সংবাদ শিরোনামঃ

ভারতকে করিডোর দেয়া হয়েছে ** সরকারের পতন ঘটাতে ঢাকা যেতে হবে ** কঠোর আন্দোলনের মাধ্যমে সরকারের অন্যায় অগণতান্ত্রিক কর্মকাণ্ডের জবাব দেয়া হবে ** বিজয়ের ব্যাপারে সবাই আশাবাদী ** রাজনৈতিক প্রতিহিংসা ভুলে গ্রেফতারকৃত নেতৃবৃন্দকে মুক্তি দিন ** যুদ্ধাপরাধীদের বিচার প্রশ্নে খালেদা জিয়া : এপিঠ-ওপিঠ ** একান্ত অনুভবে আব্দুল মান্নান তালিব ** নাব্য সংকটের কারণে বন্ধ হওয়ার উপক্রম ঢাকা-বরিশাল নৌ-রুট ** ওভারলোডিং যানবাহন চলাচলে মহাসড়ক ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে **

ঢাকা শুক্রবার ৬ কার্তিক ১৪১৮, ২২ জিলকদ ১৪৩২, ২১ অক্টোবর ২০১১

হারুন ইবনে শাহাদাত
এবার সাহিত্যের জন্য নোবেলের মুকুট পরলেন  সুইডেনের কবি টোমাস ট্রান্সট্রোমার [সুইডিশ উচ্চারণ-থোমাস ত্রান্সত্রোম্মের]। দীর্ঘ ১৫ বছর পর কেউ কবিতায় নজর কাড়লো নোবেল কমিটির। ১৯৯৬ সালের পোলেন্ডের মহিলা কবি  ডরংষধধি ঝুুসনড়ৎংশধ (উইসলোয়া সিমব্রোস্কা) কবিতায়  নোবেল বিজয়ের পর  এবার বিরতি  ভাঙলেন কবি সুইডেনের ভাগ্যবান টোমাস ট্রান্সট্রোমার [সুইডিশ উচ্চারণ-থোমাস ত্রান্সত্রোম্মের]। ১৯৯৩ সাল থেকে প্রতিবারই সম্ভাব্য বিজয়ীর তালিকায় ট্রান্সট্রোমারের নামটি থাকত। সকল জল্পনা কল্পনার অবসান ঘটিয়ে এবার বিজয়ের জয়মাল্য পরলেন তিনি।  ট্রান্সট্রোমার এ বিজয় মুকুট যখন পরলেন তখন তার বয়স আশি বছর। স্টোকের কারণে হারিয়ে গেছে তার মুখের ভাষা। কিন্তু কলম হয়েছে আরো বেগবান। বিশ্বের প্রায় প্রতিটি দেশেই রয়েছে তার কবিতার ভক্ত পাঠক।  তার কবিতা এ পর্যন্ত জীবিত সব কবিদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ভাষায় অনুবাদ হয়েছে। তার  কবিতা ৬০টি ভাষায় অনুবাদ হয়েছে।

কবি সুইডেনের  টোমাস ট্রান্সট্রোমার জন্ম ১৯৩১ সালের ১৫ এপ্রিল সুইডেনের স্টকহোমে। তার বাবা পেশায় ছিলেন সাংবাদিক এবং মা শিক। তারা খুব সুখী দম্পতি ছিলেন না। তাদের মধ্যে কলহ লেগেই থাকতো। এ   কলহ তার হৃদয়ে বিষাদের ছাপ ফেলে । এক পর্যায়ে তাকে মা-বাবার বিচ্ছেদও দেখতে হয়। এরপর বাবার সাথে ট্রান্সট্রোমার খুব একটা দেখা হয়নি। তিনি স্কুলে পড়া অবস্থায় কবিতা লিখতে শুরু করেন। যত দিন যায় কবিতার প্রতি তার ভালোবাসা বাড়তে থাকে। টমাস পড়াশোনা করেছেন মনোবিদ্যায়। ১৯৫৬ সালে স্টকহোম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন। পরে এই বিশ্ববিদ্যালয়েই তিনি কর্মজীবন শুরু করেন। কিন্তু এ চাকরি খুব একটা উপভোগ করছিলেন না ট্রান্সট্রোমার। যার কারণে ১৯৬০ সালের পর তিনি মনোবিজ্ঞানী হিসেবে কাজ শুরু করেন। তবে তার আগেই কবি হিসেবে তিনি সাহিত্য জগতে প্রবেশ করেন। মাত্র ২৩ বছর বয়সে ‘১৭ ফরশঃবৎ ’(১৯৫৪) কবিতার বইটি দিয়ে কবি হিসেবে পরিচিতি পান। কবিতার প্রেম আর কাজের মধ্যে দ্বন্দ্ব শুরু হয়। কাজের ফাঁকে কবিতার  লেখার জন্য সময় বের করে লিখতেন। শতব্যস্ততার মধ্যেও কবিতার জন্য তিনি  প্রতিদিন কিছুটা সময় রাখতেন। তিনি ৬০ দশকের মাঝামাঝি সময়ে কাজ এবং লেখালেখির সময়কে ভাগ করে নেন। নিয়মতান্ত্রিক জীবনে প্রবেশ করে তিনি লেখার জগতে আবারও নিয়মিত হয়ে ওঠেন। তবে কাজের জায়গা পরিবর্তন করেন। স্টকহোম থেকে ৬০ মাইল পশ্চিমে তিনি তার পরিবার নিয়ে চলে যান  ঠধংঃবৎধং শহরে।

ভ্রমণ পিপাসু কবি ট্রান্সট্রোমার ১৯৬৬ সালে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে ভ্রমণের অভিজ্ঞতা নিয়ে প্রকাশ করেন কবিতার বই কষধহমধৎ ড়পয ংঢ়ধৎ।

টোমাস ট্রান্সট্রোমার কবিতার উপজীব্য বিষয় তার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা। তাই তার কবিতা ব্যক্তিকেন্দ্রিক। তিনি তার নিজস্ব সত্ত্বাকে কবিতার মধ্য দিয়ে বার বার তুলে আনার চেষ্টা করেছেন। তিনি মানবমনের ভেতরের কথামালাগুলোকে কবিতার ভাষায় প্রকাশ করার চেষ্টা করেছেন। একই সাথে কবিতায় তিনি তুলে এনেছেন পরাবাস্তবতাকেও। তিনি তার ব্যক্তিগত জীবন, মৃত্যু ভাবনা এবং অসুস্থতা; সেই সাথে জীবনের সাথে এ বিষয়গুলোর দ্বন্দ নিয়ে লিখেছেন গড়ৎশংববহফব (১৯৭০)।

তার কবিতা আত্মকেন্দ্রিক থাকলেও মাঝে মাঝে তিনি বিতর্কিত বিষয় নিয়েও কবিতা লিখেছেন। যেমন, সমুদ্রের সাথে মাটির মানুষের যুদ্ধের বিষয়গুলো উঠে এসেছে তার কবিতায়। এমনকি মানুষের বাক স্বাধীনতা নিয়েও তিনি কবিতায় কথা বলেছেন। তিনি বাল্টিক দ্বীপপুঞ্জে আবাসরত মানুষগুলোর জীবনযাত্রা এবং সেখানকার রাজনৈতিক বিষয় নিয়ে কবিতায় বলেছেন। তখনও বাল্টিক সোভিয়েত ইউনিয়নের অংশ ছিল। সেসময় টোমাস ট্রান্সট্রোমারের রাজনৈতিক কবিতা নিয়ে মৌলিক লেখকরা ুব্ধ হন।

হঠাৎ করে ১৯৯০ সালে স্ট্রোক করে ট্রান্সট্রোমার বাকশক্তিহীন হয়ে যান। স্পষ্টভাবে কথা বলতে পারেন না। এরই মধ্যে আগের বছর তিনি তার দশম কবিতা গুচ্ছের বই প্রকাশ করেন। স্ট্রোকের পর নিশ্চুপ হয়ে গেলেও তিনি কবিতা লেখা বন্ধ রাখেননি। একটু বিরতি দিয়ে আবার ফিরে আসেন ১৯৯৬ সালে ঝড়ৎমবমড়হফড়ষবহ (মৎরবভ মড়হফড়ষধ) কবিতার বই নিয়ে। বিপুল জনপ্রিয়তা পায় এ বইটি। শুধুমাত্র সুইডেনেই এ বই বিক্রির হয়েছিল ৩০ হাজার কপি।

সুইডিশ একাডেমির সেক্রেটারি চবঃবৎ ঊহমষঁহফ  নোবেল পুরস্কার ঘোষণা হওয়ার পর  তাৎণিক এক সাাৎকারে বলেন, জীবনের বড় অংশজুড়ে তিনি কাজ করেছেন মনোবিজ্ঞানী হিসেবে। তিনি শুধু লেখাকে পেশা হিসেবে নেননি। তাই তার একটা অন্যরকম বিশেষত্ব আছে। তিনি আরও উল্লেখ করেন, তার কবিতার সংখ্যা হয়ত খুব কম। কিন্তু ভাষা ও বিষয়বস্তু নির্ধারণের েেত্র টোমাস ট্রান্সট্রোমার আর সবার চেয়ে ভিন্ন। তিনি লিখেছেন জীবনের প্রশ্ন নিয়ে, তার স্মৃতি নিয়ে, ইতিহাস নিয়ে, প্রকৃতি নিয়ে। তার সৃষ্টি সবাইকে অনুভব করায় যে, ইতিহাস, স্মৃতি এসব কিছু আমাদের মানুষের তৈরি। এটাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। পিটার তার বক্তব্যে এও উল্লেখ করেন যে, তিনি বাক শক্তি এমনকি চলার শক্তিও হারিয়েছেন। বাকশক্তি-চলার শক্তি হারিয়ে কবির ভাষাকে আটকে রাখা যায়নি। ভাষাকে বন্দি করা যায় না। এ বছরের  নোবেল পুরস্কার পেয়ে সেটাই প্রমাণ করে দিলো টোমাস ট্রান্সট্রোমার। তিনি তো তার কবিতায়ই বলে দিয়েছেন, “ও ধস ঃযব ঢ়ষধপব / যিবৎব পৎবধঃরড়হ রং ড়িৎশরহম রঃংবষভ ড়ঁঃ”।

এ বছর তিনি সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ নোবেল পুরস্কার অর্জন করেছেন।  এর আগে তিনি ১৯৮৩ সালে কবিতার জন্য মর্যাদাপূর্ণ বনিয়ার পুরস্কার পান, ১৯৮১ সালে পান পশ্চিম জার্মানির পেত্রার্ক পুরস্কার। ১৯৮৭ সালে যুক্তরাষ্ট্রের ইকো প্রেস থেকে তার ‘সিলেক্টেড পোয়েমস ১৯৫৪-১৯৮৮’ এর ইংরেজি অনুবাদ প্রকাশিত হয়। তার কবিতাগুলো যেন ক্যানভাসে আঁকা ছবি। মানুষের জীবনযাপন, জীবনযাপনের প্রয়োজনে চিরচেনা আর আপন জনপথ ছেড়ে ভিন্ন কোথাও যাওয়া এ বাস্তবতা তিনি তুলে ধরেছেন, এভাবে : বাড়িটির পেছন থেকে সূর্যটা বেরিয়ে আসে/ সে দাঁড়ায় গিয়ে রাস্তার ঠিক মাঝখানটায়/ আর আমাদের ওপর সে ছাড়ে তার/ লাল হাওয়ার নিঃশ্বাস/ তোমাকে ছেড়ে আজ আমার যেতেই হবে, ইন্সব্রুক/ কিন্তু আগামীকাল/ ঝলমলে এক সূর্যের দেখা মিলবে/ অর্ধমৃত, ধূসর বনের ভেতরে/ যেখানে আমাদের বাঁচতে হবে গতর খেটে (খধহফংপধঢ়ব রিঃয ঝঁহং, ভাষান্তর : জুয়েল মাজহার )

১৯৮৯ সালের ৭ এপ্রিল যুক্তরাষ্ট্রের অঙ্গরাজ্য ইন্ডিয়ানাপোলিসে লিন্ডা হভার্থের বাসায় মার্কিন কবি ট্যান লিন নেভিল ও লিন্ডা হভার্থ এর সাথে টোমাস ট্রান্সট্রোমার আলাপচারিতায় উঠে এসেছে তার জীবনের বাঁক পরিবর্তনের নানান দিক। টোমার বলেছেন, ‘নতুন কোনো বই বের হলে আমার সমালোচকরা বলে থাকেন, এটা আগের লেখার মতোই অথবা আমি ধীরে ধীরে উন্নতি করছি। তারা একটি পরম্পরা খুঁজে পান। আমার প্রথম বই দেখে এবং এর সঙ্গে আমি এখন যা লিখেছি তার সঙ্গে সাদৃশ্য খুঁজে পায়। তবে আমি মনে করি, বিশাল পার্থক্য রয়েছে।... তবে কবিতা লেখার শুরুর দিকে আমার ভাষার স্তর ছিল অত্যন্ত জটিল। অনুবাদেও বেলায় এটা সামনে আসে না, বরং শুরুর দিককার কবিতাগুলো ছিল অধিক সংকুচিত ও সেগুলোতে আমি প্রথাগত ছন্দ এখনকার চেয়ে বেশি বেশি ব্যবহার করেছি। আমার মনে হয়, সেসব শুরুর কবিতা অনুবাদ করা অধিক কঠিন। ইংরেজি অনুবাদে আপনি সরলীকৃত সংস্করণ পাবেন। তবে পরের কবিতাগুলো অনুবাদ করা অধিক সহজ, বিশেষ করে ভাষা স্তর বিবেচনায়। একটি পার্থক্য আছে, আমি আঙ্গিক ও বিষয়বস্তু নিয়ে কথা বলতে ঘৃণা করি। তবু সেটাই করি (হাসি)। আমার মনে হয়, পরের কবিতাগুলোয় বিষয়বস্তু অধিক জটিল, কারণ এগুলোতে অধিক অভিজ্ঞতা প্রবেশ করেছে। আমার বয়স এখন ৫৭ বছর। ২২ বছরের তরুণ ও ৫৭ বছরের প্রৌঢ়ের মধ্যে অনেক পার্থক্য। শেষের কবিতাগুলোয় পুরো জীবন, সমাজ, সবকিছু এক পথে বা আরেক পথে। প্রথম বই লেখার সময় আমি খুব তরুণ ছিলাম এবং শৈশব ও প্রকৃতির সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ছিল। তবে বহির্বিশ্বের সঙ্গে যোগাযোগ ছিল সীমিত। এখন আমি সেসব বিষয়ের ভেতর দিয়ে যাচ্ছি বা  গেছি।

... আমি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় বেড়ে  উঠেছি, যা আমার জন্য এক বিরাট অভিজ্ঞতা। সুইডেন নিরপে থাকলেও এর চারপাশে জার্মানির দখলদারিত্ব অব্যাহত ছিল। নরওয়ে দখল হয়ে গিয়েছিল, ডেনমার্ক দখল হয়ে গিয়েছিল। সুইডেন স্বাধীন থাকলেও একা হয়ে পড়েছিল। সুইডেনের মানুষ বিভক্ত হয়ে পড়েছিল, কেউ কেউ মিত্র বাহিনীর প,ে কেউ কেউ জার্মানদের। শিশু হিসেবে সেসময় আমার ভেতর তীব্র উত্তেজনা সৃষ্টি হয়েছিল। আমার বাবা-মার মধ্যে ছাড়াছাড়ি হওয়ার পর মা আর আমি একসাথে থাকতাম। আমার অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ আত্মীয় স্বজন ছিল। তারা সবাই হিটলারবিরোধী। আমিও মিত্র বাহিনীর সমর্থক ছিলাম। ছোট অধ্যাপকের মতো ছোট বালক ছিলাম, শিশুদের মতো না। সবসময় আমি লোকদের উদ্দেশ্যে ভাষণ দিতাম। তবে আমি সংবাদপত্র পড়তাম, যুদ্ধের খুঁটিনাটি জানতাম।

অভিযাত্রী হওয়ার স্বপ্ন ছিল আমার। আমাদের নায়ক হচ্ছেন, লিভিংস্টোন ও স্ট্যানলি (সুইডেনের দুই বিখ্যাত অভিযাত্রী)। সুইডেনের মানুষ এটা পছন্দ করে। কল্পনায় আমি আফ্রিকাসহ বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে ঘুরতাম। তবে বাস্তবতা হচ্ছে, আমি স্টকহোমেই থাকতাম এবং গ্রীষ্মে আর্কিপেলাগো দ্বীপপুঞ্জে যেতাম। সেটাই ছিল আমার স্বর্গ। যুদ্ধের পর আমার বিদেশ বা বিশ্ব ঘুরে দেখার ইচ্ছা হলো। আমার মা তার গোটা জীবনে কখনোই বিদেশে যাননি,  তবে আমার যেতে ইচ্ছা হতো। ১৯৫১ সালে আমার এক স্কুলবন্ধুর সঙ্গে আমি আইসল্যান্ডে যাই। সেটা ছিল আমার প্রগাঢ় অভিজ্ঞতা। ফিরে আসার পর আমার কাছে কোনো অর্থ ছিল না, তবে আমি দরিদ্র না। ১৯৫৪ সালে আমার প্রথম বইটি বের হলে একটি পুরস্কার পাই। পুরস্কারের এ অর্থ দিয়ে আমি প্রাচ্যে যাই, বিশেষ করে তুরস্কসহ অদূর প্রাচ্যেও দেশগুলোতে ঘুরি। সেসময় এসব দেশে মোটেও পর্যটন করার সুযোগ ছিল না। তুরস্কে তো ছিলই না। সেটাই সত্যিকার অভিযান। আজকাল তরুণরা কাঁধে ব্যাগ ঝুলিয়ে সেসব দেশে যায়। এটা এখন খুব স্বাভাবিক ব্যাপার হয়ে গেছে। .... .এই পৃথিবীর সঙ্গে সাাৎ আমার জন্য বলিষ্ঠ অভিজ্ঞতা। সেসময়ের কিছু কবিতা আমার দ্বিতীয় বইয়ে আছে। এগুলোর মধ্যে আছে, ‘সিয়োস্তা’, ‘ইজমির অ্যাট থ্রি’ ও ‘কক’ ইত্যাদি। ৫৪ সালে আমি তুরস্ক ও গ্রিসে যাই। ৫৫ সালে ইতালি ও যুগোস্লাভিয়ায়, ৫৬ সালে মরক্কো, স্পেন ও পর্তুগালে ছিলাম। তখন থেকেই আমি ভ্রমণ করছি। তবে আজকাল আমি আমন্ত্রিত হলে বা কোনো কাজ নিয়ে যাই। আমি রাজনীতিতে ভীষণ আগ্রহী। তবে আদর্শিক পথের চেয়ে মানবিক পথ ধরেই এগিয়ে যেতে চাই।’

সাহিত্যে টোমার ট্রান্সট্রোমারের নোবেল বিজয় বিশ্বের কবি ও কবিতাপ্রেমীদের জন্য এক বিরাট অর্জন। (সূত্র ইন্টারনেট)

অন্যান্য মিডিয়া bdnews24 RTNN Sheersha News barta24 Prothom Alo Daily Nayadiganta Jugantor Samakal Amardesh Kaler Kantho Daily Ittefaq Daily Inqilab Daily Sangram Daily Janakantha Amader Shomoy Bangladesh Pratidin Bhorerkagoj Daily Dinkal Manob Zamin Destiny Sangbad Deshbangla Daily Star New Age New Nation Bangladesh Today Financial Express Independent News Today Shaptahik 2000 Computer Jagat Computer Barta Budhbar Bangladesherkhela Holiday Bangladesh Monitor BBC Bangla Pars Today
homeabout usdeveloped by

ভারপ্রাপ্ত সম্পাদকঃ মো. তাসনীম আলম।

এটিএম সিরাজুল হক কর্তৃক হক প্রিন্টার্স ১০/৮ আরামবাগ, ঢাকা-১০০০ হতে মুদ্রিত ও প্রকাশিত। যোগাযোগের ঠিকানাঃ ৪২৩ এলিফেন্ট রোড, বড় মগবাজার, ঢাকা - ১২১৭।

ফোন: ৮৮ ০২ ৪৮৩১৯০৬৫, ই-মেইল: sonarbanglaweekly@gmail.com, weeklysonarbangla@yahoo.com, সার্কুলেশন: ০১৫৫২৩৯৮১৯০, বিজ্ঞাপন: ৪৮৩১৫৫৭১, ০১৯১৬৮৬৯১৬৮, ০১৭৩৪০৩৬৮৪৬।