তথ্য প্রাপ্তি নিশ্চিত করা গেলে সুশাসন ও জবাবদিহিতা প্রতিষ্ঠিত হবে

‘তথ্য অধিকার আইন-২০০৯’ বিষয়ে অবহিতকরণ কর্মশালার উদ্বোধন অনুষ্ঠানে বক্তারা

 ‘তথ্য অধিকার আইন-২০০৯’ বিষয়ে দ্বিতীয় পর্যায়ে অবহিতকরণ কর্মশালার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেছেন,  তথ্য প্রাপ্তি নিশ্চিত করা গেলে রাষ্ট্র ও সমাজের সকল স্তরে সুশাসন ও জবাবদিহিতা প্রতিষ্ঠিত হবে।

‘ডিআরইউ-সাগর রুনী’ মিলনায়তনে গত ২২ আগস্ট শুক্রবার সকালে তথ্যমন্ত্রণালয় ও তথ্য কমিশনের সহায়তায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি (ডিআরইউ) এই কর্মশালা আয়োজন করে। 

ডিআরইউ’র সহ-সভাপতি রফিকুল ইসলাম আজাদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন প্রধান তথ্য কমিশনার মোহাম্মদ ফারুক। বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তৃতা করেন বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থা-বাসস’র ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ, তথ্য কমিশনের সচিব মো. ফরহাদ হোসেন। আরও বক্তৃতা করেন ডিআরইউ’র সাধারণ সম্পাদক ইলিয়াস খান এবং প্রশিক্ষণ ও গবেষণা  সম্পাদক মো. সাজ্জাদ হোসেন।

ডিআরইউ’র অর্থ সম্পাদক আশরাফুল ইসলাম, সাংগঠনিক সম্পাদক মুরসালিন নোমানী, ক্রীড়া সম্পাদক বদরুল আলম চৌধুরী খোকন, আপ্যায়ন সম্পাদক মোস্তফা কাজল, কার্যনির্বাহী সদস্য মঈন উদ্দিন খান, পারভীন সুলতানা কাকন, তোফাজ্জল হোসেন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

বক্তারা বলেন, সাংবাদিকরা বিশ্বাস করে বর্তমান সরকার সাংবাদিকদের স্বার্থবিরোধী কোনো আইন প্রণয়ন করবে না। করলেও সাংবাদিকরা তা মেনে নেবে না।

গত শুক্রবার বিভিন্ন গণমাধ্যমে কর্মরত ডিআরইউ’র ৫০ জন সদস্য কর্মশালায় অংশগ্রহণ করেন।

ইতঃপূর্বে তথ্যমন্ত্রণালয় ও তথ্য কমিশনের সহায়তায় ডিআরইউ তার সদস্যদের মধ্য থেকে ৫শ’ জনকে এই অবহিতকরণ কর্মশালার আওতায় এনেছে। এবার দ্বিতীয় পর্যায়ে প্রতি ব্যাচে ৫০ জন করে পর্যায়ক্রমে আরও ৫শ’ জন সদস্য ‘তথ্য অধিকার আইন-২০০৯’ বিষয়ে কর্মশালায় অংশগ্রহণের সুযোগ পাবেন। প্রেস বিঞ্জপ্তি।