেতে হবে।

তিনি আরো বলেন, যে সরকার নিজের দলকে শুদ্ধ করতে পারে, সে সরকার পারে না পৃথিবীতে এমন কিছু না। আমাদের এই বিষয়টিকে প্রতিষ্ঠিত করতে হবে। তাহলেই দেশ সুন্দর এবং সুষ্ঠুভাবে পরিচালিত হবে।

এ পাতার অন্যান্য খবর

অন্যান্য মিডিয়া bdnews24 RTNN Sheersha News barta24 Prothom Alo Daily Nayadiganta Jugantor Samakal Amardesh Kaler Kantho Daily Ittefaq Daily Inqilab Daily Sangram Daily Janakantha Amader Shomoy Bangladesh Pratidin Bhorerkagoj Daily Dinkal Manob Zamin Destiny Sangbad Deshbangla Daily Star New Age New Nation Bangladesh Today Financial Express Independent News Today Shaptahik 2000 Computer Jagat Computer Barta Budhbar Bangladesherkhela Holiday Bangladesh Monitor BBC Bangla Pars Today
homeabout usdeveloped by

ভারপ্রাপ্ত সম্পাদকঃ মো. তাসনীম আলম।

এটিএম সিরাজুল হক কর্তৃক হক প্রিন্টার্স ১০/৮ আরামবাগ, ঢাকা-১০০০ হতে মুদ্রিত ও প্রকাশিত। যোগাযোগের ঠিকানাঃ ৪২৩ এলিফেন্ট রোড, বড় মগবাজার, ঢাকা - ১২১৭।

ফোন: ৮৮ ০২ ৪৮৩১৯০৬৫, ই-মেইল: sonarbanglaweekly@gmail.com, weeklysonarbangla@yahoo.com, সার্কুলেশন: ০১৫৫২৩৯৮১৯০, বিজ্ঞাপন: ৪৮৩১৫৫৭১, ০১৯১৬৮৬৯১৬৮, ০১৭৩৪০৩৬৮৪৬।