রেজি : ডিএ ৫১৭ ॥ ৬৩ বর্ষ : ২৮তম সংখ্যা ॥ ঢাকা, শুক্রবার, ১৯ আশ্বিন ১৪৩১ ॥ ৩০ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬ হিজরী ॥ ৪ অক্টোবর ২০২৪

তবে নেপথ্যের খলনায়করা তৎপর, কোনো ষড়যন্ত্রই হালে পানি পাচ্ছে না

॥ ফারাহ মাসুম ॥
প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্র্তী সরকারকে ব্যর্থ করার জন্য সমন্বিত ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে। এর অংশ হিসেবে দেশের রফতানি আয়ের প্রধান উৎস পোশাক খাতে অস্থিরতা তৈরি করা হচ্ছে। নিত্যপণ্যের সরবরাহ লাইনে বিঘ্ন ঘটানোর চেষ্টা করা হচ্ছে। প্রশাসন যাতে সঠিকভাবে কাজ করতে না পারে, তার জন্য পতিত স্বৈরাচারের অনুগতদের মাঠ প্রশাসনসহ গুরুত্বপূর্ণ পদগুলোয় বসানোর আয়োজন করা হচ্ছে। আগের সরকারের আমলে সাজানো প্রশাসনের কর্তারা আওয়ামী মন্ত্রীদের দুর্নীতির নানা দলিলপত্র গোপন করে ফেলার খবর পাওয়া যাচ্ছে। রাষ্ট্র চালানোর নানা ইস্যুতে ধার্মিক-অধার্মিক দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করে অস্থিরতা তৈরির ষড়যন্ত্র হচ্ছে।
এত কিছুর পরও প্রফেসর ইউনূসের সরকারের প্রতি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের বিস্ময়কর সমর্থনের কারণে কোনো ষড়যন্ত্রই খুব বেশি অগ্রসর হতে পারছে না। প্রধান উপদেষ্টা জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশন উপলক্ষে তার সংক্ষিপ্ত যুক্তরাষ্ট্র সফরে ৫৭টি অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেছেন। প্রতিটি অনুষ্ঠানে তাকে বিপুলভাবে স্বাগত জানানো হয়েছে। উন্নয়ন সহযোগী দেশ ও সংস্থাগুলো বাংলাদেশের অর্থনৈতিক সংকটে সহায়তার জন্য উদারভাবে এগিয়ে এসেছে।
এ সময় বাংলাদেশে সংস্কার বিষয়ে জাতিসংঘ সব ধরনের সহায়তার অঙ্গীকার করেছে। বলা হয়েছে, নতুন বাংলাদেশ গঠনের জন্য ঢাকার পাশে থাকবে জাতিসংঘ। জাতিসংঘের মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেস নিউইয়র্কে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের সাথে দেখা করেন। সেই আলোচনার সময় বাংলাদেশ ও জাতিসংঘের মধ্যে ঘনিষ্ঠ সহযোগিতার প্রশংসা করেন তিনি। জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা কার্যক্রমে বিশেষ ভূমিকার কথা তিনি উল্লেখ করেন। সেই সঙ্গে বাংলাদেশে রাজনৈতিক সংস্কারের বিষয়ে সব ধরনের সহায়তাদানের প্রতিশ্রুতিও দেন তিনি।
এ সময়ে প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস আমেরিকার প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন, চীনা পররাষ্ট্রমন্ত্রী, ইউরোপীয় ইউনিয়নের প্রেসিডেন্ট, পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরীফ, নেপালের প্রধানমন্ত্রী কেপি শর্মা ওলিসহ অনেক বিশ্বনেতার সাথে সাইডলাইনে সাক্ষাৎ ও বৈঠক করেছেন। তারা অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি সব ধরনের সমর্থন জ্ঞাপন করেন।
এবারের যুক্তরাষ্ট্র সফরের সময় ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সাথে প্রধান উপদেষ্টার কোনো সাক্ষাৎ হয়নি। ভারতীয় কর্মকর্তারা অন্তর্বর্তী সরকারের বিষয়ে তিনটি উদ্বেগের কথা তুলে ধরেন অন্য দেশগুলোর কাছে। তারা আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর দেশে ইসলামিস্টদের উত্থান ঘটছে বলে অভিযোগ করেন। তারা দাবি করেন, আওয়ামী লীগ বিদায় নেয়ার পর জঙ্গি কার্যক্রমের জন্য আটক অনেকে মুক্তি পেয়েছেন। এ সময়ে জামায়াতসহ ইসলামী দলগুলোর সমর্থন বৃদ্ধি পেয়েছে। সেই সাথে ভারতীয় কর্মকর্তারা বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের ওপর নির্যাতনের অভিযোগও তোলেন। ভারতীয় লবির এ অভিযোগ পশ্চিমা নেতৃবৃন্দের মধ্যে বিশ্বাসযোগ্যতা পায়নি।
বাংলাদেশের প্রতি দিল্লির অসহযোগিতামূলক মনোভাব সমালোচিত হওয়ার ফলে নরেন্দ্র মোদি আসন্ন বিমসটেক সম্মেলনে প্রফেসর ইউনূসের সাথে বৈঠক করবেন বলে খবর বের হয়েছে। ইউনূস-মোদি বৈঠক হতে পারে নভেম্বরে। প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস এবং ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি আগামী নভেম্বরে থাইল্যান্ডে অনুষ্ঠেয় বিমসটেক শীর্ষ সম্মেলনের সাইডলাইনে তাদের প্রথম দ্বিপক্ষীয় বৈঠক করতে পারেন। সরকারের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন গত ১ অক্টোবর মঙ্গলবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে বলেন, আগামী মাসে অনুষ্ঠেয় বিমসটেক শীর্ষ সম্মেলনের সময় দুই নেতার প্রথম দ্বিপক্ষীয় বৈঠকটি হতে পারে।
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বে অব বেঙ্গল ইনিশিয়েটিভ ফর মাল্টি-সেক্টরাল টেকনিক্যাল অ্যান্ড ইকোনমিক কো-অপারেশন (বিমসটেক) শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দেবেন বলে আশা করা হচ্ছে। সম্মেলনটি প্রাথমিকভাবে গত ৪ সেপ্টেম্বর অনুষ্ঠানের পরিকল্পনা করা হয়। কিন্তু পরে অনুষ্ঠানটি স্থগিত করা হয়। থাইল্যান্ড সংস্থার পরবর্তী শীর্ষ সম্মেলনের আয়োজক হতে চলেছে, যেখানে বাংলাদেশ বিমসটেকের পরবর্তী চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব নেবে।
বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর ক্ষমতাচ্যুত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশ ছেড়ে পালিয়ে ভারতে আশ্রয় নেওয়ায় ঢাকা ও নয়াদিল্লির মধ্যে সম্পর্কে কিছুটা টানাপড়েন চলছে। দিল্লির কর্মকর্তারা অন্তর্বর্তী সরকারের ওপর চাপ তৈরি করে পতিত স্বৈরাচার আওয়ামী লীগকে পুনর্বাসনের চেষ্টা করছে। হাসিনাসহ অনেক সাবেক মন্ত্রী পালিয়ে ভারতে আশ্রয় নেয়।
গত ২০ সেপ্টেম্বর নয়াদিল্লিতে দেশটির নীতিপ্রণেতা ও থিঙ্কট্যাঙ্কগুলো এ ব্যাপারে একটি বৈঠক করার খবর বের হয়েছে গণমাধ্যমে। বাংলাদেশের পোশাক খাতসহ বিভিন্ন পেশাজীবীর মধ্যে যে অস্থিরতা দেখা যাচ্ছে, তার সাথে এর সম্পর্ক থাকার খবর পাওয়া যাচ্ছে।
প্রাপ্ত তথ্যানুসারে, এসব তৎপরতার মাধ্যমে সরকারের পতন ঘটানো না গেলে যুক্তরাষ্ট্রে থাকা ভারতীয় লবিকে ব্যবহার করে ঢাকার সাথে সম্পর্ক স্বাভাবিক করার চেষ্টা করা হবে। এর মধ্যে অন্তর্বর্তী প্রশাসনে যাতে ভারতপন্থীরা বহাল থাকে, তার জন্য একটি নেটওয়ার্ক তৈরির চেষ্টা করা হচ্ছে। এর অংশ হিসেবে জনপ্রশাসনে সচিব ও যুগ্ম সচিব এপিডিসহ কর্মকর্তাদের একটি নেটওয়ার্ক তৈরি করা হয়েছে। তারা প্রধান উপদেষ্টার জনপ্রশাসন বিষয়ক উপদেষ্টা আলী ইমাম মজুমদার ও তার একান্ত সচিব আওয়ামী লীগ অনুগত কর্মকর্তা হিসেবে পরিচিত ব্যক্তিকে দিয়ে আগের সরকারের সব সচিবকে স্বপদে বহাল রাখার চেষ্টা করছে। সম্প্রতি জেলা প্রশাসক নিয়োগের ক্ষেত্রে তাদের সাফল্য এসেছে বলে জানা গেছে।
সাবেক সরকারের অনুগত প্রশাসনিক কর্মকর্তারা সরকারের ভেতরে থেকে সরকারকে ব্যর্থ করার জন্য সন্তর্পণে এজেন্ডা বাস্তবায়ন করার চেষ্টা করছে। তারা মনে করছে, প্রফেসর ইউনূসের সরকারকে ব্যর্থ করা গেলে এরপর যে সরকারই আসুক না কেন, স্বৈরাচারের গণহত্যা ও অন্যান্য লুটপাটের বিচার থেকে তারা রেহাই পাবে। স্বৈরাচারের মন্ত্রী ও প্রভাবশালী কর্মকর্তাদের পালিয়ে যেতেও তারা সহায়তা করেছে বলে জানা গেছে।
জানা গেছে, ভারতপন্থীদের লক্ষ্যসমূহের মধ্যে রয়েছে কার্যকর নির্বাচন ব্যবস্থা ও গণতান্ত্রিক পরিবর্তনের টেকসই রাস্তায় সরকারের যাবার প্রচেষ্টা ব্যর্থ করে দীর্ঘ সময়ের জন্য আবার স্বৈরশাসন প্রতিষ্ঠা করা। এজন্য তারা মিশরের সিসি মডেলকে সামনে রেখে অগ্রসর হওয়ার খবর পাওয়া যাচ্ছে। এজন্য টিআইবি ও সিডিপির মতো সংগঠনের শীর্ষ পর্যায়ে থাকা সাবেক সরকারের সমর্থক কিছু ব্যক্তিকে এ সরকারের শুভানুধ্যায়ী সাজিয়ে তাদের দিয়ে ইসলামী সংগঠনগুলোর বিরুদ্ধে বিষোদ্গার করা হচ্ছে। এর মধ্যে টিআইবির ইফতেখারুজ্জামান ‘সাম্প্রদায়িক ও মৌলবাদী’দের প্রতি নতি স্বীকার না করে পাঠ্যপুস্তক আগের মতো রাখার জন্য বিবৃতি দিয়েছেন।
এদিকে প্রয়োজনীয় সংস্কার করে নির্বাচন দিয়ে অন্তর্বর্তী সরকার সরে যাবে উল্লেখ করে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন বলেন, সংস্কারের জন্য ছয়টি কমিশন গঠন করা হয়েছে। এ-সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন দু-একদিনের মধ্যেই জারি করা হবে। কমিশনগুলোকে তিন মাস সময় দেয়া হবে অর্থাৎ ডিসেম্বরের শেষে অথবা জানুয়ারির প্রথমে কমিশনগুলোর কাজ শেষ হবে। এসব কমিশনের সুপারিশের ভিত্তিতে অংশীদারদের সাথে আলাপ-আলোচনা হবে। এরপরই নির্বাচনী রোডম্যাপ নির্ধারণ করা যাবে। তিনি বলেন, এখনই নির্বাচনের কোনো সময়সীমা ঘোষণা করলে তা অর্থবহ হবে না। রোডম্যাপ অনুযায়ী নির্বাচনের জন্য যতটুকু সময় প্রয়োজন হবে, অন্তর্বর্তী সরকার ততদিনই ক্ষমতায় থাকবে। এর চেয়ে একদিনও বেশি সরকার ক্ষমতায় থাকবে না।
নির্বাচনের সময়সীমা নিয়ে জাতিসংঘে বিশ্বনেতাদের সাথে কোনো আলোচনা হয়েছে কিনা, জানতে চাইলে তৌহিদ হোসেন বলেন, অন্তর্বর্তী সরকার নিজ থেকে ক্ষমতায় আসতে চায়নি, আসেওনি। যে প্রেক্ষাপটে সরকার দায়িত্ব নিয়েছে, তা বিশ্বনেতাদের কাছে ব্যাখ্যা করা হয়েছে। ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের অনুঘটকরা তাদের প্রত্যাশার কথা অন্তর্বর্তী সরকারকে জানিয়েছে। তারা চায়, বাংলাদেশে যেন এমন একটি ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠিত হয়, যাতে আর কোনো সরকার স্বৈরাচার হয়ে উঠতে না পারে। রাজনৈতিক ক্ষেত্রে একটা ভারসাম্য আনতে হবে। এছাড়া সংস্কারসহ তাদের আরো কিছু চাওয়া রয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকারের এজেন্ডার সাথে এ চাওয়ার অনেক মিল রয়েছে। এটাই বিশ্বনেতাদের বলা হয়েছে।
তিনি বলেন, নিউইয়র্কে বাংলাদেশি পেশাদার গ্রুপ ও ব্যবসায়ী সম্প্রদায়ের সাথে আমাদের আলাপ হয়েছে। প্রত্যেকেই জোর দিয়ে বলেছেন, আপনারা অর্থাৎ অন্তর্বর্তী সরকার নির্বাচনের জন্য তাড়াহুড়া করবেন না। আপনাদের ওপর সংস্কারের জন্য যে দায়িত্ব দেয়া হয়েছে, তা সম্পন্ন করেই নির্বাচন দেবেন। কারণ ভবিষ্যতে তারা একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি চান না। আমরা বলেছি, সংস্কার সম্পন্ন করে আমরা যত তাড়াতাড়ি পারি ক্ষমতা হস্তান্তর করব।
নির্বাচনের সময়সীমা নিয়ে সেনাপ্রধানের বক্তব্যের সাথে অন্তর্বর্তী সরকার একমত কিনা, জানতে চাইলে উপদেষ্টা বলেন, যতটুকু জানতে পেরেছি, নির্বাচনের সময়সীমা নিয়ে সেনাপ্রধানের বক্তব্যের সাথে আরো কিছু কথা ছিল। এর পুরোটা জেনে আমাকে কথা বলতে হবে।
ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্করের সাথে সাক্ষাৎ প্রসঙ্গে উপদেষ্টা বলেন, আমরা একমত হয়েছি, নিজেদের স্বার্থেই আমাদের মধ্যে সুসম্পর্ক প্রতিষ্ঠা করা প্রয়োজন। ভারতের সাথে আমাদের বিভিন্ন ইস্যুতে যে উদ্বেগগুলো রয়েছে, তা আলোচনার মাধ্যমে সমাধানের চেষ্টা করা হবে।
নিরাপত্তা নিয়ে ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সাথে আলোচনা হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, বিগত সরকারের পতনের পর মাঝে একটা শূন্যতা সৃষ্টি হয়েছিল। পুলিশ বেশ কিছুদিন দায়িত্ব পালনে বিরত ছিল। এখন পুলিশের পাশাপাশি সেনাবাহিনীও দায়িত্ব পালন করছে। নিরাপত্তা পরিস্থিতি অনেকটাই স্বাভাবিক হয়ে এসেছে। এটা নিয়ে ইদানীং বিদেশি কারো কাছ থেকে কোনো অভিযোগ পাওয়া যায়নি।
রাখাইনে আরাকান আর্মির সাথে নিরাপত্তা বাহিনীর সংঘাতের পরিপ্রেক্ষিতে নতুন করে বাংলাদেশে রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিতে নিউইয়র্কে কেউ অনুরোধ জানিয়েছেন কিনা, প্রশ্ন করা হলে তৌহিদ হোসেন বলেন, এখানে মানবিকতা ও বাস্তবতা- এ দুটি প্রেক্ষাপট রয়েছে। বাস্তবতা হলো, নতুন করে আর কোনো রোহিঙ্গাকে আশ্রয় দেয়ার জায়গা আমাদের নেই। অন্যদিকে বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে নতুন নতুন সঙ্কটের কারণে শরণার্থী পরিস্থিতির সৃষ্টি হচ্ছে। তাই রোহিঙ্গাদের জন্য আন্তর্জাতিক সহায়তার পরিমাণও দিন দিন কমে যাচ্ছে। এ বাস্তবতায় নতুন করে বাংলাদেশে আসতে চাওয়া রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিতে নিউইয়র্কে কেউ আমাদের চাপ দেয়নি। আমরা তাদের বলেছি, রোহিঙ্গা সংকটের সমাধান মিয়ানমারেই নিহিত।

অন্যান্য মিডিয়া bdnews24 RTNN Sheersha News barta24 Prothom Alo Daily Nayadiganta Jugantor Samakal Amardesh Kaler Kantho Daily Ittefaq Daily Inqilab Daily Sangram Daily Janakantha Amader Shomoy Bangladesh Pratidin Bhorerkagoj Daily Dinkal Manob Zamin Destiny Sangbad Deshbangla Daily Star New Age New Nation Bangladesh Today Financial Express Independent News Today Shaptahik 2000 Computer Jagat Computer Barta Budhbar Bangladesherkhela Holiday Bangladesh Monitor BBC Bangla Pars Today
homeabout usdeveloped by

ভারপ্রাপ্ত সম্পাদকঃ মো. তাসনীম আলম।

এটিএম সিরাজুল হক কর্তৃক হক প্রিন্টার্স ১০/৮ আরামবাগ, ঢাকা-১০০০ হতে মুদ্রিত ও প্রকাশিত। যোগাযোগের ঠিকানাঃ ৪২৩ এলিফেন্ট রোড, বড় মগবাজার, ঢাকা - ১২১৭।

ফোন: ৮৮ ০২ ৪৮৩১৯০৬৫, ই-মেইল: sonarbanglaweekly@gmail.com, weeklysonarbangla@yahoo.com, সার্কুলেশন: ০১৫৫২৩৯৮১৯০, বিজ্ঞাপন: ৪৮৩১৫৫৭১, ০১৯১৬৮৬৯১৬৮, ০১৭৩৪০৩৬৮৪৬।