সংবাদপত্রের পাতা থেকে
১৪ নভেম্বর ২০২৪ ১২:০০
॥ আহমদ আজিজ ॥
৪৫ হাজার পুলিশের চেয়ার বদল
সমকাল পত্রিকার ১৩ নভেম্বরের প্রধান শিরোনাম, ৪৫ হাজার পুলিশের চেয়ার বদল। এ প্রতিবেদনে বলা হয়, হাসিনা সরকারের পতনের পর যে গাড্ডায় পড়েছে, সেখান থেকে এখনো সোজা হয়ে দাঁড়াতে পারেনি পুলিশ। নানা সংকট, সীমাবদ্ধতা আর বিপর্যয় কাটিয়ে নতুনরূপে ফেরার চেষ্টায় আছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীটি। একদিকে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক করে দ্রুত বাহিনীর গতি ফেরানো, অন্যদিকে জনআস্থা অর্জন। এ দুই চ্যালেঞ্জ সামনে রেখে চলছে প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কার।
এ পটভূমিতে স্বচ্ছ ও রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত হয়ে কাজ করার দৃঢ়তা পুলিশের জন্য জরুরি বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। এদিকে নতুন পরিস্থিতিতে বাঁকবদলের ভেতর দিয়েই যাচ্ছে পুলিশ। ৫ আগস্টের পর প্রতিদিন পুলিশের বিভিন্ন পদে আসছে নতুন মুখ। গত তিন মাসে বদলি ও পদায়ন পেয়েছে ঝড়ের গতি! এ সময়ে সারা দেশে পোশাকধারী দুই লাখ দুই হাজার পুলিশের বিপরীতে রদবদল করা হয়েছে ৪৫ হাজার ৪২ সদস্যকে। সে হিসাবে প্রায় ২৫ শতাংশ পুলিশের চেয়ার বদলে গেছে। অল্প সময়ে এতসংখ্যক পুলিশ সদস্যের কর্মস্থল বদলের ঘটনা নজিরবিহীন।
৬৪ জেলার পুলিশ, সব রেঞ্জ ডিআইজি, মহানগর কমিশনার এবং সব থানার ওসি পদে এসেছে নতুন মুখ। পুলিশে এককভাবে সবচেয়ে বড় ইউনিট হলো ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। অন্তত ৩২ হাজার সদস্য এখানে কাজ করেন। এ পর্যন্ত এখানকার ১৮ হাজার সদস্যকে বদলি করা হয়েছে। যারা বিভিন্ন জায়গা থেকে এসে ডিএমপির মতো গুরুত্বপূর্ণ ইউনিটে ঢুকছেন, তাদের দেওয়া হচ্ছে প্রশিক্ষণ ও উদ্দীপনা। রাজধানীর মতো জায়গায় নতুন পরিবেশে কাজের ধরন নিয়ে সম্যক ধারণা দিতে নানা উদ্যোগ নিয়েছে পুলিশ প্রশাসন।
পুলিশ সদর দপ্তরের একটি দায়িত্বশীল সূত্র থেকে পাওয়া তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, ৫ আগস্টের পর ১৮ অতিরিক্ত আইজিপির চেয়ার বদল করা হয়েছে। রদবদলের তালিকায় আছেন ডিআইজি ১২৪, অতিরিক্ত ডিআইজি ১৬১, পুলিশ সুপার ২৪৪, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ৪০০, সহকারী পুলিশ সুপার ২২৭ জন। এছাড়া নন-ক্যাডার পদে রদবদল হয়েছে পরিদর্শক (নিরস্ত্র) ২ হাজার ১১২, পরিদর্শক (সশস্ত্র) ৪৩, পরিদর্শক (শহর ও যানবাহন) ২৯৪, উপপরিদর্শক (এসআই) ৪ হাজার ১১৬, সার্জেন্ট ১৮৮, টিএসআই ২৭, এসআই (নিরস্ত্র) ৭৮, এএসআই ৪ হাজার ৬৬৮, এটিএসআই ৫৭, এএসআই (সশস্ত্র) ২৪৫ এবং নায়েক ৬১৫। আর তিন মাসে কনস্টেবল রদবদল হয়েছে ৩১ হাজার ৪২৪ জন।
‘চাকরিচ্যুতি গুম নির্যাতনে জীবন তছনছ’- কালের কণ্ঠ পত্রিকার ১৩ নভেম্বরের প্রধান শিরোনাম এটি। এ প্রতিবেদনটি কয়েকজন সাবেক সেনা কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলে করা হয়েছে। তারা সবাই ওই সময় চাকরি হারিয়েছিলেন। তাদেরই একজন লে. কর্নেল (অব.) মো. সামসুল ইসলাম।
তিনি বলেন, ‘সেনা কর্মকর্তাদের একটি তালিকা করা হয়েছিল। ২০০৯ সালে পিলখানায় সহকর্মী সেনা কর্মকর্তাদের পরিকল্পিত ও নৃশংসভাবে হত্যার কয়েকদিন পর ওই বছরের ১ মার্চ ঢাকা সেনানিবাসে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে আমরা যারা কিছু প্রশ্ন করেছিলাম, বিচার চেয়েছিলাম, তাদের তালিকা।’
“এই তালিকার প্রথম শিকার আমরা ছয়জন। সহকর্মীদের হত্যার বিষয়ে প্রশ্ন তুলে বিচার চাওয়ার অপরাধে কোনো তদন্ত এবং আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ না দিয়ে আমাদের বরখাস্ত করা হয়। পরে বরখাস্তের আদেশ বাতিল করে পাঁচজনকে অকালীন অবসর দেওয়া হয়। তালিকার অন্যদেরও অন্যায়ভাবে চাকরিচ্যুত করা হয়,” বলছিলেন তিনি।
গত ১২ নভেম্বর মঙ্গলবার ট্রাইব্যুনালের তিনি এ অভিযোগ দায়ের করার পর সাংবাদিকদের বলেন, ‘১৩ বছর ধরে আমি ও আমার পরিবার হয়রানির শিকার হয়ে আসছি।
একটি রাষ্ট্রীয় বাহিনীর বিরুদ্ধে মামলা করলাম। একটি মামলায় এযাবৎ পাঁচবার নারাজি দিয়েছি ও দুই-তিনবার রিভিউ আবেদন করেছি। কিন্তু এখন পর্যন্ত কোনো সুরাহা পাইনি।’
র্যাবকে ‘সন্ত্রাসী সংগঠন’ আখ্যায়িত করে তিনি বলেন, ‘আমার পক্ষ থেকে বিলুপ্তির দাবি জানাচ্ছি। র্যাবের কতিপয় সদস্য আমাকে হত্যার উদ্দেশ্যে অস্ত্র ঠেকিয়ে গুলি করে।’
ব্রাজিল-আর্জেন্টিনার পর ডেঙ্গুতে সবচেয়ে বেশি মৃত্যু বাংলাদেশে, বণিক বার্তার ১৩ নভেম্বরের পত্রিকার প্রধান শিরোনাম এটি। এতে বলা হয়, চলতি ২০২৪ সালে বিশ্বব্যাপী ডেঙ্গুর সংক্রমণ শনাক্তের সংখ্যা এক কোটি ৩০ লাখ ছাড়িয়েছে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) ও ইউরোপিয়ান সেন্টার ফর ডিজিজ প্রিভেনশন অ্যান্ড কন্ট্রোলের (ইসিডিসি) তথ্যানুযায়ী, এর সিংহভাগ সংক্রমণই ঘটেছে উত্তর ও দক্ষিণ আমেরিকার কয়েকটি দেশে। সর্বোচ্চসংখ্যক সংক্রমণ দেখা গেছে ব্রাজিল, আর্জেন্টিনা, পেরু, কলম্বিয়া ও প্যারাগুয়েতে।
শুধু ব্রাজিলেই এ পর্যন্ত সংক্রমণ শনাক্ত হয়েছে ৯৫ লাখের বেশি। আর্জেন্টিনা, পেরু, কলম্বিয়া ও প্যারাগুয়েতে সংক্রমণ সংখ্যা দুই থেকে ছয় লাখের মধ্যে।
দৈনিক কালের কণ্ঠের ১২ নভেম্বরের প্রথম পাতার খবর, ‘দলগুলোর মধ্যে মতভেদ স্পষ্ট হয়ে উঠেছে’। খবরে বলা হয়, বাংলাদেশে গত কয়েক সপ্তাহে রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ কিছু বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে মতভেদ স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের দাবি এবং সরকারের ভূমিকা ও কিছু সিদ্ধান্তের পক্ষে-বিপক্ষে দলগুলো অবস্থান নেওয়ায় এই মতভেদ তৈরি হয়েছে।
মাসখানেকের ঘটনাপ্রবাহ বিশ্লেষণে দেখা গেছে, সংসদ নির্বাচন, সংবিধান বাতিল, রাষ্ট্র সংস্কার, রাষ্ট্রপতির অপসারণ, আওয়ামী লীগসহ কয়েকটি রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ, মোটাদাগে এ কয়টি বিষয় নিয়ে দলগুলোর মধ্যে বেশ মতবিরোধ কাজ করছে।
হেফাজতকে ‘পেতে চায়’ বিএনপি-জামায়াত- এটি দৈনিক সমকালের ১২ নভেম্বরের প্রথম পাতার খবর। প্রতিবেদনে বলা হয়, আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে মামলা আর নিপীড়নের গ্যাঁড়াকলে পড়ে এক পর্যায়ে চুপসে গিয়েছিল আলোচিত ধর্মভিত্তিক অরাজনৈতিক সংগঠন হেফাজতে ইসলাম। ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মুখে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন ও অন্তর্র্বর্তী সরকার ক্ষমতা নেওয়ার পর আবারও মাঠে সক্রিয় সংগঠনটি। নানা ইস্যুতে তারা পালন করছে বিভিন্ন কর্মসূচি। সারা দেশে সংগঠনটির বিপুলসংখ্যক কর্মী-সমর্থক থাকায় মাঠপর্যায়ে দাপট দেখানোর পাশাপাশি বড় ভোটব্যাঙ্কও আছে তাদের। ফলে বিএনপি, জামায়াতসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দল হেফাজতের মন জয়ে এক ধরনের প্রতিযোগিতায় নেমেছে। সূত্র বলছে, বিএনপি ও জামায়াতের সঙ্গে হেফাজতের অনানুষ্ঠানিক আলাপ-আলোচনা চলছে।
‘৫ আগস্ট দেশ থেকে মিলিয়ন মিলিয়ন ডলার পাচার হয়েছে’- এটা দৈনিক নয়া দিগন্তের ১২ নভেম্বরের প্রথম পাতার খবর। প্রতিবেদনে বলা হয়, ৫ আগস্টেও দেশ থেকে মিলিয়ন মিলিয়ন ডলার পাচার হয়েছে বলে উল্লেখ করেছেন নবনিযুক্ত বাণিজ্য উপদেষ্টা সেখ বশির উদ্দিন।
তিনি বলেছেন, বিগত সরকারের সময় ব্যাংক থেকে টাকা পাচার তো হয়েছেই, এরপর ৫ আগস্ট এ এক দিনেই ব্যাংকগুলো থেকে মিলিয়ন মিলিয়ন ডলার তুলে নিয়ে পাচার করা হয়েছে।
দৈনিক বণিক বার্তার ১২ নভেম্বরের প্রধান শিরোনাম, ‘গণতান্ত্রিক অর্থনীতিই বৈষম্য ও অপরাধ নিরাময় করতে পারে’। খবরে বলা হয়, অর্থনীতি ও রাজনীতিতে গত দেড় দশকে ব্যাপক দুর্বৃত্তায়ন হয়েছে। নীতিনির্ধারণ ও প্রণয়নে লুটেরা গোষ্ঠীকে দেয়া হয়েছে অগ্রাধিকার। রাজনীতির পাশাপাশি ব্যবসা-বাণিজ্যও আবর্তিত হয়েছে ক্ষমতার বলয়কে ঘিরে। এতে দেশের মানুষের মধ্যে সম্পদ ও ধনবৈষম্য তীব্র থেকে তীব্রতর হয়েছে। বিশ্বের সবচেয়ে ব্যয়বহুল শহরগুলোয় সম্পদ পাচারকারীরা যখন শান-শওকতে জীবনযাপন করছে, ঠিক তখনই জীবন-জীবিকার ন্যূনতম প্রয়োজনগুলো পূরণ করতে নিরন্তর সংগ্রাম করছে কোটি বাংলাদেশি।
বণিক বার্তা আয়োজিত ‘তৃতীয় বাংলাদেশ অর্থনৈতিক সম্মেলন ২০২৪’- এ গত ১১ নভেম্বর বিশেষজ্ঞ অর্থনীতিবিদ, রাজনীতিবিদ, ব্যবসায়ী, ব্যাংকারসহ বিশিষ্টজনদের আলোচনায় এমন বক্তব্য উঠে আসে। রাজধানীর প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁওয়ের গ্র্যান্ড বলরুমে এ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। সকাল ১০টায় শুরু হওয়া এ সম্মেলন শেষ হয় বেলা ২টায়। এবারের আয়োজনের বিষয় ছিল ‘বৈষম্য, আর্থিক অপরাধ ও বাংলাদেশের অর্থনীতির নিরাময়’।
হত্যাচেষ্টার একটি মামলায় আসামি ৫৩ সাবেক সচিব
দৈনিক প্রথম আলোর ১১ নভেম্বরের প্রথম পাতার খবর, ‘হত্যাচেষ্টার একটি মামলায় আসামি ৫৩ সাবেক সচিব’। প্রতিবেদনে বলা হয়, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কর্মসূচিতে নির্বিচার গুলি চালিয়ে হত্যাচেষ্টার অভিযোগে করা এক মামলায় ৫৩ জন সাবেক সচিবকে আসামি করা হয়েছে। মামলায় অভিযোগ করা হয়েছে, সাবেক ওই সচিবেরা ‘ভিন্ন দেশের গোয়েন্দা সংস্থার এজেন্ট’।
সাবেক ওই সচিবদের ‘ফ্যাসিবাদের সহযোগী, রাষ্ট্রের জন্য ক্ষতিকর ও দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তা’ হিসেবে মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়েছে। আসামিদের মধ্যে রয়েছেন মাত্র এক মাস আগে মন্ত্রিপরিষদ সচিবের পদ থেকে অবসরে যাওয়া মো. মাহবুব হোসেন। অন্যদের মধ্যে রয়েছেন সাবেক মন্ত্রিপরিষদ সচিব কবির বিন আনোয়ার, সাবেক মুখ্য সচিব আহমদ কায়কাউস, আব্দুস সোবহান সিকদার, তোফাজ্জল হোসেন মিয়া প্রমুখ।
গত ২৯ অক্টোবর ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালতে মামলাটি করেছেন ছাত্রদলের সাবেক নেতা মোহাম্মদ জামান হোসেন খান।
‘এসপির ভাইয়ের পুলিশ প্রটোকলে চাঁদাবাজি’- এটি দৈনিক যুগান্তরের ১১ নভেম্বরের প্রথম পাতার খবর। প্রতিবেদনে বলা হয়, বরগুনার পুলিশ সুপার (এসপি) ইব্রাহিম খলিলের ভাই হুমায়ুন কবির। তিনি ‘জিয়া শিশু একাডেমির মহাপরিচালক পরিচয়ে এলাকায় বেপরোয়া চাঁদাবাজিতে নেমেছেন। ক্ষমতার অপব্যবহার ও প্রভাব বিস্তার করছেন বিভিন্ন দপ্তর-অধিদপ্তরে। এসপির বড় ভাই হিসেবে এলাকায় গেলে পাচ্ছেন ভিআইপি প্রটোকল। পুলিশ এসকর্ট দিতে উপস্থিত থাকেন খোদ বেতাগী থানার ওসি একরামুল হক। বিষয়টি নিয়ে চাঞ্চল্যের পাশাপাশি নানা গুঞ্জন চলছে স্থানীয় বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের মধ্যে।
‘পাচার অর্থ উদ্ধারে আন্তর্জাতিক আইনি প্রতিষ্ঠান নিয়োগ হচ্ছে’- এটি দৈনিক সমকালের ১১ নভেম্বরের প্রথম পাতার খবর। প্রতিবেদনে বলা হয়, দেশ থেকে বিভিন্ন সময়ে পাচার হওয়া অর্থ উদ্ধারে আন্তর্জাতিক আইনি প্রতিষ্ঠান তথা ল ফার্ম নিয়োগ হচ্ছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ গত ১০ নভেম্বর রোববার এ বিষয়ে নীতিগত অনুমোদন দিয়েছে। শিগগিরই ওই প্রতিষ্ঠান নিয়োগ দেওয়া হবে। যোগ্য প্রতিষ্ঠান বাছাইয়ের ক্ষেত্রে বিশ্বব্যাংক এবং যুক্তরাষ্ট্র সরকারের সহায়তা নেবে বাংলাদেশ।
দৈনিক ইত্তেফাকের ১১ নভেম্বরের প্রথম পাতার খবর, ‘ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা শনাক্তে কমিটি হবে’। প্রতিবেদনে বলা হয়, ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা শনাক্ত করে সনদ বাতিল করতে কমিটি গঠন করতে যাচ্ছে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়। অতি শিগিগর এ কমিটি পূর্ণাঙ্গ করা হবে। তবে প্রাথমিকভাবে এসব কাজ খুব গোপনীয়ভাবেই হচ্ছে। গত ১০ নভেম্বর রোববার মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।