সংবাদ শিরোনামঃ

একটা ‘ব্রেক থ্রো’ দরকার ** বাকশাল কায়েমের পথে আ’লীগ ** ব্যর্থ রাষ্ট্র ও গৃহযুদ্ধের পঙ্কে মিসর ** মিসরে সামরিক জান্তা শতাব্দীর নিকৃষ্টতম গণহত্যায় লিপ্ত : মঞ্জুরুল ইসলাম ভূঁইয়া ** এবারও হবে ** মৌলিক অধিকার রক্ষায় সরকার ও আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর যথাযথ ভূমিকা ** চুল ধরে টানাটানি এবং ঢিলের জবাবে পাটকেল ** স্বাধীনতার পক্ষ-বিপক্ষ বিভাজন চক্রান্তের অন্তরালে ** মিসরের সেনা অভ্যুত্থান ও তুরস্কের শিক্ষা ** মিসরের ইতিহাসে জঘন্যতম হত্যাকাণ্ড ** দেশব্যাপী জামায়াতের বিক্ষোভ ** পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের সিডিউল বিপর্যয়ে ঈদ শেষে কর্মস্থলে ফেরা যাত্রীদের চরম ভোগান্তি **

ঢাকা, শুক্রবার, ৮ ভাদ্র ১৪২০,১৫ শাওয়াল ১৪৩৪, ২৩ আগস্ট ২০১৩

স্বাধীনতার অনেক পরে মৃত্যুবরণকারী সোহরাবকে ৩ ডিসেম্বর ’৭১ তারিখে নিজামীর নির্দেশে হত্যার অভিযোগ

স্টাফ রিপোর্টার : বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমীর সাবেক মন্ত্রী মাওলানা মতিউর রহমান নিজামীর বিরুদ্ধে আনীত ১৯৭১ সালের কথিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় গত ১৯ আগস্ট সোমবার সরকার পরে ১৬ তম সাী হিসেবে স্যা দিয়েছেন পাবনার বেড়া থানাধীন বৃশালিখা গ্রামের জানে আলম ওরফে জানু। প্রসিকিউটর মোহম্মদ আলী তার জবানবন্দি গ্রহণ করেন। পরে তাকে জেরা করেন মাওলানা নিজামীর আইনজীবী এডভোকেট মিজানুল ইসলাম। জনৈক মুক্তিযোদ্ধা সোহরাবকে ১৯৭১ সালের ৩ ডিসেম্বর মাওলানা নিজামীর নির্দেশে সাঁথিয়া থানার স্থানীয় রাজাকার, আলবদর ও পাক বাহিনীরা বেয়নেট দিয়ে খুঁচিয়ে এবং পরে গুলি করে হত্যা করে এবং অগ্নিসংযোগ ও লুটপাট করে মর্মে শুনেছেন বলে তিনি জবানবন্দিতে উল্লেখ করেন। তবে ঐ সোহরাব স্বাধীনতার পরে মারা যান বলে অভিযোগ করেন এডভোকেট মিজানুল ইসলাম।

গত ১৯ আগস্ট সোমবার সকালে বিচারপতি এটিএম ফজলে কবিরের নেতৃত্বে  অপর ২ সদস্য বিচারপতি জাহাঙ্গীর হোসেন ও বিচারপতি আনোয়ারুল হকের সমন্বয়ে গঠিত ট্রাইব্যুনাল-১ এজলাসে বসার পর  মাওলানা মতিউর রহমান নিজামীর বিরুদ্ধে স্যা গ্রহণ শুরু হয়। জবানবন্দি ও জেরা বেলা পৌনে ১টার মধ্যে শেষ হয়। আগামী ২৫ আগস্ট পরবর্তী সাীর দিন ধার্য করেছেন ট্রাইব্যুনাল। মাওলানা নিজামীর পে আরো উপস্থিত ছিলেন এডভোকেট তাজুল ইসলাম, আসাদ উদ্দিন, তারিকুল ইসলাম,ব্যারিস্টার নাজিব মোমেন, মতিউর রহমান আকন্দ প্রমুখ।

জেরার বিবরণ :

প্রশ্ন : ডাববাগান সাঁথিয়া থানার করমজা ইউনিয়নে অবস্থিত।

উত্তর : জি।

প্রশ্ন : ডাববাগান আপনাদের বাড়ি থেকে কোন দিকে কত দূরে?

উত্তর : দণি দিকে ১০ কি.মি. দূরে।

প্রশ্ন : টঙ্গাইলের শাহাজানির চর কালিহাতি থানার অধীন।

উত্তর : জি।

প্রশ্ন :  আপনাদের বাড়ি থেকে শাহাজানির চরের দূরত্ব নদী পথে কত এবং কোন দিকে?

উত্তর : আনুমানিক ৩০ কি.মি. পূর্ব-উত্তর কোণে।

প্রশ্ন : আপনাদের বাড়ি থেকে নগরবাড়ী ঘাটে যেতে ১৯৭১ সালে কত সময় লাগতো?

উত্তর : ৩/৪ ঘণ্টা।

প্রশ্ন : আরিচাঘাট থেকে শাজাহান চরের দূরত্ব কত?

উত্তর : জানা নেই।

প্রশ্ন : শাজাহান চর থেকে আরিচা ঘাটে কিসে যেতেন? কত সময় লাগতো?

উত্তর : আমি কখনো আরিচা ঘাটে যাইনি। এ জন্য সময় বলতে পারব না।

প্রশ্ন : আপনাদের বাড়ি থেকে টাঙ্গাইলের শাজাহান চরে যেতে যমুনা নদীতে কত সময় লাগতো?

উত্তর : উজান পথে সাড়ে তিন ঘণ্টা লাগতো।

প্রশ্ন : টাঙ্গাইলের কালিহাতি এলাকা ১৯৭১ সালে মুক্ত এলাকা ছিল।

উত্তর : জি।

প্রশ্ন : শাজাহান চরে আপনারা কতদিন ছিলেন?

উত্তর : ৩/৪ দিন।

প্রশ্ন : ডাববাগান যুদ্ধের পরে আপনারা সবাই শাজাহান চরে গিয়েছিলেন?

উত্তর : অনেকে গিয়েছিল। সবাই যায়নি।

প্রশ্ন : শাজাহান চরে আব্দুস সেলিম লতিফ আপনাদের সাথে ছিল?

উত্তর : জি।

প্রশ্ন : আপনারা যখন শাহজাদপুর চরে আসেন তখন সেলিম সাহেব ছিলেন?

উত্তর : না।

প্রশ্ন : তিনি কোন এলাকায় ছিলেন?

উত্তর : আমার জানা নেই।

প্রশ্ন : আপনার নাম সম্বলিত মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকার গেজেট দেখেছেন?

উত্তর : জি, দেখেছি।

প্রশ্ন : আপনার নামের একজনের আগের নাম আছে মোফাখখারুল ইসলাম।

উত্তর : জি, আমাদের গ্রামেই তার বাড়ি।

প্রশ্ন : আপনার তালিকার সিরিয়াল ১৩৮৩ এবং মোফাখখরুলের সিরিয়াল ১৩৮১।

উত্তর : জি।

প্রশ্ন : আপনার এবং মোফাখখারুল ইসলামের পিতার নাম মৃত শব্দ লেখা আছে।

উত্তর : জি।

প্রশ্ন : আপনার নামের পরেও সবার পিতার নাম মৃত লেখা আছে।

উত্তর : সবগুলো পর্যালোচনা দেখি নাই। তবে পিতা মারা গেলে অবশ্যই মৃত লেখা থাকে।

প্রশ্ন : ১৩৮২ ক্রমিকে মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল সেলিম লতিফের নাম লেখা আছে।

উত্তর : থাকতে পারে।

প্রশ্ন : তার পিতার নাম মৃত বা শহীদ কোনটাই লেখা নেই।

উত্তর : জানা নেই।

প্রশ্ন : ১৯৭১ সালের ৩ ডিসেম্বর ছাত্র ইউনিয়নের কেন্দ্রীয় সভাপতি ও সেক্রেটারি কে ছিলেন?

উত্তর : আমার জানা নেই।

প্রশ্ন : ঐ সময় বিপ্লবী ছাত্র ইউনিয়নের কেন্দ্রীয় সভাপতি ও সেক্রেটারি কে ছিলেন?

উত্তর : জানা নেই।

প্রশ্ন : ন্যাশনাল স্টুডেন্ট ফেডারেশন (এনএসএফ) নামে কোনো ছাত্র সংগঠন ছিল কি না?

উত্তর : বলতে পারব না।

প্রশ্ন : ১৯৭০ সালে ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সভাপতি কে ছিলেন?

উত্তর : জানা নেই।

প্রশ্ন : ১৯৭১ সালে ডিসেম্বর মাসে ছাত্রলীগের সভাপতি কে ছিলেন?

উত্তর : জানা নেই।

প্রশ্ন : যে লোকটা আপনাকে মতিউর রহমান নিজামীকে ছাত্রসংঘের সভাপতি বলেছিল তার নাম কি?

উত্তর : মনে নেই। কারণ ৪২ বছর আগের কথা।

প্রশ্ন : মতিউর রহমান নিজামী যখন হত্যা, লুটপাটের নির্দেশ দেয় বলে আপনি উল্লেখ করেছেন তখন কে কে ছিল?

উত্তর : বলতে পারব না।

প্রশ্ন : এটা আজ পর্যন্ত জানার চেষ্টাও আপনি করেননি।

উত্তর : জি, করি নাই।

প্রশ্ন : পাবনা শত্রুমুক্ত হলে ৬ ডিসেম্বর আপনি দেশে ফেরত আসার পর সোহরাব সাহেবকে হত্যার অভিযোগে কাউকে গ্রেফতার করা হয়েছিল?

উত্তর : জানা নেই।

প্রশ্ন : আপনি আগে না সেলিম লতিফ এলাকায় ফেরত আসেন?

উত্তর : আমি ১৪ ডিসেম্বর ফিরে আসি। উনি আমার আগে না পরে আসে তা জানা নেই।

প্রশ্ন : বেড়া এলাকায় আর্মি ক্যাম্প কোথায় ছিল?

উত্তর : নগরবাড়ী ফেরিঘাটে ছিল।

প্রশ্ন : বেড়া থানার অন্য কোথাও আর্মি ক্যাম্প ছিল না।

উত্তর : আমি এটাই জানতাম।

প্রশ্ন : ১৯৭১ সালে লাইসেন্স করা বন্দুক ছিল এমন কারো নাম বলতে পারেন?

উত্তর : আব্দুর রাজ্জাক ওরফে রাজা মিয়া চেয়ারম্যান। তার বন্দুকটা আমি এনেছিলাম। অন্য কোনো লাইসেন্সধারীর নাম আমি বলতে পারব না।

প্রশ্ন : রাজা মিয়া মুসলিম লীগ করতেন?

উত্তর : পরে শুনেছি উনি মুসলিম লীগ করতেন। ঐ সময় মুসলিম লীগ শব্দটাই আমরা জানতাম না।

প্রশ্ন : এই রাজা মিয়া ছিল বেড়ার পিস কমিটির চেয়ারম্যান।

উত্তর : আমার জানা নেই।

প্রশ্ন : আপনাদের ইউনিয়নের পিস কমিটির কোনো লোককে চিনতেন?

উত্তর : না।

প্রশ্ন : ১৯৭১ সালে পাবনা পিস কমিটির কোনো লোককে আপনি দেখেননি?

উত্তর : চিনিই না তা দেখব কি করে।

প্রশ্ন : দেশ স্বাধীন হওয়ার পর আপনাদের এলাকার রাজাকার, আলবদর, আল শামসের সাথে জড়িত থাকার অভিযোগে কাউকে গ্রেফতার করা হয়েছিল কি না?

উত্তর : আমার জানা নেই।

প্রশ্ন : আপনি ফেরত আসার পর বেড়ার কোন জায়গায় মুক্তিযোদ্ধা ক্যাম্প করা হয়েছিল?

উত্তর : বেড়া থানা সংলগ্ন।

প্রশ্ন : কতদিন ক্যাম্পটি ছিল?

উত্তর : ১০/১৫ দিন ছিল।

প্রশ্ন : ইনচার্জ কে ছিল?

উত্তর : এসএম আমীর আলী।

প্রশ্ন : আপনার আব্বা যখন বাড়ি থেকে আপনাকে চলে যেতে বললেন তখন অন্ধকার ছিল?

উত্তর : জি, অন্ধকার রাত ছিল।

প্রশ্ন : আর্মি এবং রাজাকাররা আসছে শুনলে লোকজন পালিয়ে যেত।

উত্তর : জি।

প্রশ্ন : সোহরাব সাহেবের বাড়ি থেকে তার হত্যার স্থানের দূরত্ব কত?

উত্তর : হাজার/বারশ’ ফুট।

প্রশ্ন : যেখানে তাকে মারা হয় সেখানে তখন বাড়িঘর ছিল?

উত্তর : উত্তর পাশে খোলা এবং বাড়ি ছিল। দণি পাশেও বাড়ি ছিল।

প্রশ্ন : দেশ স্বাধীন হওয়ার পর সোহরাব হত্যার প্রত্যদর্শী কারো নাম আপনি জানেন?

উত্তর : হত্যা করতে দেখেছে এমন কারো নাম আমার জানা নেই।

প্রশ্ন : ৩ ডিসেম্বর সোহরাব সাহেবের হত্যার যে কথা আপনি বলেছেন তা সত্য নয়।

উত্তর : আপনার বক্তব্য সত্য নয়।

প্রশ্ন : সোহরাব সাহেব স্বাধীনতা যুদ্ধের অনেক পরে মারা গেছেন।

উত্তর : সত্য নয়। উনি ৩ ডিসেম্বরই মারা গেছেন।

প্রশ্ন : ডকে নিজামী সাহেব একাই আছেন?

উত্তর : জি।

প্রশ্ন : নিজামী সাহেবের নাম প্রথম কবে শোনেন?

উত্তর : ১৯৭১ সালের ৩ ডিসেম্বর প্রথম শুনেছি।

প্রশ্ন : আপনি মতিউর রহমান নিজামীকে ও ইসলামী ছাত্রসংঘকে জড়িয়ে যে জবানবন্দি দিয়েছেন তা সত্য নয়।

উত্তর : সত্য নয়।

প্রশ্ন : আপনি আওয়ামী লীগের একজন কর্মী।

উত্তর : অবশ্যই।

প্রশ্ন : সোহরাব সাহেবকে হত্যা করতে কে দেখেছে এ রকম কোনো লোকের নাম আপনার জানা নাই।

উত্তর : জি।

প্রশ্ন : আপনি যে তারিখে সোহরাব সাহেবকে হত্যার কথা বলেছেন তিনি সেই তারিখে শহীদ হন নাই।

উত্তর :  ইহা সত্য নহে।

প্রশ্ন :  সোহরাব সাহেব দেশ স্বাধীনের অনেক পরে মারা গিয়েছেন।

উত্তর : ইহা সত্য নহে। তিনি ৩ ডিসেম্বরেই মারা গেছেন।

প্রশ্ন : “পরদিন ৩ ডিসেম্বর রাত্রিতে আমার আব্বা-আম্মা যখন গরুর খাবার দিতে গোয়াল ঘরে যায় তখন দেখতে পান রাজাকার, আলবদর এবং পাক বাহিনী রাস্তা দিয়ে চলাচল করছিল। তখন আমার বাবা এসে আমাকে বলে পাক বাহিনী গ্রাম ঘিরে ফেলেছে তুমি তাড়াতাড়ি উঠে পালাও। তখন আমি বাড়ির পিছন দিক দিয়ে পালায়ে হুড়াসাগর নদী পার হয়ে ওপারে আমাদের ক্যাম্পে চলে যাই। ভোর বেলা দেখতে পাই আমাদের গ্রামের অনেক লোকজন নদী পার হয়ে ওপারে আশ্রয় নিয়েছে। পরদিন বেলা বারোটা/সাড়ে ১২টার দিকে রাজাকার ও পাক বাহিনী চলে যাওয়ার পরে আমরা কয়েকজন গ্রামে ফিরে আসি। গ্রামে ফিরে এসে শুনি সোহরাবকে বেয়নেট দিয়ে খুচায়ে খুচায়ে পরে গুলি করে হত্যা করে”  এই কথাগুলো আপনি তদন্ত কর্মকর্তাকে বলেননি।

উত্তর : সত্য নয়।

প্রশ্ন : “আমাদের দেখে গ্রামের লোকজন প্রাইমারি স্কুলের সামনে জড়ো হয় তখন গ্রামের ময়মরব্বীদের মুখে শুনলাম তৎকালীন ইসলামী ছাত্র সংঘের সভাপতি মতিউর রহমান নিজামী সাহেবের নির্দেশে রাজাকার, আলবদর ও পাক বাহিনীরা এই হত্যাকাণ্ড, অগ্নিসংযোগ ও লুটপাট করেছে।” একথাগুলো আপনি তদন্তকারী কর্মকর্তার নিকট বলেন নাই।

উত্তর :  ইহা সত্য নহে।

প্রশ্ন : অদ্য ট্রাইব্যুনালের ডকে একজন ব্যক্তিই উপস্থিত আছেন তিনি মতিউর রহমান নিজামী সাহেব

উত্তর : জি, উনি একাই আছেন।

প্রশ্ন : নিজামী সাহেবকে আপনি গত কয়েকটি জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সময় আপনাদের এলাকায় দেখেছেন।

উত্তর : জি, দেখেছি।

প্রশ্ন : ঐ সময়ই আপনি মতিউর রহমান নিজামী সাহেবের নাম প্রথম শুনেছিলেন।

উত্তর : সত্য নয়; ১৯৭১ সালের ৩ ডিসেম্বর তারিখে আমি প্রথম তার নাম শুনি।

প্রশ্ন : আপনি আওয়ামী লীগের একজন কর্মী।

উত্তর  : জি ।

প্রশ্ন : আপনি মতিউর রহমান নিজামী সাহেব এবং ইসলামী ছাত্রসংঘকে জড়িয়ে অসত্য স্যা প্রদান করেছেন।

উত্তর :  ইহা সত্য নহে।

এ পাতার অন্যান্য খবর

অন্যান্য মিডিয়া bdnews24 RTNN Sheersha News barta24 Prothom Alo Daily Nayadiganta Jugantor Samakal Amardesh Kaler Kantho Daily Ittefaq Daily Inqilab Daily Sangram Daily Janakantha Amader Shomoy Bangladesh Pratidin Bhorerkagoj Daily Dinkal Manob Zamin Destiny Sangbad Deshbangla Daily Star New Age New Nation Bangladesh Today Financial Express Independent News Today Shaptahik 2000 Computer Jagat Computer Barta Budhbar Bangladesherkhela Holiday Bangladesh Monitor BBC Bangla Pars Today
homeabout usdeveloped by

ভারপ্রাপ্ত সম্পাদকঃ মো. তাসনীম আলম।

এটিএম সিরাজুল হক কর্তৃক হক প্রিন্টার্স ১০/৮ আরামবাগ, ঢাকা-১০০০ হতে মুদ্রিত ও প্রকাশিত। যোগাযোগের ঠিকানাঃ ৪২৩ এলিফেন্ট রোড, বড় মগবাজার, ঢাকা - ১২১৭।

ফোন: ৮৮ ০২ ৪৮৩১৯০৬৫, ই-মেইল: sonarbanglaweekly@gmail.com, weeklysonarbangla@yahoo.com, সার্কুলেশন: ০১৫৫২৩৯৮১৯০, বিজ্ঞাপন: ৪৮৩১৫৫৭১, ০১৯১৬৮৬৯১৬৮, ০১৭৩৪০৩৬৮৪৬।