সংবাদ শিরোনামঃ

আল্লাহর সান্নিধ্যে শহীদ কামারুজ্জামান ** কামারুজ্জামানের সংগ্রামী জীবন ** শহীদের প্রতিফোঁটা রক্ত ইসলামী আন্দোলনকে বেগবান করবে ** শহীদ কামারুজ্জামান ‘মৃত্যুহীন প্রাণ’ ** বাংলাদেশে এখন বড় দুঃসময় ** মুহাম্মদ কামারুজ্জামানকে হত্যার প্রতিবাদে সারাদেশে স্বতঃস্ফূর্ত হরতাল পালিত ** বিচারহীনতার সংস্কৃতির কারণে লুটপাট ও সেøাগানের রাজনীতি সৃষ্টি হয়েছে ** যাঁর আজীবন লালিত স্বপ্ন ছিলো একটি কল্যাণমূলক বাংলাদেশ ** বিরোধী দলের ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনে কাক্সিক্ষত বিজয় আসবেই ** হাইড্রোজেন গ্যাসে গাড়ি চলবে ** কামারুজ্জামানের মৃত্যুদণ্ডে জাতিসংঘ যুক্তরাষ্ট্র ইইউসহ বিশ্ব সম্প্রদায়ের প্রতিবাদ ** প্রশ্নবিদ্ধ দেশীয় গণমাধ্যম ** ‘ দুশমনরা এ দেশ থেকে ইসলাম ও মুসলমানদের ধ্বংস করতে চায়’ ** জামায়াতের ডাকে সারাদেশে স্বতঃস্ফূর্ত হরতাল পালিত ** বাজিতখিলায় সূর্য উঠতেই অন্যরকম দৃশ্য ** আল্লাহর পথে আহ্বান কারিণীদের প্রয়োজনীয় গুণাবলী **

ঢাকা, শুক্রবার, ৪ বৈশাখ ১৪২২, ২৭ জমাদিউস সানি ১৪৩৬, ১৭ এপ্রিল ২০১৫

অস্থিরতার তীব্রতা বৃদ্ধি পাবে : বিশ্বব্যাংক
॥ জামশেদ মেহদী॥
গত এক সপ্তাহে বিশ্বের সবচেয়ে নামীদামী দাতা সংস্থা ‘বিশ্ব ব্যাংক’ এবং পৃথিবীর সবচেয়ে নামকরা দৈনিক পত্রিকা ‘নিউইয়র্ক টাইমস’ দু’টি করে ৪টি রিপোর্ট প্রকাশ করেছে বাংলাদেশের ওপর। প্রথম রিপোর্টটি বেড়িয়েছে নিউইয়র্ক টাইমসে ১০ এপ্রিল। শিরোনাম : ‘ভীতিকর পরিস্থিতির মধ্যে দিন কাটাচ্ছে বাংলাদেশের মানুষ’। দ্বিতীয় রিপোর্টটিও বেড়িয়েছে একই নিউইয়র্ক টাইমসে, মঙ্গলবার, ১৪ এপ্রিল। শিরোনাম : ‘দুই দলের দ্বন্দ্বে অতিষ্ঠ বাংলাদেশের মানুষ’। তৃতীয় রিপোর্টটি বিশ্বব্যাংকের। প্রকাশ ১৪ এপ্রিল মঙ্গলবার। শিরোনাম : ‘বিশ্বব্যাংকের পূর্বাভাস : অস্থিরতার তীব্রতা বৃদ্ধি প্রধান ঝুঁকি’। আগের রিপোর্টও বিশ্বব্যাংকের। প্রকাশ ১৩ এপ্রিল, সোমবার। মূল প্রতিপাদ্য, ‘বিগত তিন মাসের রাজনৈতিক আন্দোলনে অর্থনীতির ক্ষতি ২.২ বিলিয়ন, অর্থাৎ ১৭ হাজার কোটি টাকারও বেশি।’ এসব রিপোর্টে বাংলাাদেশের বর্তমান রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক অবস্থা কেমন এবং ভবিষ্যতে কেমন হতে পারে সে ব্যাপারে আলোকপাত করা হয়েছে। গত ১৪ এপ্রিল মঙ্গলবার যখন এই ভাষ্যটি লিখছি তখন লন্ডনের ‘ফিনান্সিয়াল টাইমসের’ একটি রিপোর্ট চোখে পড়ল। এই রিপোর্টে একটি বিষয়ের ওপরই আলোকপাত করার চেষ্টা করছি যে, বাংলাদেশে শেখ হাসিনার এই শাসন যে চরম নিপীড়নমূলক সে কথা শুধু এ দেশের বিরোধী দলই বলছে না, পশ্চিমা বিশ্বের মর্যাদাশীল পত্র-পত্রিকাও সে ব্যাপারে সোচ্চার হয়ে উঠেছে। ফিনান্সিয়াল টাইমস

গত ১১ এপ্রিল লন্ডনের এই প্রভাবশালী পত্রিকায় বলা হয়, “বাংলাদেশীরা এখন শঙ্কিত যে শেখ হাসিনার শাসন এতটাই নিপীড়নমূলক যে, ভবিষ্যতে বিএনপি সরকার ক্ষমতায় এলে তিনি (শেখ হাসিনা) যে প্রতিহিংসার শিকার হবেন, সে কারণে তিনি সরকার পরিবর্তনের কথা ভাবতেই পারছেন না। ফলে স্বাভাবিকভাবেই তিনি সরকার পরিবর্তনের পথ রুদ্ধ করে স্বৈরতান্ত্রিক শাসনের দিকে ঝুঁকছেন। এই পত্রিকার প্রতিনিধিকে বিএনপির নিখোঁজ যুগ্ম-মহাসচিব সালাহউদ্দীন আহমেদের স্ত্রী হাসিনা আহমেদ বলেন, ‘কেন সরকার তাকে আদালতে হাজির করে না? এভাবে তাকে তুলে নেয়ার কোনো অধিকার  তাদের নেই। ঐ রিপোর্টে বলা হয়, “বাংলাদেশীরা এখন বলছে যে, বিএনপির যুগ্ম-মহাসচিব সালাহউদ্দীন আহমেদের নিখোঁজ হওয়াটা হলো, গত ২৫ বছরের বেশি সময়ের মধ্যে সবচেয়ে ভয়াবহ রাজনৈতিক সহিংসতা, রাষ্ট্রীয় নিপীড়ন এবং আইন-শৃঙ্খলা দীনতার মধ্যে নিপতিত হওয়ার সর্বশেষ লক্ষণ।

স্থানীয় মানবাধিকার সংগঠনের অধিকারের হিসেবে ২০০৯ সাল থেকে র‌্যাব ও অন্যান্য বাহিনীর দ্বারা ২০০ গুমের ঘটনা ঘটেছে। পত্রিকাটি তর্কের ছলে বলেছে যে, শেখ হাসিনার নির্দেশে যদি গুম বা বিচারবহির্ভূত হত্যার শিকার নাও ঘটে থাকে তৎসত্ত্বেও ঘটনা হলো এই যে, বিরোধী দলের নেতাকর্মীদের গ্রেফতার করা হচ্ছে এবং তাদের বিরুদ্ধে দৃশ্যত বহু মিথ্যা ফৌজদারী মামলা দেয়া হচ্ছে। তাদের অনেকেই এখন পালিয়ে বেড়াচ্ছেন। শেখ হাসিনার নির্দেশে অধিকারের বিদেশী তহবিলও বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। ‘ফিনান্সিয়াল টাইমসের’ এই রিপোর্টে বলা হয়, “প্রতিহিংসাপরায়ণ সরকার গণমাধ্যমকে টার্গেট করেছে, সাংবাদিকদের গ্রেফতার করা হয়েছে, একাধিক টেলিভিশন স্টেশন বন্ধ করা হয়েছে এবং ভাইবার ও হোয়াইট এ্যাপসের মতো মোবাইল এ্যাপসে বিঘœ ঘটানো হয়েছে। ভীতসন্তস্ত্র বাংলাদেশীরা রাজনীতি নিয়ে বিদেশী সাংবাদিকদের সাথে কথা বলার সময় নিজেদের নাম গোপন রাখার অনুরোধ করেছেন। অথচ তারা এক সময় স্বাধীনভাবে মতামত দিতেন। রিপোর্টে আরো বলা হয়, “প্রধানমন্ত্রীর ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয় ডেইলি স্টার পত্রিকার খ্যাতনামা সম্পাদক মাহফুজ আনামের মতো সম্পাদকদের রাষ্ট্রদ্রোহের মতো অভিযোগে গ্রেফতার করার আহ্বান জানিয়েছেন। দমন-পীড়নকে সরকার এই বলে বৈধতা দেয়ার চেষ্টা করছে যে, তারা বিএনপি ও তার মিত্রদের কয়েক মাসের হরতাল ও অবরোধের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছেন। পশ্চিমা সরকারগুলো প্রকাশ্যে কিছু হম্বি তম্বি করেই দায়িত্ব শেষ করছে। জামায়াত ও বিএনপির তুলনায় শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগকেই পছন্দ করছে হিন্দু সংখ্যাগরিষ্ঠ ভারত। রিপোর্টে আরো বলা হয়, “পুলিশ সর্বোতভাবে দুর্নীতিগ্রস্ত এবং র‌্যাব ডান বায়ের লোকদের হত্যা করছে। রাজনীতির হিসাবের বাইরেও টাকা এবং অর্থের জন্য লোকদের হত্যা করা হচ্ছে। আইন-শৃঙ্খলা পুরোপুরি ভেঙ্গে পড়েছে।” পত্রিকাটি দ্ব্যর্থহীন ভাষায় বলে, “বিরোধীদের ওপর অত্যাচার-নির্যাতন চালানোর সময় নিরাপত্তা বাহিনীর হেফাজতে সালাহ উদ্দীনের মৃত্যু হয়েছে।”

অস্থিরতার তীব্রতা বৃদ্ধি পাবে : বিশ্বব্যাংক

গত ১৪ এপ্রিল মঙ্গলবার বিশ্বব্যাংক মন্তব্য করেছে যে, ২০১৪ সালে বাংলাদেশে যে অস্থিতিশীলতা লক্ষ্য করা গেছে, সেই অস্থিতিশীলতা ২০১৯ সাল পর্যন্ত চলতে পারে। বিশ্বব্যাংকের মতে, চলমান রাজনৈতিক সঙ্কট দীর্ঘায়িত হওয়াটাই দেশের জন্য বড় ঝুঁকি। এছাড়া আগামীতে এই সঙ্কটের তীব্রতা বৃদ্ধি পাবে বলে আশঙ্কা করা যাচ্ছে। বিশ্বব্যাংক ধরেই নিয়েছে যে, ২০১৯ সালের আগে রাজনৈতিক সমঝোতা না হওয়া এবং সহিংস রাজনীতির অবসান না হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।

বিশ্বব্যাংক দেশের অর্থনীতির জন্য ৬টি ফ্যাক্টরকে চিহ্নিত করেছে। কিন্তু তার পরেও প্রধান হুমকি হলো চলমান সঙ্কট দীর্ঘায়িত হওয়া এবং তার তীব্রতা বৃদ্ধি পাওয়া। বাংলাদেশের বর্তমান রাজনীতির সহিংসতা অবসানের কোনো লক্ষণ বিশ্বব্যাংক দেখতে পাচ্ছে না। তাদের মতে, নিকট ভবিষ্যতে রাজপথে সহিংসতা কমবে বলে মনে হচ্ছে। কিন্তু বিবদমান দলগুলোর কাছে কোনো গ্রহণযোগ্য রাজনৈতিক সমাধানের ইঙ্গিত নেই। আর এটিই রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের কাছে সবচেয়ে বড় হতাশার বিষয়।

বিশ্বব্যাংকের রিপোর্টে সুনির্দিষ্টভাবে উল্লেখ করা হয়েছে যে, এই ধরনের একটি রাজনৈতিক সমাধান ছাড়া বাংলাদেশকে অস্থিরতার অনেক ধাপ অতিক্রম করতে হতে পারে। এছাড়া ২০১৩ সালের দ্বিতীয়ার্ধে এবং ২০১৫ সালের প্রথমার্ধে রাজপথে যে ধরনের সহিংসতা চলেছে সেটিই ২০১৯ সাল পর্যন্ত আবার প্রত্যক্ষ করা যেতে পারে। সরকার বলছে যে, ২০ দলের লাগাতার হরতাল এবং অবরোধে কর্মসূচি ব্যর্থ হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী স্বয়ং বলেছেন যে, বিরোধী দল আর কোমর সোজা করে দাঁড়াতে পারবে না। সরকারের এই ধরনের প্রতিক্রিয়া বা মন্তব্যে বিশ্বব্যাংক আস্থা স্থাপন করতে পারছে না। রাজনৈতিক সঙ্কট প্রলম্বিত হতে পারে এমন ধারণা বিশ্বব্যাংক তাদের বিবেচনায় নিয়েছে।

বিশ্বব্যাংকের আরেকটি রিপোর্ট

গত রোববার বিশ্বব্যাংক বাংলাদেশের ওপর, বিশেষ মরে দেশের অর্থনীতির ওপর আরেকটি রিপোর্ট প্রকাশ করেছে। রিপোর্টে বলা হয়েছে, জানুয়ারি মাসে বিরোধী দলীয় নেত্রী অবরোধের ডাক দিলে দেশ বিশৃঙ্খলায় নিক্ষিপ্ত হয়। আন্দোলনের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রীর ওপর চাপ সৃষ্টি করে তাকে নতুন নির্বাচন দিতে বাধ্য করা যাবে বলে বেগম জিয়া আশা করেছিলেন। কিন্তু বেগম জিয়ার আশা পূরণ হয়নি। বিশ্বব্যাংকের এই রিপোর্টের মতে, অতি সাম্প্রতিক সময়ে রাজনৈতিক উত্তেজনা প্রশমিত হয়েছে। কিন্তু কোনো দীর্ঘমেয়াদী সমাধান দৃশ্যমান হয়নি। রিপোর্টে বলা হয়েছে যে, এই রাজনৈতিক অস্থিরতার ফলে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক ক্ষতি হয়েছে ২২০ কোটি মার্কিন ডলার। বাংলাদেশী টাকায় ১৭ হাজার কোটি টাকার ওপর। এই আন্দোলন বা সরকারের ভাষায় সহিংসতার পেছনের সূত্র খুঁজতে গেলে আসবে ২০১৪ জানুয়ারি মাসের নির্বাচন। দলীয় সরকারের অধীনে অনুষ্ঠিত নির্বাচনে জালিয়াতি হবে বলে বেগম জিয়া ঐ নির্বাচন বর্জন করেন।

এক বছর অপেক্ষা করার পর চলতি বছরের ৫ জানুয়ারিতে বেগম জিয়া সর্বাত্মক আন্দোলনে যান। সরকার কঠোর পদক্ষেপের মাধ্যমে তার জবাব দেয়। খালেদা জিয়ার দলের নেতারা গ্রেফতার বা আত্মগোপনে আছেন।

সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে আমেরিকার আশাবাদ

আসন্ন সিটি করপোরেশন নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন ঢাকাস্থ মার্কিন রাষ্ট্রদূত মার্শিয়া স্টিফেন্স ব্লুম বার্নিকাট। বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমদের সাথে সচিবালয়ে সাক্ষাতের পর এই তথ্য জানান বাণিজ্যমন্ত্রী। উল্লেখ করা যেতে পারে যে, জাতিসংঘের মহাসচিব বান কি মুনও ইতঃপূর্বে একই আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন।

ভীতিকর পরিস্থিতি : নিউইয়র্ক টাইমস

১০ এপ্রিল নিউইয়র্ক টাইমসে প্রকাশিত রিপোর্টে বলা হয়, বাংলাদেশে কেউ নিখোঁজ হলে তার দায়দায়িত্ব নিচ্ছে না কেউ। মানুষ ভীতিকর পরিস্থিতির মধ্যে দিন কাটাচ্ছে। যে বাসভবন থেকে সালাহ উদ্দীনকে অপহরণ করা হয়েছে সেই বাসভবনের কম্পাউন্ডের এক কেয়ারটেকার একদল লোককে দরজা খুলে দিয়েছিলেন। তিনি (কেয়ারটেকার) অনেক সাংবাদিককেই বলেছিলেন যে, ঐসব লোক নিজেদেরকে গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) বলে পরিচয় দিয়েছিলেন। সেই রাস্তায় তার বন্ধুরা জানাচ্ছেন, তাকে (কেয়ারটেকারকে) আর পাওয়া যাচ্ছে না।

সেই বাসভবনের দরজা খুলেছিলেন যে গৃহপরিচারিকা, তারও হদিস নেই। ওই এ্যাপার্টমেন্টের মালিক একটি ব্যাংকের উপ-ব্যবস্থাপক। তারও নাগাল পাওয়া যাচ্ছে না। পাশের ভবনের প্রহরী মোজাম্মেল বলেন, ‘অবশ্যই একটা কিছু ঘটেছে। কিন্তু সবাই মুখ বুজে থাকাটাকেই শ্রেয় মনে করছেন। এ ঘটনায় সেই ভবন থেকে একজন এসে সালাহ উদ্দীন সম্পর্কে কোনো প্রশ্ন না করার জন্য সাংবাদিকদের অনুরোধ করেন এবং বলেন যে, এই ঘটনায় প্রতিবেশীরাও বিপদে আছে।’ আধো ইংরেজিতে তিনি বলেন, ‘সবাই ভয়ে আছে। আপনি নিজেও এটা দেখতে পাচ্ছেন। সালাহউদ্দীনের পরিবার এবং দলের নেতারা বলছেন যে, তারা নিশ্চিত, নিরাপত্তা বাহিনীই এই কাজ করেছে।’ ডেইলি স্টারের সম্পাদক মাহফুজ আনাম বলেন, “তার নিখোঁজের ঘটনায় অনেকেই শঙ্কিত। অবস্থাটা হচ্ছে এই যে, তিনি নিখোঁজ এবং কেউ তার দায় নিচ্ছে না। আমার কাছে এটা অত্যন্ত ভীতিকর অবস্থা। যে কাউকে মধ্যরাতে তুলে নেয়া যায় এবং তারপর সরকার বলবে যে, আমাদের এ সম্পর্কে কোনো ধারণা নেই,” বলছিলেন মাহফুজ আনাম।

অনেক প্রত্যক্ষদর্শী সাংবাদিকদের জানিয়েছেন যে, সালাহউদ্দীন যেখানে ছিলেন সেই রাস্তায় আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। সালাহউদ্দীনের গাড়ির ড্রাইভারের স্ত্রী রেবেকা সুলতানা জানান, সালাহউদ্দীনের নিখোঁজের দু’দিন আগে তার স্বামীকে প্রত্যুষে সশস্ত্র ব্যক্তিরা গ্রেফতার করেন।

এসব বিদেশী রিপোর্ট থেকে দেখা যায় যে, বাংলাদেশের এখন চলছে দুঃসময়, সামনেও আছে দুর্দিন।

এ পাতার অন্যান্য খবর

অন্যান্য মিডিয়া bdnews24 RTNN Sheersha News barta24 Prothom Alo Daily Nayadiganta Jugantor Samakal Amardesh Kaler Kantho Daily Ittefaq Daily Inqilab Daily Sangram Daily Janakantha Amader Shomoy Bangladesh Pratidin Bhorerkagoj Daily Dinkal Manob Zamin Destiny Sangbad Deshbangla Daily Star New Age New Nation Bangladesh Today Financial Express Independent News Today Shaptahik 2000 Computer Jagat Computer Barta Budhbar Bangladesherkhela Holiday Bangladesh Monitor BBC Bangla Pars Today
homeabout usdeveloped by

ভারপ্রাপ্ত সম্পাদকঃ মো. তাসনীম আলম।

এটিএম সিরাজুল হক কর্তৃক হক প্রিন্টার্স ১০/৮ আরামবাগ, ঢাকা-১০০০ হতে মুদ্রিত ও প্রকাশিত। যোগাযোগের ঠিকানাঃ ৪২৩ এলিফেন্ট রোড, বড় মগবাজার, ঢাকা - ১২১৭।

ফোন: ৮৮ ০২ ৪৮৩১৯০৬৫, ই-মেইল: sonarbanglaweekly@gmail.com, weeklysonarbangla@yahoo.com, সার্কুলেশন: ০১৫৫২৩৯৮১৯০, বিজ্ঞাপন: ৪৮৩১৫৫৭১, ০১৯১৬৮৬৯১৬৮, ০১৭৩৪০৩৬৮৪৬।