রেজি : ডিএ ৫১৭ ॥ ৬৩ বর্ষ : ২৮তম সংখ্যা ॥ ঢাকা, শুক্রবার, ১৯ আশ্বিন ১৪৩১ ॥ ৩০ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬ হিজরী ॥ ৪ অক্টোবর ২০২৪

॥ আহমদ আজিজ ॥
‘লুটপাটের সহযোগী রউফ’ যুগান্তর পত্রিকার ২ অক্টোবর প্রধান শিরোনাম এটি। খবরে বলা হয়েছে, প্রচলিত নীতিমালা শিথিল করে বাংলাদেশ ব্যাংকের পদত্যাগ করা গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোয় লুটপাটের সুযোগ তৈরি করে দিয়েছিলেন। নীতিমালাগুলো এমনভাবে শিথিল করা হয়েছিল, যাতে লুটপাটকারীরা বিশেষ সুযোগ পান। লুটপাটের কারণে দুর্বল হওয়া ব্যাংকগুলোয় কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে টাকা ছাপিয়ে বেপরোয়াভাবে ঋণ দেওয়া হয়েছে। ডলার না পেয়েও জোগান দেওয়া হয়েছে ছাপানো টাকার। লাগামহীনভাবে টাকা ছাপিয়ে সরকারকে ঋণ দেওয়ায় বেড়েছে মূল্যস্ফীতি। নিজে উদ্যোগী হয়ে একটি ব্যাংককে দখলদারের হাতে তুলে দেওয়ার ঘটনাও ঘটেছে।
‘গচ্ছিত ৭,৩৯৮ ভরি সোনা বেচে দেন আ’লীগ নেতা’ প্রথম আলো পত্রিকার ২ অক্টোবরের প্রধান শিরোনাম এটি। এখানে বলা হয়েছে, সমবায় ব্যাংকে সোনা জমা বা বন্ধক রেখে ঋণ নিয়েছিলেন সাধারণ গ্রাহকরা। গ্রাহকদের সেই সম্পদ ভুয়া মালিক সাজিয়ে বিক্রি করে দিয়েছেন ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান মহিউদ্দিন আহমেদ। নথিপত্র বলছে, সমবায় ব্যাংকের চেয়ারম্যান থাকার সময় ২০২০ সালে মহিউদ্দিন আহমেদ মোট সাত হাজার ৩৯৮ ভরি সোনা বিক্রি করে দেন, যার বর্তমান বাজারমূল্য প্রায় ১০০ কোটি টাকা। ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন ব্যাংকটির দুই হাজার ৩১৬ জন গ্রাহক। মহিউদ্দিন আহমেদ একসময় যুবলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। এখন ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের (দক্ষিণ) যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক। সোনা বিক্রি করে দেওয়ার ঘটনা তদন্ত শুরু করেছিল পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগ, যাদের অধীনে সমবায় ব্যাংক পরিচালিত হয়। সমবায় ব্যাংকের কর্মকর্তারা বলছেন, রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে সেই তদন্ত থামিয়ে দেন মহিউদ্দিন আহমেদ।
‘এনায়েতের পেটে ১১ হাজার কোটি’ কালের কণ্ঠ পত্রিকার ২ অক্টোবরের প্রধান শিরোনাম এটি। এখানে বলা হয়েছে, খন্দকার এনায়েত উল্লাহ চাঁদাবাজি করে প্রায় ১১ হাজার কোটি টাকা তুলেছেন। এ টাকায় কর্ণফুলী টানেলের মতো আরেকটি টানেল বানানো যেত। গত ১৬ বছরে তিনি চাঁদাবাজিতে ‘ক্যাশিয়ারের’ ভূমিকায় থাকলেও তার হাত ধরেই ভাগ পেয়েছেন মন্ত্রী, আমলা, পুলিশ, মালিক-শ্রমিক নেতারাও। পরিবহন মালিক সমিতি ও সরকারের বিভিন্ন দপ্তরের নথিপত্র থেকে এসব তথ্য জানা গেছে। চাঁদাবাজির মাত্রা পর্যালোচনা করতে গিয়ে দেখা গেছে, শুধু চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়ক থেকে খন্দকার এনায়েত উল্লাহ একাই মাসে চাঁদা পেতেন ১০ লাখ টাকা। শুধু একটি মহাসড়কই নয়, সারা দেশে এ রকম চাঁদাবাজির ফাঁকফোকর রেখেছিলেন তিনি।
‘শর্তের বেড়াজালে বাতিল হচ্ছে না আদানির চুক্তি’ শিরোনামে খবর করেছে শেয়ার বিজ। খবরে বলা হয়েছে, ২০১৭ সালের ৫ নভেম্বর আদানি পাওয়ারের সঙ্গে বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (পিডিবি) চুক্তি সই করেছিল। এক হাজার ৪৯৬ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ কেনার ওই চুক্তি সইয়ে সর্বোচ্চ গোপনীয়তা অনুসরণ করা হয়। চুক্তির খসড়া বিদ্যুৎ বিভাগে এলেও তা পিডিবিতে পাঠানো হয়নি। ফলে পিডিবির কর্মকর্তারা চুক্তির বিষয়ে আগে থেকে কিছুই জানতেন না। ২০২২ সালের শেষ দিকে আলোচনায় আসে আদানির চুক্তির বিষয়টি। যদিও ডলার সংকটে আদানির বিল নিয়মিত পরিশোধ করতে পারছে না বাংলাদেশ। এতে বিল পরিশোধে গত মাসে চিঠি দিয়েছে আদানি।
এদিকে বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল২৪-এর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কলকাতার ইকো পার্কে দেখা মিলেছে সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালসহ আরও কয়েকজনকে। গত ২৮ সেপ্টেম্বর শনিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় কলকাতার ইকো পার্কে বসে আড্ডা দিচ্ছিলেন আওয়ামী লীগ সরকারের সবচেয়ে প্রভাবশালী মন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল।
ওই প্রতিবেদনে আরও উল্লেখ করা হয়েছে, ইকো পার্কে রাতে সাধারণত কলকাতার স্থানীয়রা আড্ডা দেয়ার সুযোগ পান। সাথে থাকে ডিনারেরও ব্যবস্থা। সেখানে বসেই আড্ডা দিচ্ছিলেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। সাথে ছিলেন আওয়ামী লীগ নেতা অসীম কুমার উকিল, অপু উকিল ও হাজী সেলিমের ছেলেসহ আরও কয়েকজন।
দৈনিক সমকালের ১ অক্টোবরের প্রধান শিরোনাম, ‘তাজুলের রীতি ভোট ছাড়াই জনপ্রতিনিধি’। প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকার সাড়ে ১৫ বছরে দেশে গড়ে তুলেছিল ভোটারহীন এক নির্বাচনের ধারা। তাদের শাসনামলে তিনটি জাতীয় নির্বাচনের প্রথমটি ‘প্রতিদ্বন্দ্বিতাহীন’, দ্বিতীয়টি ‘রাতের ভোট’ আর তৃতীয়টি ‘ডামি প্রার্থীর ভোট’ হিসেবে পরিচিতি পায়। তবে এর সবকিছুই ছাপিয়ে যান হাসিনা সরকারের শেষ দুবারের স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম। তিনিই ‘আবিষ্কার’ করেন ভোট ছাড়া জনপ্রতিনিধি হওয়ার নতুন কায়দা।
মন্ত্রিত্ব পাওয়ার পর তার কুমিল্লা-৯ আসনের লাকসাম ও মনোহরগঞ্জে স্থানীয় সরকারের মেয়র, চেয়ারম্যান থেকে শুরু করে ইউপি সদস্যের বেশিরভাগই নির্বাচিত হন বিনা ভোটে। এ প্রক্রিয়ায় ক্ষমতার জোরে জনপ্রতিনিধি বানান শ্যালক মহব্বত আলী, ভাতিজা আমিরুল ইসলামসহ অনেক স্বজনকে। বিনিময়ে তাদের সবার কাছ থেকে মোটা অঙ্কের টাকা নিতে ভুল করেননি তাজুল।
দৈনিক প্রথম আলোর ১ অক্টোবরের প্রধান শিরোনাম, গফরগাঁওকে ‘ত্রাসের রাজত্ব’ বানিয়েছিলেন গোলন্দাজ। প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, আশপাশের গ্রামের নারী, পুরুষ ও শিশুরা। সালটিয়া গ্রামের আবদুর রাজ্জাক নামে এক বৃদ্ধ বললেন, ‘প্রত্যেক দিন আমি এই বাড়ির সামনে দিয়া গেছি। উঁচা বাউন্ডারি (প্রাচীর) থাকায় কোনো দিন ভেতরের কিছু দেখা নাই। হুনছি, বাড়িটার ভেতরে মানুষরে ধইরা নিয়ে নির্যাতন করা হতো।’
ময়মনসিংহের গফরগাঁও উপজেলার সালটিয়া ইউনিয়নের বাগুয়া এলাকায় অবস্থিত এ বাড়ি সাবেক সংসদ সদস্য ফাহমী গোলন্দাজ ওরফে বাবেলের। আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর তিনি আত্মগোপনে গেলে গত ৫ আগস্ট তার বাড়িতে হামলার চেষ্টা হয়। ৭ সেপ্টেম্বর ভোরে একদল লোক বাড়ির দুটি ফটক গুঁড়িয়ে দিয়ে ভেতরে প্রবেশ করে। ‘টর্চার সেল’ আখ্যা দিয়ে তারা বাড়িতে ভাঙচুর চালায়। এ সময় একটি টিনশেডের ঘরে অগ্নিসংযোগ করা হয়। পুড়িয়ে দেওয়া হয় দুটি গাড়ি।
‘খেলাপি ঋণে আর ছাড় নয়’- এটি দৈনিক নয়া দিগন্তের ১ অক্টোবরের প্রথম পাতার সংবাদ। খবরে বলা হচ্ছে, খেলাপি ঋণ নবায়নে আর কোনো ছাড় দেয়া হবে না। এমনকি মেয়াদি ঋণ নবায়নের ক্ষেত্রেও কোনো প্রকার শিথিলতা দেখানো হবে না। ব্যাংক কোম্পানি আইন ও কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নীতিমালা অনুযায়ীই ঋণ পুনঃতফসিল করতে হবে। মেয়াদি ঋণখেলাপির ক্ষেত্রে কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে ইতোমধ্যে যে ৩ মাস সময় এগিয়ে আনা হয়েছে তাই বলবৎ থাকবে। আর এ কারণে এস আলমসহ বড় বড় রাঘব-বোয়ালদের ঋণ গত ৩০ সেপ্টেম্বর সোমবার থেকে খেলাপি হওয়া শুরু হয়েছে বলে বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্র জানিয়েছে।
ইসলামী ব্যাংকসহ ৮ ব্যাংক থেকে সাইফুল আলম মাসুদ ওরফে এস আলম নামে-বেনামে প্রায় ২ লাখ কোটি টাকার ঋণ নিয়েছিলেন। এতদিন ব্যাংকগুলো তার দখলে থাকায় নানা উপায়ে পরিশোধ না করে নিয়মিত দেখানো হতো। কিন্তু বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে ব্যাংকগুলোর পর্ষদ ভেঙে দিয়ে নতুন পর্ষদ গঠন করে দিয়েছে। এরপর থেকেই ওইসব ঋণ আর অনিয়মের মাধ্যমে নবায়ন হচ্ছে না। ইতোমধ্যেই ওইসব ঋণ অনিয়মিত হয়ে পড়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, মাফিয়াদের নামে বেনামে থাকা ঋণ আর কোনোক্রমেই নিয়মিত করা হবে না। একমাত্র সমাধান হবে জনগণের আমানতের অর্থ ফেরত দেয়া। অন্যথায় এসব ঋণখেলাপি করা হবে। আর খেলাপি হলে ওইসব প্রতিষ্ঠান আর কোনো এলসি খুলতে পারবে না।
দৈনিক সমকালের ৩০ সেপ্টেম্বরের প্রধান সংবাদ, ‘নতুন দল গঠনের পথে অভ্যুত্থানের নেতারা’। প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের সূত্রপাত ঘটানো নেতারা রাজনৈতিক দল গঠনের পথে এগোচ্ছেন। এর অংশ হিসেবে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন অক্টোবরে জেলায় জেলায় কমিটি গঠন করবে। এরই মধ্যে গঠিত জাতীয় নাগরিক কমিটি অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারী রাজনৈতিক দলের সঙ্গে ধারাবাহিক আলোচনা করছে। কাল মঙ্গলবার (১ অক্টোবর) বিএনপির সঙ্গে তারা বসছে, পরে হবে জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গে বৈঠক।
দৈনিক প্রথম আলোর ৩০ সেপ্টেম্বরের প্রধান শিরোনাম ‘ভঙ্গুর পুলিশ, প্রতি ধাপে প্রয়োজন সংস্কার’। প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের ১৫ বছরে পুলিশে নিয়োগ হয়েছে প্রায় ১ লাখ ২০ হাজার। এ সময়ে বরাদ্দ বেড়েছে ৪৩৩ শতাংশ। কিন্তু পুলিশকে পেশাদার বাহিনী হিসেবে গড়ে তোলার কার্যকর কোনো উদ্যোগ ছিল না; বরং পুলিশ বাহিনীকে রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ দমনের হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে।
আওয়ামী লীগের অতিরিক্ত পুলিশ নির্ভরতায় বাহিনীটির প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামো ভেঙে পড়েছে। অবস্থা এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে যে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের দেড় মাসেও পুলিশ কার্যকর ভূমিকায় যেতে পারছে না। মহাপরিদর্শক (আইজি) থেকে শুরু করে সব শীর্ষ পদে পরিবর্তন এনেও পুলিশের ভঙ্গুর পরিস্থিতির কোনো উন্নতি হয়নি। এ অবস্থায় পুলিশি ব্যবস্থাপনায় ব্যাপক সংস্কারের দাবি উঠেছে। এজন্য বাহিনী পরিচালনায় পুলিশ কমিশনের পাশাপাশি সদস্যদের অপরাধ তদন্তে পুলিশ অভিযোগ কমিশন গঠনেরও দাবি উঠেছে।
‘সীমান্ত পার হতে কোটি টাকার চুক্তি’ এটি দৈনিক যুগান্তরের ৩০ সেপ্টেম্বরের প্রথম পাতার খবর। প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকার পতনের পর সাবেক মন্ত্রী-এমপিসহ আওয়ামী দোসরদের অনেকেই দেশ ছাড়তে মরিয়া। দালাল সিন্ডিকেটের সহায়তায় কেউ কেউ ভারতে ঢুকতে কোটি টাকাও দিয়েছেন। তবে ২০ লাখের নিচে কেউ ঢুকতে পারেননি। কেউ আবার খুইয়েছেন মোটা অঙ্কের নগদ টাকা ও ডলার। কাউকে দিতে হয়েছে জীবনও। তবু ভারতে পালানোর মিছিল থামছে না। এ সুবাদে ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তের বিভিন্ন পয়েন্টে থাকা চিহ্নিত দালালদের পোয়াবারো।
দৈনিক বণিক বার্তার ৩০ সেপ্টেম্বরের প্রধান শিরোনাম, ‘৩ বছরে উচ্চশিক্ষা সম্পন্ন করা প্রায় ১৯ লাখ শিক্ষার্থীর অধিকাংশই বেকার’। খবরে বলা হচ্ছে, দেশের সরকারি ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলো থেকে গত তিন বছরে (২০২১-২৩) উচ্চশিক্ষা সম্পন্ন করেছেন প্রায় ১৯ লাখ শিক্ষার্থী। তবে এ জনগোষ্ঠীর অধিকাংশই এখনো কর্মহীন। চাকরি না পেয়ে শিক্ষিত এসব তরুণ-তরুণীর কেউ কেউ মানবেতর জীবনযাপনও করছেন। বিপুলসংখ্যক এ বেকারদের জন্য দ্রুতই কর্মসংস্থান তৈরি করা না গেলে দেশের জন্য তারা বড় বোঝা হয়ে দাঁড়াবেন বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। হতাশ হয়ে অনেকে হয়তো চলে যেতে পারেন বিপথেও।
প্রতি বছর দেশে কী পরিমাণ তরুণ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডিগ্রি নিয়ে বের হচ্ছেন সে তথ্য সংরক্ষণ করে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি)। সংস্থাটির ২০২১ সালের বার্ষিক প্রতিবেদনের প্রাপ্ত তথ্যানুযায়ী, সে বছর পাস কোর্স (তিন বছর মেয়াদি), স্নাতক (সম্মান), স্নাতকোত্তর ও পোস্ট গ্র্যাজুয়েট সম্পন্ন করেন ৩ লাখ ৪৪ হাজার ৫২৮ শিক্ষার্থী। যদিও কভিড মহামারির কারণে ওই বছরে উচ্চতর ডিগ্রি নিয়ে বের হওয়া শিক্ষার্থী ছিলেন তুলনামূলক কম। ২০২২ সালে গ্র্যাজুয়েট সম্পন্ন করেন ৬ লাখ ৪৭ হাজার ৬২০ জন।
২০২৩ সালে কী পরিমাণ শিক্ষার্থী উচ্চতর ডিগ্রি নিয়ে বের হয়েছেন সে তথ্য সংগ্রহ প্রক্রিয়া এখনো চলমান। তবে বিশ্ববিদ্যালয়গুলো থেকে পাওয়া তথ্যানুযায়ী, গত বছর উচ্চতর ডিগ্রি নিয়েছেন প্রায় নয় লাখ শিক্ষার্থী। সব মিলিয়ে গত তিন বছরে দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৮ লাখ ৯২ হাজারের বেশি তরুণ-তরুণী উচ্চতর ডিগ্রি নিয়েছেন।

এ পাতার অন্যান্য খবর

এ বিভাগ বা পাতায় আর কোন সংবাদ, কবিতা বা অন্যকোন ধরণের লেখা পাওয়া যায়নি।

অন্যান্য মিডিয়া bdnews24 RTNN Sheersha News barta24 Prothom Alo Daily Nayadiganta Jugantor Samakal Amardesh Kaler Kantho Daily Ittefaq Daily Inqilab Daily Sangram Daily Janakantha Amader Shomoy Bangladesh Pratidin Bhorerkagoj Daily Dinkal Manob Zamin Destiny Sangbad Deshbangla Daily Star New Age New Nation Bangladesh Today Financial Express Independent News Today Shaptahik 2000 Computer Jagat Computer Barta Budhbar Bangladesherkhela Holiday Bangladesh Monitor BBC Bangla Pars Today
homeabout usdeveloped by

ভারপ্রাপ্ত সম্পাদকঃ মো. তাসনীম আলম।

এটিএম সিরাজুল হক কর্তৃক হক প্রিন্টার্স ১০/৮ আরামবাগ, ঢাকা-১০০০ হতে মুদ্রিত ও প্রকাশিত। যোগাযোগের ঠিকানাঃ ৪২৩ এলিফেন্ট রোড, বড় মগবাজার, ঢাকা - ১২১৭।

ফোন: ৮৮ ০২ ৪৮৩১৯০৬৫, ই-মেইল: sonarbanglaweekly@gmail.com, weeklysonarbangla@yahoo.com, সার্কুলেশন: ০১৫৫২৩৯৮১৯০, বিজ্ঞাপন: ৪৮৩১৫৫৭১, ০১৯১৬৮৬৯১৬৮, ০১৭৩৪০৩৬৮৪৬।