সংবাদ শিরোনামঃ

মাওলানা সাঈদীর আমৃত্যু কারাদণ্ড ** আমরা আশা করেছিলাম তিনি খালাস পাবেন ** বৃহস্পতি ও রোববার সারাদেশে হরতাল ** ফায়দা হাসিলের অপচেষ্টা : ইমেজ সঙ্কটে মিডিয়া ** সন্ত্রাসবাদের ইস্যুকে উজ্জীবিত রাখতে সক্রিয় যুক্তরাষ্ট্র ** মুক্ত চিন্তা বন্ধ করতেই মাহবুব উল্লাহর ওপর হামলা ** বিরোধী দলের প্রতি সরকারকে আরো সহনশীল হতে হবে ** এবার কোটি কোটি টাকার গালগল্প ** ঈদকে সামনে রেখে দক্ষিণ-পশ্চিম সীমান্তে চোরাচালান বাড়ছে ** প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবেলা করে বেঁচে আছে তিস্তাপাড়ের মানুষ ** মৌলভীবাজার মনুব্যারেজ ও লেকে পর্যটকদের উপচেপড়া ভিড় ** কাজী নজরুল ইসলামের শিক্ষা ভাবনা **

ঢাকা, শুক্রবার, ৪ আশ্বিন ১৪২১, ২৩ জিলক্বদ ১৪৩৫, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৪

॥ আহমদ বাসির ॥
[হাসান আলীম কাব্যে তাঁর অবস্থান গুরুত্বপূর্ণ করে তুলেছেন। কবিতায় তিনি প্রতিনিয়ত বাঁক গ্রহণে বিশ্বাসী। তাঁর ‘কাব্য মোজেজা’ এমন একটি গ্রন্থ যেখানে তিনি নতুন বাঁক স্পষ্ট করেছেন। এই যুক্তির যুগে যেমন করে ‘জাদুবাস্তবতা’র উপস্থাপনা ঘটে, তেমন করে ‘কাব্য মোজেজা’র উপস্থাপনাও যুক্তিসঙ্গত। হাসান আলীমের গ্রন্থটি প্রকাশিত হয় দুহাজার সালে। গ্রন্থটিতে ‘প্রাসঙ্গিকি’ ছদ্মাবরণে একটি প্রস্তাবনাও দাখিল করেছেন তিনি। গ্রন্থটি প্রকাশের পরপরই তাঁর সাথে এ সংলাপ...। দীর্ঘদিন পর এটি পত্রস্থ হল।]

‘কাব্য মোজেজা’র শুরুতে আপনি একটি প্রাসঙ্গিকি টেনেছেন। এ তথ্য স্মরণে রেখে আমরা জানতে চাই, ‘কাব্য মোজেজা’ আপনার কাব্যসাধনার একটি নতুন অধ্যায় নাকি একটি আন্দোলনের প্রস্তাবনা?

কাব্যসাহিত্যে বিশেষ করে আলাদা বৈশিষ্ট্যপূর্ণ কাব্যসৃষ্টির প্রয়াসে এবং সেগুলোকে খোলাসা করার জন্য কেউ কেউ কাব্যগ্রন্থে প্রসঙ্গ বক্তব্য পেশ করেন। এটা অস্বাভাবিক বা অপরিচিত নয়। T.S. Elliot তাঁর কোনো কোনো কাব্যগ্রন্থে ভূমিকা জুড়ে দিয়েছেন এবং আমাদের সাহিত্যেও এর রেওয়াজ আছে। ‘মোজেজা’র সাথে মুসলিম সাধক ও বুদ্ধিজীবীগণ পরিচিত। তবে মোজেজার বিষয়, ঘটনা এবং বৈশিষ্ট্য নিয়ে কাব্যে কেউ Experiment করেনি।

মোজেজার ঘটনাগুলো কৌতূহল উদ্দীপক এবং শিক্ষা ও চিন্তামূলক। কবিকে যে কোনো কৌতূহল বিষয়ক ঘটনা আলোড়িত, উত্তেজিত এবং চিন্তাশীল করে থাকে। তাই কৌতূহলী এবং আবেগী বুদ্ধিবাদী কবিমাত্রই এ বিষয়ে লিখতে পারেন। তবে এ বিষয়ক কবিতা লেখার জন্য কিছু টেকনিক এবং ফর্মুলা মেনে চলতে হয়। মোজেজার বিষয় এবং উদ্দেশ্য আমাদের ঐতিহ্য সম্পর্কিত। এ বিষয়টি আমাকে প্রথম আলোড়িত করে এবং কাব্যে আমিই প্রথম ব্যবহার করি। বিষয়টি সম্পর্কে আমার সুস্পষ্ট ধারণা রয়েছে। আমার ‘কাব্যচিন্তা’ প্রবন্ধগ্রন্থে ‘কাব্য মোজেজা’ শীর্ষক প্রবন্ধ প্রথম ছাপা হয়। এরপর ‘কাব্য মোজেজা’ কাব্যগ্রন্থ রচনা করি এবং এতে এ বিষয়ক প্রাসঙ্গিকি লিখি।

মোজেজা আমাদের বিশ্বাস। এর বাস্তবায়ন, স্বরূপ এবং বৈশিষ্ট্য কৌতূহলময়, বিজ্ঞানময়। তাই একে কাব্যে রূপান্তর করার বিষয় আমার মেধায় বহুদিন ঘুরপাক খাচ্ছিল। এটা আমার সাহিত্যে নতুন অধ্যায়ই নয় বরং আমাদের সাহিত্যে নতুন।

মোজেজার তত্ত্ব বা সঙ্ঘটন নিয়ে কোনো Movement করা জরুরি নয়। এটা উদ্দেশ্য প্রণোদিত। বরং মোজেজার মূলবিন্দুকে বাস্তবায়ন করা প্রতিটি বিশ্বাসী জীবনের ব্রত হওয়া উচিৎ।

আপনি বলেছেন, ‘জাদুবাস্তবতা অনেকটা কল্প মোজেজা সমরূপ’। বাক্যটি মনে হয় একটু ব্যাখ্যা দাবি করে।

জাদুবাস্তবতা বা Magic Realism একটি টেকনিক বা কৌশল। যেমন একটি রুমাল ফুলে রূপান্তর হওয়া। এখানে জাদুবাদীরা রুমালকে কখনও ফুলে পরিবর্তন করতে পারেন না। তারা কৌশলের মাধ্যমে দর্শকের সামনে রুমালকে প্রদর্শন করে গোপন স্থান থেকে ফুলকে দেখান। অর্থাৎ দর্শকেরা মনে করে রুমাল বুঝি ফুল হলো। কিন্তু জাদুবাদী ব্যক্তিটি তা করেন নি। তারা কাজ ঠিকই করেন কিন্তু বলেন মিথ্যা। তারা দর্শককে বোকা বানিয়ে আনন্দ দিতে চান।

জাদুবাদী ব্যক্তির রুমাল ও ফুল বাস্তব, তিনি কোনটি সৃষ্টি বা রূপান্তর করেননি বরং উপস্থাপনার ধরন বদল বা রূপান্তর করেছেন। তাই বিষয়টি বাস্তব এবং কৌতূহল জাগায় কিন্তু পরিবর্তন বিষয়ে মিথ্যা বলাটা ঠিক নয়, তবে এটা কৌতুক হতে পারে।

মোজেজা কেবল নবীগণ আল্লাহর নির্দেশে প্রদর্শন করতেন নিজেদের ইচ্ছায় করতে পারতেন না। প্রকৃত অর্থে নবীগণ আল্লাহর নির্দেশের বাইরে কিছু করতেন না, করতে পারতেন না। কিন্তু নবীগণ মোজেজা প্রদর্শন করে লোকদের বিশ্বাসী করে তুলতেন, যেমন নবী মুহম্মদ (সা.) চাঁদকে দ্বিখণ্ডিত করলেন এবং তা আবার পূর্বের মতো মিলে গেল কিংবা নবী মুহম্মদ (সা.) বৃক্ষকে সালাম দিলেন বৃক্ষ উত্তর দিল এবং পূর্বের মতো নীরব হয়ে গেল।

মোজেজার ঘটনার আদলে অনেক চিন্তা করা যায়, কল্পনায় ঘটনা তৈরি করা যায়, এটাকে কল্প মোজেজা বলে। যেমন যদি বলি

‘টেবিলকে ডাকলাম এসো

টেবিল হেঁটে এলো আমার দিকে

হাতে মেলালো হাত

টেবিল চলে গেল তার কাছে

যেখানে ছিল সে প্রথম।’

এটা বাস্তব নয়, বৃক্ষের হেঁটে আসা মোজেজার ঘটনার মতো। এটাই কল্পমোজেজা বা কল্পনার আদলে মোজেজিক লক্ষ্য। বিশ্বাসী বা শান্তিপ্রিয় সমাজ যদি মোজেজার ঘটনার মতো কাল্পনিক ঘটনায় গড়া যায় এবং তার মাধ্যমে কল্যাণ প্রবাহ করা যায় তবে তাতে দোষ কি?

জাদুতে যেমন ঘটনার বিষয়বস্তু সঠিক কিন্তু বলা মিথ্যা তদ্রুপ কল্প মোজেজায় মোজেজার আদলে ঘটনা বর্ণনা ঘটনার মতো কিন্তু তা বাস্তব নয়, কাল্পনিক।

জাদু বা জাদুবাস্তবতার মাধ্যমে মিথ্যা বলে বা কৌতুক করে এক প্রকার আনন্দ দেয়া হয়। কিন্তু কল্পমোজেজার মাধ্যমে মোজেজাকে স্মরণ করা হয় এবং মোজেজার লক্ষ্যের দিকে সন্নিবিষ্ট করা হয়।

এখানে জাদু বা জাদুর বিষয় বাস্তব তাই জাদুকে জাদুবাস্তবতা বলা যায়। কিন্তু জাদুবাস্তবতার নিত্যতা বা রূপান্তর এবং সঙ্ঘটন সত্য নয়। মোজেজার ঘটনা সত্য আর কল্পমোজেজার বিষয় ও ঘটনা বর্ণনা Experimental, ঘটনা বর্ণনা Story হিসেবে সত্য তবে বাস্তবায়ন সাপেক্ষ নয় ঘটনার বাস্তবায়ন সত্য নয়। এর লক্ষ্য-উদ্দেশ্য বাস্তবায়ন সম্ভব।

‘কাব্য মোজেজা’ গ্রন্থ প্রসঙ্গে আপনি বলেছেন, গ্রন্থভুক্ত কবিতাগুলো তত্ত্বগতভাবে কাব্য মোজেজা, কল্প মোজেজা, জাদুবাস্তবতা ও কারামাত বিষয়ক, কিন্তু জাদুর সাথে মোজেজার জেহাদতো অনিবার্য মোজেজার সাথে কল্প শব্দটি কেন যোগ করেছি তার ব্যাখ্যা ২নং প্রশ্নের উত্তরে বিস্তারিত বলা হয়েছে। মোজেজায় শরিক হওয়ার কথা বা মোজেজা দেখানোর কথা আমি কোথাও বলিনি। বরং মোজেজার সাথে কল্পনা যোগ করে ভাবতে বলেছি এবং কল্পমোজেজার কথা বলেছি। কাব্য রচনা করেছি। রাসূল পাকের ‘মেরাজ’ একটি বড় মোজেজা আর মোমিনের নামাজ একটি মেরাজ তাই মোমিনের নামাজ মোজেজার মতো, মেরাজের লক্ষ্য-উদ্দেশ্যের সাথে সম্পর্কযুক্ত। রাসূল মেরাজ করে নামাজ পড়েছেন। নামাজ মোমিনের মেরাজ। তাই মোমিনের মোজেজা নামাজ। এই নামাজ পড়া এবং অন্যকে পড়তে বলার মধ্যে রাসূলের অনুসরণ করা হয় মাত্র; রাসূলের সাথে, রাসূলের কাজের বা তাঁর মোজেজার সাথে শরিক করা হয় না। আর আমিতো এক ধাপ নেমে অর্থাৎ মোজেজার কথা না বলে কল্পমোজেজার কথা বলেছি  এটা রাসূলের অনুসরণ মাত্র। রসূলের সুন্নত আদায় মাত্র। নামাজ পড়লে মোজেজার অধিকারের সাথে শরিক হয় কি? নিশ্চয় শরিক হয় না। তদ্রুপ মোজেজার আদলে ছায়াকল্প মোজেজার লক্ষ্য বাস্তবায়ন রাসূলের অনুসরণ মাত্র, শরিক করা নয়। জাদু মোজেজার উল্টোরূপ। জাদুর ঘটনা কৌশল মাত্র, কিন্তু জাদুর ঘটনা বর্ণনা মিথ্যা ইনফরমেশনে ভরপুর। মোজেজার ঘটনা সঙ্ঘটন এবং বর্ণনা সত্য আর জাদুর ঘটনা বর্ণনা মিথ্যাযুক্ত। তাই জাদুর সাথে মোজেজার সংঘর্ষ বাস্তব সম্মত। আমার ‘কাব্য মোজেজা’ কাব্যগ্রন্থে ‘কাব্য মোজেজা’, ‘কল্প মোজেজা’, কাব্যগ্রন্থে ‘জাদু বাস্তবতা’ ও ‘কারামাত’ বিষয়ক কবিতা রয়েছে। মূলত জাদুবাস্তবতার সাথে কারামাত, কল্প মোজেজা ও কাব্য মোজেজার পার্থক্য বোঝানোর জন্য জাদুবাস্তবতা বিষয়ক কিছু কবিতা রয়েছে তবে মূল লক্ষ্য হল মোজেজা, কল্পমোজেজা ও কারামাত।

কাব্য মোজেজা একটি তত্ত্ব হিসেবে আপনার চিন্তায় এসেছে, নাকি প্রথম আপসেআপ ঢুকে পড়েছে আপনার কবিতাতেই?

মোজেজার ঘটনা আমাকে দীর্ঘদিন থেকে আলোড়িত করে আসছে। এগুলোতে আমার পূর্ণ বিশ্বাস আছে। পবিত্র কুরআন শরীফ অধ্যয়ন করতে গিয়ে আমি এগুলোর বিজ্ঞান বিষয়ক ব্যাখ্যা দেয়ার চেষ্টা করি। কুরআনের এক দশমাংশ বিজ্ঞান বিষয়ক আয়াত আমাকে বিশেষভাবে আলোড়িত করে। এগুলোর বিজ্ঞান বিষয়ক নতুন ব্যাখ্যাও রয়েছে। অনেক ঘটনাই অলৌকিক আমাদের সাধারণ জ্ঞানে ঠাঁই পায় না, এগুলোরও বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা করা যায়। মোজেজার ঘটনাগুলো একটি তত্ত্ব হিসেবে চিন্তা করার অনুভব বা ইলহাম আমার মস্তিষ্ক হৃদয়ে ভর করে। এগুলো নিয়ে চিন্তাভাবনা করি। এই তত্ত্বের বৈশিষ্ট্যগুলোও নির্ণয় করি এবং এর ভিত্তিতে কবিতা রচনার অনুপ্রেরণা জাগে। শুরু করি কবিতা লেখা। এভাবেই আমার ভেতর এগুলোর জন্ম ও প্রকাশ পায়।

‘কৃত্রিম শব্দে ভরা কাব্য মোজেজা’। আপনার শব্দ নির্বাচন নিয়ে আমাদের আপত্তির কথাই বলতে চাইছি। আপনার শব্দ চয়নে সংস্কৃতের প্রভাব এ গ্রন্থে বেশ পরিলক্ষিত।

একমাত্র স্রষ্টার সৃষ্টিই মৌলিক। কোনো নবী, অলী-দরবেশ, জ্ঞানী-বিজ্ঞানী বা কবি-সাহিত্যিক নতুন কিছু সৃষ্টি করতে পারেন না। তারা যা কিছু করেন তা কেউ কেউ আল্লাহর নির্দেশে, কেউবা ইলহাম যোগে কেবল রসায়ন বিজ্ঞানীর মতো মিশ্রণ করেন আর নব বিবর্তন করেন। তাই তাদের কারো সৃষ্টি মৌলিক নয়, কোনো সৃষ্টির সৃষ্টি মৌলিক নয় স্রষ্টার অনুকরণ, প্রকৃত এর অনুসরণ মাত্র। তাই এগুলোকে কেউ কেউ কৃত্রিম বলতে পারেন। কবিতো শব্দশ্রমিক। শব্দ বাক্য বা কথার অংশ মাত্র। আর এই কথা বা লেসান আল্লাহপাক মানুষকে শিখিয়েছেন। তাই কথার অংশ শব্দ আল্লাহর সৃষ্টি। এই সৃষ্টি করা শব্দকে ভেঙে চুরে ভিন্ন ভিন্ন বিন্যাসে বিন্যস্ত করা রসায়ন বিজ্ঞানীর Atomic arrangement বা পারমাণবিক বিন্যাস। কবির শব্দ বিন্যাস তাই প্রকৃত নয়। তবে কোনো কবি যদি অন্যসব কবির শব্দ বিন্যাস থেকে পৃথক হতে পারেন তবেই তিনি প্রকৃত কবি। আমার এই তত্ত্বমূলক কবিতার বৈশিষ্ট্য, শব্দ বিন্যাস অন্য কবি থেকে আলাদা তাই আমি অন্য থেকে পৃথক। এই পৃথক সত্তা স্রষ্টার প্রেক্ষিতে কৃত্রিম কিন্তু অন্যের সাপেক্ষে মোটেও নয়।

শব্দ নির্বাচন চলে আসে শব্দ নির্মাণকারীর অধ্যয়ন, অভিজ্ঞতা ও পরিপার্শ্ব থেকে, অনেক ক্ষেত্রে ভালোলাগা থেকেও চলে আসে। আমাদের ভাষায় সংস্কৃত শব্দ এবং অর্ধতৎসম শব্দের ব্যাপক অনুপ্রবেশ ঘটে ১৮ শতকে ফোর্ট উইলিয়াম কলেজ প্রতিষ্ঠার পর থেকে এবং ব্রাহ্মণ পণ্ডিতবর্গ কর্তৃক বাংলা ব্যাকরণ রচনার মধ্য দিয়ে। মধ্যযুগের ব্যাপক গণসাহিত্যের ভাষা থেকে ক্রমে বিবর্তিত হয়ে আমাদের লেখ্যভাষায় ঐ সব শব্দ চলে আসে। লেখ্যভাষাকে পরিশীলন করার প্রক্রিয়া স্কুলের পাঠ্যপুস্তক থেকে চলে। এজন্য পাঠ শেষে স্বাভাবিকভাবেই আমার লেখা ভাষায় সংস্কৃতের প্রভাব দেখা যায়। অনেক সময় তা স্বাভাবিকভাবেই আসে। তবে হারিয়ে যাওয়া ঐতিহ্যময় শব্দ এবং অবশিষ্ট নিত্য উচ্চার্য শব্দসমূহের ব্যবহার করা উচিৎ। ভবিষ্যতে এ বিষয়ে আমার খেয়াল থাকবে।

আপনার বর্তমান চিন্তা কি কাব্য মোজেজা ঘিরে নাকি নতুন চিন্তায় মজে গেছেন?

বর্তমানে অন্য চিন্তার কাব্যভুবনে নিমজ্জিত। সে ভুবনের কথা পরবর্তীতে বলা ভালো নয় কি?

অন্যান্য মিডিয়া bdnews24 RTNN Sheersha News barta24 Prothom Alo Daily Nayadiganta Jugantor Samakal Amardesh Kaler Kantho Daily Ittefaq Daily Inqilab Daily Sangram Daily Janakantha Amader Shomoy Bangladesh Pratidin Bhorerkagoj Daily Dinkal Manob Zamin Destiny Sangbad Deshbangla Daily Star New Age New Nation Bangladesh Today Financial Express Independent News Today Shaptahik 2000 Computer Jagat Computer Barta Budhbar Bangladesherkhela Holiday Bangladesh Monitor BBC Bangla Pars Today
homeabout usdeveloped by

ভারপ্রাপ্ত সম্পাদকঃ মো. তাসনীম আলম।

এটিএম সিরাজুল হক কর্তৃক হক প্রিন্টার্স ১০/৮ আরামবাগ, ঢাকা-১০০০ হতে মুদ্রিত ও প্রকাশিত। যোগাযোগের ঠিকানাঃ ৪২৩ এলিফেন্ট রোড, বড় মগবাজার, ঢাকা - ১২১৭।

ফোন: ৮৮ ০২ ৪৮৩১৯০৬৫, ই-মেইল: sonarbanglaweekly@gmail.com, weeklysonarbangla@yahoo.com, সার্কুলেশন: ০১৫৫২৩৯৮১৯০, বিজ্ঞাপন: ৪৮৩১৫৫৭১, ০১৯১৬৮৬৯১৬৮, ০১৭৩৪০৩৬৮৪৬।