সংবাদ শিরোনামঃ

ভোট ডাকাতির আশঙ্কা ** বাংলা সাহিত্য বিশ্বে ছড়িয়ে দিন ** দেশের রাজনীতি এখন ছাই চাপা তুষের আগুন ** বিশ্ব হিজাব দিবস পালিত ** হারলেন ট্রাম্প, টিকলেন হিলারি ** মধ্যবর্তী নির্বাচনের চাপ ** বিচার বহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের শিকার পরিবারকে আর্থিক সহায়তা দিলেন খালেদা জিয়া ** অন্তর্দ্বন্দ্বে বিপর্যস্ত জাতীয় পার্টি ** মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকা আজও পূর্ণাঙ্গ হয়নি ** শিশু নির্যাতন ও অপহরণ বন্ধে সরকারকে কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে ** নিশ্চিত অনিশ্চয়তার মুখে দেশ ** নাজাত লাভের উপায় ** যেভাবে একুশে ফেব্রুয়ারি হলো আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস ** নড়াইল সরকারি বালিকা বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কাস করছে ** করতোয়া নদীতে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন হুমকিতে তীরবর্তী স্থাপনা **

ঢাকা, শুক্রবার, ২৩ মাঘ ১৪২২, ২৫ রবিউস সানি ১৪৩৭, ৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৬

শীর্ষ নিউজ : অবসরের পর যেসব রায় লেখা বাকি ছিলো তা প্রায় শেষ হয়ে এসেছে, কিন্তু কর্তৃপ এখন সম্পন্ন করা রায়গুলো গ্রহণ করছে না বলে গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি এএইচএম শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক। তিনি জানান, নিজের কাছে কোনো মামলার রায় বা আদেশ লেখার এখন তেমন একটা বাকি নেই। এসব মামলা পরিচালনার সময় বেঞ্চের নেতৃত্বে ছিলেন বিচারপতি মো. আবদুল ওয়াহহাব মিঞা। গত রোববার লেখা রায় ও আদেশ তার কাছে জমা দিতে গিয়েছি। কিন্তু তিনি বললেন, এসব কাগজপত্র গ্রহণে প্রধান বিচারপতির নিষেধ আছে, তাই বিচারপতি ওয়াহহাব মিঞা তা গ্রহণ করেননি। গত ১ অক্টোবর অবসরে গিয়ে এত কম সময়ে ৭৫টি মামলার লেখা শেষ করা বিষয়ে বিচারপতি শামসুদ্দিন বলেন, আমার হাতে থাকা মামলাগুলোর ৮০ ভাগই আদেশের জন্য ছিল। বাকিগুলো রায়ের জন্য। আদেশগুলো সাধারণত তিন পৃষ্ঠার হয়। প্রতিটি আদেশ লিখতে ঘণ্টা দুয়েক সময় লাগে। এমনকি একদিনে ২০টি আদেশও দেওয়া যায়। কারণ রায় লিখতে যেমন গবেষণার ব্যাপার থাকে আদেশের েেত্র তেমন লাগে না। এগুলো হচ্ছে আবেদনকারীকে আপিলের অনুমতি দেওয়া আদেশ। আর রায় আছে দশটির মতো। সেগুলোও লেখা প্রায় শেষ। কিন্তু কর্তৃপ তো রিসিভ করছে না। তিনি আরও বলেন, ২০১৫ সালের জানুয়ারিতে অবসরে যাওয়া প্রধান বিচারপতি মো. মোজাম্মেল হোসেনেরও ১০টির মতো রায় একইভাবে গ্রহণ করছে না কর্তৃপ। বিচারপতি শামসুদ্দিন বলেন, বিচারপতি মোজাম্মেল হোসেন ও আমি পুলিশ কো-অপারেটিভ সোসাইটির একটি মামলায় আমাদের রায় দিয়ে দিয়েছি দেড় বছর আগে। তবে বর্তমান প্রধান বিচারপতি এখনও রায় লেখেননি বলে মামলাটির পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ হচ্ছে না। তিনি বলেন, অবসরে আসার সাত দিন পর আমার চেম্বারে তালা লাগিয়ে দেওয়া হয়েছে, আমার স্টাফদেরও প্রত্যাহার করে নেওয়া হয়েছে। তাই অবসরে যাওয়া অন্য বিচারপতির চেম্বারে বসে রায় ও আদেশগুলো লেখা শেষ করতে হয়েছে আমাকে। সম্প্রতি হাইকোর্ট বিভাগ থেকে অবসরে যাওয়ার আগে বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরী তার সব রায় ও আদেশ লেখা শেষ করে গেছেন। এ প্রসঙ্গ টেনে বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী বলেন, এটা একটা শুভঙ্করের ফাঁকি। কারণ এই রায়গুলো লিখবেন সংশ্লিষ্ট বেঞ্চের অন্য বিচারপতি। পরে অবসরে যাওয়া বিচারপতি রায় লেখা বিচারপতির সঙ্গে একমত পোষণ করে ‘আমি একমত’ লিখে স্বার করবেন। তাহলে তো অবসরের পরই রায়ে স্বার করা হলো।

এ পাতার অন্যান্য খবর

অন্যান্য মিডিয়া bdnews24 RTNN Sheersha News barta24 Prothom Alo Daily Nayadiganta Jugantor Samakal Amardesh Kaler Kantho Daily Ittefaq Daily Inqilab Daily Sangram Daily Janakantha Amader Shomoy Bangladesh Pratidin Bhorerkagoj Daily Dinkal Manob Zamin Destiny Sangbad Deshbangla Daily Star New Age New Nation Bangladesh Today Financial Express Independent News Today Shaptahik 2000 Computer Jagat Computer Barta Budhbar Bangladesherkhela Holiday Bangladesh Monitor BBC Bangla Pars Today
homeabout usdeveloped by

ভারপ্রাপ্ত সম্পাদকঃ মো. তাসনীম আলম।

এটিএম সিরাজুল হক কর্তৃক হক প্রিন্টার্স ১০/৮ আরামবাগ, ঢাকা-১০০০ হতে মুদ্রিত ও প্রকাশিত। যোগাযোগের ঠিকানাঃ ৪২৩ এলিফেন্ট রোড, বড় মগবাজার, ঢাকা - ১২১৭।

ফোন: ৮৮ ০২ ৪৮৩১৯০৬৫, ই-মেইল: sonarbanglaweekly@gmail.com, weeklysonarbangla@yahoo.com, সার্কুলেশন: ০১৫৫২৩৯৮১৯০, বিজ্ঞাপন: ৪৮৩১৫৫৭১, ০১৯১৬৮৬৯১৬৮, ০১৭৩৪০৩৬৮৪৬।