সংবাদ শিরোনামঃ

মাওলানা সাঈদীর আমৃত্যু কারাদণ্ড ** আমরা আশা করেছিলাম তিনি খালাস পাবেন ** বৃহস্পতি ও রোববার সারাদেশে হরতাল ** ফায়দা হাসিলের অপচেষ্টা : ইমেজ সঙ্কটে মিডিয়া ** সন্ত্রাসবাদের ইস্যুকে উজ্জীবিত রাখতে সক্রিয় যুক্তরাষ্ট্র ** মুক্ত চিন্তা বন্ধ করতেই মাহবুব উল্লাহর ওপর হামলা ** বিরোধী দলের প্রতি সরকারকে আরো সহনশীল হতে হবে ** এবার কোটি কোটি টাকার গালগল্প ** ঈদকে সামনে রেখে দক্ষিণ-পশ্চিম সীমান্তে চোরাচালান বাড়ছে ** প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবেলা করে বেঁচে আছে তিস্তাপাড়ের মানুষ ** মৌলভীবাজার মনুব্যারেজ ও লেকে পর্যটকদের উপচেপড়া ভিড় ** কাজী নজরুল ইসলামের শিক্ষা ভাবনা **

ঢাকা, শুক্রবার, ৪ আশ্বিন ১৪২১, ২৩ জিলক্বদ ১৪৩৫, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৪

অধ্যাপক মাহবুব উল্লাহর উপর সন্ত্রাসী হামলার প্রতিবাদে ঁজাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে বাংলাদেশ সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদের উদ্যোগে আয়োজিত মানববন্ধনে বক্তব্য পেশ করেন পেশাজীবী পরিষদের ভারপ্রাপ্ত আহ্বায়ক রুহুল আমিন গাজী

সোনার বাংলা রিপোর্ট : সমাজ বিজ্ঞানের একটি স্বতঃসিদ্ধ সূত্র হলো, অত্যাচারের মাধ্যমে যাদেরকে ধ্বংস করা হয়, তারা নিঃশেষ হয়ে যায় না, আরো অনেক শক্তিশালী হয়ে জেগে ওঠে অত্যাচারীর বিনাশ ঘটায়। প্রাকৃতিক বিজ্ঞানের সূত্র হলো, শক্তির ধ্বংস নেই রূপান্তর ঘটে মাত্র, রূপান্তরিত শক্তি অনেক ক্ষেত্রেই আরো বেশি শক্তিশালী হয়। দেশের রাজনীতিতে এখন সরকারের পক্ষ থেকে বিরোধীদলকে ধ্বংস করার যে কূটকৌশল চলছে তাতে এই দু’টি সূত্রই সমান কার্যকর থাকায় নৈরাজ্যের আশঙ্কা করছেন বিশ্লেষকরা। সরকারি দলে আওয়ামী লীগের ধ্বংসের খেলায় নিজেরাই নিঃশেষ হচ্ছে।

তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা ড. আকবর আলি খান বলেছেন, সারা দেশের মানুষ আতঙ্কের মধ্যে বসবাস করছে। বর্তমানে আমাদের দেশে গণতন্ত্র চর্চা একেবারেই অনুপস্থিত। এ কারণেই বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড, গুম ও খুন বাড়ছে। আকবর আলি খানের এই বক্তব্যের সাথে ভিন্নমত প্রকাশ করার কোনো সুযোগ নেই। আওয়ামী লীগ এখন রাজনৈতিকভাবে দেউলিয়া হয়ে গণতন্ত্রের পথ পরিহার করে ক্ষমতায় টিকে থাকতে স্বৈরাচারের রথে চড়ে অনিশ্চিত পথে যাত্রা শুরু করেছে। তাদের ফ্যাসিবাদী রথের চাকায় প্রতিনিয়ত পিষ্ঠ হচ্ছে গণতন্ত্র, মানবাধিকার, সাধারণ মানুষ অধিকার হারা হচ্ছে। জনগণের ভ্যানগার্ড হিসেবে পরিচিত দেশের প্রধান বিরোধী দল বিএনপি’র নেতৃত্বাধীন ২০ দলীয় জোটের নেতাকর্মী ও নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিদের ওপর চালানো হচ্ছে নির্যাতনের স্টিমরোলার। বিশেষ করে গত ৫ জানুয়ারির ভোটারবিহীন নির্বাচনের পর ক্ষমতা দখল করে আওয়ামী লীগ আরো বেশি বেপরোয়া ওঠেছে। এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশে যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক রাষ্ট্রদূত উইলিয়াম বি মাইলামের একটি নিবন্ধে সম্প্রতি বলেছেন, গত সংসদ নির্বাচনে জনগণের অংশগ্রহণ ছিল না বললেই চলে। অনেকটা একতরফা নির্বাচন করে ক্ষমতার ভিত জোরদার করেছে সরকার। পাশাপাশি মূল বিরোধী দলের প্রতি করছে অসহিষ্ণু আচরণ। গণমাধ্যমের ওপর নিয়ন্ত্রণ জোরদার করতে করেছে সম্প্রচার নীতিমালা। এ ধরনের বিশ্লেষণ থেকে তিনি মন্তব্য করেন, বাংলাদেশ ক্রমান্বয়ে একটি কর্তৃত্ববাদী শাসনব্যবস্থার দিকে অগ্রসর হচ্ছে।

এরফলে দেশে যে শ্বাসরুদ্ধকর অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে, তাতে শুধু দেশ ও জনগণই ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে না। ক্ষমতার দ্বন্দ্বে সরকারি দল বিএনপি ও কথিত বিরোধীদল জাতীয় পার্টিতেও চলছে ধ্বংসের মহড়া। একটি জাতীয় দৈনিকে প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে,‘ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগে চলছে খুনোখুনি। ঘটছে একের পর এক খুনের ঘটনা। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই অভিযোগের আঙুল উঠছে দলীয় কর্মীদের বিরুদ্ধে। এ কারণে মাঠপর্যায়ের নেতাকর্মীরা রয়েছেন চরম আতঙ্কে। শুধু রাজধানী ঢাকাতেই নয়, ঢাকার বাইরে দেশের প্রায় সব জেলা-উপজেলাতেও একই অবস্থা। এ পর্যন্ত সঙ্ঘটিত এসব দলীয় হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে দলের অভ্যন্তরীণ কোন্দল ও ভাগবাটোয়ারার বিষয় জড়িত বলে তদন্ত সূত্র জানিয়েছে। টেন্ডারবাজি, চাঁদাবাজি, দখলবাজি, মাদক ব্যবসার ভাগবাটোয়ারার বিষয়ও আছে কোনো কোনো হত্যাকাণ্ডের নেপথ্যে। গত ১২ সেপ্টেম্বর শুক্রবার খোদ ঢাকার আজিমপুরের আওয়ামী লীগের দুই সংসদ সদস্যের অনুসারীদের বিরোধের জের ধরে এক কর্মী খুন হন। একটি কাঁচাবাজারের দখল নিয়ে স্থানীয় এমপি হাজী সেলিমের অনুসারীদের সঙ্গে সাবেক এমপি মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিনের অনুসারীদের সংঘর্ষ হয়। এ সময় প্রতিপক্ষের লোকজন সাহাবুদ্দিন সাবু নামে এক কর্মীকে কুপিয়ে জখম করে। হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। এর আগে গত ১১ সেপ্টেম্বর বৃহস্পতিবার রাতে রাজধানীর শ্যামপুরে ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি রিয়াজুল ইসলাম লালুকে সন্ত্রাসীরা গুলি চালিয়ে হত্যা করে। এ ঘটনায় পুলিশ একই ইউনিয়ন ওলামা লীগের সাধারণ সম্পাদক নূরনবী শাওনকে ওরফে হাতকাটা নবীকে গ্রেফতার করে। পুলিশ জানিয়েছে, আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে লালুকে হত্যা করা হয়। গত ১০ আগস্ট আগারগাঁওয়ের ৪১ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি পদপ্রার্থী জাহাঙ্গীর আলমকে গুলি করে হত্যা করে সন্ত্রাসীরা। এ ঘটনার নেপথ্যেও আধিপত্য বিস্তার বলে পুলিশ জানিয়েছে। স্থানীয় আওয়ামী লীগের প্রতিপক্ষ গ্রুপের সদস্যরা এই হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত বলে অভিযোগ উঠেছে।

গত ২০ মে ফেনী শহরে প্রকাশ্যে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয় ফুলগাজী উপজেলা চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগ নেতা একরামুল হক একরামকে। এ হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে ক্ষমতাসীন দলের ফেনী সদর আসনের সংসদ সদস্য নিজাম হাজারীর সংশ্লিষ্টতার অভিযোগ ওঠে। ঘটনার তদন্ত শেষে পুলিশ যে চার্জশিট দিয়েছে তাতে নিজাম হাজারীর নাম না থাকলেও চার্জশিটভুক্ত বেশির ভাগ আসামিই আওয়ামী লীগ ও অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মী। গত ১৫ জানুয়ারি যশোরের বেলতলা এলাকায় সন্ত্রাসীদের গুলি ও বোমা হামলায় নিহত হন শহর যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক রফিকুল ইসলাম শিপন। এ মামলায় জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি ফয়সাল খানসহ ১০ জনকে আসামি করে মামলা হয়েছে।

বহুল আলোচিত নারায়ণগঞ্জের আওয়ামী লীগ নেতা ও নাসিক প্যানেল মেয়র নজরুল ইসলামসহ সাত খুনের ঘটনার নেপথ্যেও দলীয় নেতাকর্মী। ছয় কোটি টাকার বিনিময়ে উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি নূর হোসেন র‌্যাব সদস্যদের দিয়ে তাদের হত্যা করা হয়। ঘটনার পরপরই নূর হোসেন ভারতে পালিয়ে গেলেও হত্যাকাণ্ডে জড়িত র‌্যাব সদস্য ও নূর হোসেনের সহযোগীদের গ্রেফতার করেছে পুলিশ। বর্তমানে মামলাটির তদন্ত চলছে। এই হত্যাকাণ্ডের পেছনেও আধিপত্য বিস্তার প্রধান কারণ বলে তদন্ত সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানিয়েছেন। গত বছরের ২৯ জুলাই রাজধানীর গুলশানে গুলি করে হত্যা করা হয় ঢাকা মহানগর দক্ষিণ যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক রিয়াজুল হক খান মিল্কীকে। এই ঘটনার সঙ্গে সরাসরি জড়িত একই সংগঠনের নেতা জাহিদ সিদ্দিকী তারেকসহ দু’জন র‌্যাবের ক্রসফায়ারে নিহত হন। তদন্ত শেষে এই ঘটনায় তারেক ছাড়া আরও ১১ জনকে অভিযুক্ত করে চার্জশিট দেয় র‌্যাব। এর মধ্যে বেশির ভাগই ক্ষমতাসীন দলের নেতাকর্মী। এদের মধ্যে যুবলীগ নেতা সাখাওয়াত হোসেন চঞ্চল বিদেশে পলাতক ও মতিঝিল থানা আওয়ামী লীগ নেতা জাহিদুল ইসলাম টিপু কারাগারে। অন্যরা অনেকেই জামিনে রয়েছেন। বর্তমানে মামলাটির অধিকতর তদন্ত করছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ- সিআইডি। গত বছরের ১৮ জানুয়ারি টাঙ্গাইলে জেলা আওয়ামী লীগের নেতা ফারুককে গুলি করে হত্যা করা হয়। এই ঘটনায় গ্রেফতারকৃত দুই আসামি আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দীতে জানিয়েছে, হত্যাকাণ্ডের নেপথ্যে টাঙ্গাইলের খান পরিবারের চার ভাই সংসদ সদস্য আমানুর রহমান খান রানা, পৌরসভার মেয়র সহিদুর রহমান খান মুক্তি, টাঙ্গাইলের চেম্বার অব কমার্সের সভাপতি জাহিদুর রহমান খান কাঁকন, ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নেতা সানিয়াত খান বাপ্পার হাত রয়েছে। মূলত জেলা সেক্রেটারির পদ নিয়ে বিরোধের জের ধরে ফারুককে হত্যা করা হয়। গত ২৪ মে চট্টগ্রামের বাঁশখালীর পুইছড়িতে আওয়ামী লীগের সুলতান গ্রুপের অভ্যন্তরীণ কোন্দলের জেরে প্রাণ হারান শামসুল আলম। ১৬  মার্চ নগরীর দুই নম্বর গেটে খুন হন ছাত্রলীগ কর্মী ফোরকান ও কামরুল। যুবলীগ নেতা আবুল বশর এই জোড়া খুনের নির্দেশদাতা ছিলেন বলে অভিযোগ রয়েছে। গত নির্বাচনের পর লক্ষ্মীপুরে নিহত হয়েছেন চরশাহী আওয়ামী লীগ সভাপতি আবদুল মান্নান ভূঁইয়া, রায়পুর পৌরসভার ২ নম্বর ওয়ার্ড যুবলীগ সাধারণ সম্পাদক আবদুল মজিদ, ভাঙ্গাখা ইউনিয়ন যুবলীগ কর্মী রিপন হোসেন, বসিকপুর যুবলীগ নেতা রোমান হোসেন, রামগঞ্জ যুবলীগ নেতা সাইফুল ইসলাম, চন্দ্রগঞ্জ বসুদহিতা ছাত্রলীগ কর্মী মামুন হোসেন, চন্দ্রগঞ্জে ছাত্রলীগের দুই কর্মী রবিউল ইসলাম শিমূল এবং ফরহাদ হোসেন মামুন। তাদের মধ্যে ফরহাদ হোসেন মামুনকে নৃশংসভাবে পুড়িয়ে হত্যা করা হয়েছে। স্থানীয় আওয়ামী লীগের দ্বন্দ্ব-বিবাদ এবং এলাকায় আধিপত্য বিস্তারের চেষ্টা থেকেই এ সব ঘটনা ঘটেছে। দলীয় কোন্দলের কারণে নোয়াখালীর চাটখিলে ১৬ মার্চ চাটখিল পৌর ছাত্রলীগ নেতা আল-আমিন প্রথমে অপহরণ ও পরে গুলিতে নিহত হন। ৭ মে অপহরণের পর খুন হন যুবলীগ নেতা শুভঙ্কর চন্দ্র কুঁড়ি। ২৬ এপ্রিল যশোরের বেনাপোলে পাল্টাপাল্টি হামলায় খুন হন যুবলীগের দুই কর্মী পুটখালীর ইমান আলী ও উত্তর বারোপোতা এলাকার লালন। গত বছরের সেপ্টেম্বরে ময়মনসিংহের ধোবাউড়া উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ফোরকান উদ্দিন মৃধা ওরফে পাহাড়ি সেলিম নিহত হন। স্থানীয় আওয়ামী লীগের দুই পক্ষের সংঘর্ষে তার মৃত্যু হয়।’

সাবেক মন্ত্রিপরিষদ সচিব আলী ইমাম মজুমদার বলেন, ‘রাষ্ট্রের শাসনব্যবস্থার অনেক ক্ষেত্রে অসহিষ্ণুতার লক্ষণ সুস্পষ্ট। বিষয়টি নতুন নয়। তবে ক্রমবর্ধমান। ধারাবাহিকভাবে সব সরকার এমনটা করে চলছে। কিন্তু এক জায়গায় গিয়ে তো বিরতি দিতে হবে। বিরোধী দলের শান্তিপূর্ণ সভা-সমাবেশে যেনতেন কারণে বাধা দেয়া হচ্ছে। তাদের বিরুদ্ধে করা হচ্ছে শত শত মামলা। রাস্তাঘাটে গাড়ি ভাঙচুর মামলায় অশীতিপর নেতারাও আসামি হন। তাঁরাও ক্ষমতায় থাকতে করেছেন একই ধরনের কাজ। আর সে জন্যই তো জনগণ তাঁদের বর্জন করেছে। এটা এখনকার সরকার কখন বুঝতে পারবে? গ্রামীণ ব্যাংক নিয়ে জেদ একটি জগাখিচুড়ি অবস্থা সৃষ্টি করেছে। এটা সরকারকে কোনো সুফল দিয়েছে, এমন দাবি সরকারি দলের অনেক নেতা-কর্মীই করেন না।’

২০ দলীয় জোট নেত্রী সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া বার বার সরকারকে সংলাপের আহ্বান জানাচ্ছেন। কিন্তু সরকার সারা দিচ্ছে না। আওয়ামী লীগের অন্যতম প্রেসিডিয়াম সদস্য ড. নূহ উল আলম লেনিন বলেছেন, এখন সংলাপের পরিবেশ ও প্রয়োজন নেই। নির্বাচনের মাধ্যমে একটি সরকার বৈধ সরকার ক্ষমতায় রয়েছে। এ সরকরের মেয়াদ শেষে পরবর্তী নির্বাচনের আগে সংলাপের বিষয়টি দেখা যাবে।

আওয়ামী লীগ নেতারা যাই বলুন না কেন, রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকরা মনে করেন, দ্রুত গ্রহণযোগ্য নির্বাচন ছাড়া রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা কাটবে না। রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা না কাটলে দেশে যে সার্বিক স্থবিরতার সৃষ্টি হয়েছে তা দূর হবে না। দেশের গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা এবং স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব হুমকির মুখে পড়বে। সাধারণ জনগণের সাথে সাথে সরকার ও বিরোধীদল সকলেই ক্ষতিগ্রস্ত হবে। যত দ্রুত সরকার বিষয়টি উপলদ্ধি করবে ততই মঙ্গল।

এ পাতার অন্যান্য খবর

অন্যান্য মিডিয়া bdnews24 RTNN Sheersha News barta24 Prothom Alo Daily Nayadiganta Jugantor Samakal Amardesh Kaler Kantho Daily Ittefaq Daily Inqilab Daily Sangram Daily Janakantha Amader Shomoy Bangladesh Pratidin Bhorerkagoj Daily Dinkal Manob Zamin Destiny Sangbad Deshbangla Daily Star New Age New Nation Bangladesh Today Financial Express Independent News Today Shaptahik 2000 Computer Jagat Computer Barta Budhbar Bangladesherkhela Holiday Bangladesh Monitor BBC Bangla Pars Today
homeabout usdeveloped by

ভারপ্রাপ্ত সম্পাদকঃ মো. তাসনীম আলম।

এটিএম সিরাজুল হক কর্তৃক হক প্রিন্টার্স ১০/৮ আরামবাগ, ঢাকা-১০০০ হতে মুদ্রিত ও প্রকাশিত। যোগাযোগের ঠিকানাঃ ৪২৩ এলিফেন্ট রোড, বড় মগবাজার, ঢাকা - ১২১৭।

ফোন: ৮৮ ০২ ৪৮৩১৯০৬৫, ই-মেইল: sonarbanglaweekly@gmail.com, weeklysonarbangla@yahoo.com, সার্কুলেশন: ০১৫৫২৩৯৮১৯০, বিজ্ঞাপন: ৪৮৩১৫৫৭১, ০১৯১৬৮৬৯১৬৮, ০১৭৩৪০৩৬৮৪৬।