সংবাদ শিরোনামঃ

আল্লাহর সান্নিধ্যে শহীদ কামারুজ্জামান ** কামারুজ্জামানের সংগ্রামী জীবন ** শহীদের প্রতিফোঁটা রক্ত ইসলামী আন্দোলনকে বেগবান করবে ** শহীদ কামারুজ্জামান ‘মৃত্যুহীন প্রাণ’ ** বাংলাদেশে এখন বড় দুঃসময় ** মুহাম্মদ কামারুজ্জামানকে হত্যার প্রতিবাদে সারাদেশে স্বতঃস্ফূর্ত হরতাল পালিত ** বিচারহীনতার সংস্কৃতির কারণে লুটপাট ও সেøাগানের রাজনীতি সৃষ্টি হয়েছে ** যাঁর আজীবন লালিত স্বপ্ন ছিলো একটি কল্যাণমূলক বাংলাদেশ ** বিরোধী দলের ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনে কাক্সিক্ষত বিজয় আসবেই ** হাইড্রোজেন গ্যাসে গাড়ি চলবে ** কামারুজ্জামানের মৃত্যুদণ্ডে জাতিসংঘ যুক্তরাষ্ট্র ইইউসহ বিশ্ব সম্প্রদায়ের প্রতিবাদ ** প্রশ্নবিদ্ধ দেশীয় গণমাধ্যম ** ‘ দুশমনরা এ দেশ থেকে ইসলাম ও মুসলমানদের ধ্বংস করতে চায়’ ** জামায়াতের ডাকে সারাদেশে স্বতঃস্ফূর্ত হরতাল পালিত ** বাজিতখিলায় সূর্য উঠতেই অন্যরকম দৃশ্য ** আল্লাহর পথে আহ্বান কারিণীদের প্রয়োজনীয় গুণাবলী **

ঢাকা, শুক্রবার, ৪ বৈশাখ ১৪২২, ২৭ জমাদিউস সানি ১৪৩৬, ১৭ এপ্রিল ২০১৫

আমাতে জুলজালাল
“গুণে গরিমায় আমাদের নারী আদর্শ দুনিয়ায়।”

ইসলামী আন্দেলনে নিবেদিতা প্রাণ মা বোনদের এমন কিছু গুণাবলী থাকা প্রয়োজন যা তাদেরকে সমাজের সাধারণ  নারীদের থেকে  কিছুটা হলেও আলাদা করে পেশ করতে পারে।  সে সব গুণাবলী হলো যথাক্রমে-

ক) সুগৃহিণী হওয়া

ইসলামী আন্দোলনের কর্মী বোনদেরকে অন্যান্য রাজনৈতিক নারীদের মতো সংসার বিমুখী হলে চলবে না।  তাদেরকে হতে হবে সুগৃহিণী। যে নারী ইসলামী আন্দোলন করবেন তিনি যদি বাস্তব জীবনে একজন সুগৃহিণী হন তবে তার প্রভাব সাধারণ মহিলাদেরকে প্রভাবিত করবে। তিনি যদি তার সন্তানদেরকে সুশিক্ষায় শিক্ষিত করে গড়ে তুলতে পারেন, যদি তাদের দুই স্বামী স্ত্রীর মাঝে ভালোবাসা ও মমত্ববোধ উল্লেখযোগ্য হয়, সংসারে আয় অনুপাতে ব্যয় করে, ঝগড়া ফ্যাসাদ থেকে মুক্ত, মনোমালিন্য বিবর্জিত একটি সংসার গড়তে পারেন, যা প্রত্যেক মহিলার কাম্য, তা হলে যাকে তিনি  দাওয়াত দেবেন তিনি মানসিকভাবে তাঁর প্রতি দুর্বল হয়ে তাঁর প্রতি ঝুঁকে পড়বে। তাই একজন সুগৃহিনীর  গুণাবলী অর্জন ইসলামী আন্দোলনের কর্মীর জন্য পরিপূরক শক্তি হিসেবে কাজ করবে। তাকে হতে হবে হাফেজাতু লিল গাাইবে- অগোচরে বিষয়ে আত্ম রক্ষাকারিণী।

খ) মহান ব্যক্তিত্বের অধিকারিণী

দায়ী ইলাল্লাহ’র ভূমিকা পালনকারিণী নারীকে হতে হবে  ব্যক্তিত্ব সম্পন্না। ব্যক্তিত্ব বলতে রাশÑভারী বা গম্ভীর হয়ে বসে থাকার নাম নয়। সব বিষয়ে বাহুল্য বর্জিত ও সত্যনিষ্ঠ হওয়াকে বুঝায়। এ সব নারীদের হতে হবে সদালাপী, বিশ্বাসভাজন ও সকলের প্রিয় আপনজন- যেন সকলেই মনে করে যে দাওয়াত প্রদান কারিনী তাকে সকলের চেয়ে বেশি ভালোবাসেন। সকলেই যেন তাঁর কাছে প্রকাশ্য গোপণীয় সকল কথা আমানতস্বরূপ  বলতে ভরসা পায়। এ ধরনের গুণাবলী অর্জিত হলে তাঁর প্রাতি আকৃষ্ট হওয়ার কারণে তিনি সহজেই অন্যদেরকে আপনার দাওয়াতের প্রতি আকৃষ্ট করতে সক্ষম হবেন।

গ) সাজ সজ্জায় মার্জিত ও রুচিশীল

রূপচর্চা সাজ সজ্জা ও ঘর সজ্জা ব্যক্তিত্বের প্রকাশ ঘটায়। এ জন্য নিজের পোশাকের পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা, ছেলে-মেয়েদের সাজ গোছ, ঘরের আসবাব পত্র ইত্যাদির সাজ গোছের মধ্যে সুরুচি ও মার্জিত রুচির পরিচয় প্রদানের চেষ্টা করতে হবে। দায়ীর জন্য এমন ধরণের আলট্রা মডার্ন পোশাক পরিচ্ছদ পরিধান করা ঠিক হবে না যা অন্যের সমালোচনার কারণ হতে পারে।  ঘরের আসবাব পত্র, ঘরের মেঝে, জানালা  বাথ রুম ইত্যাদি সব সময় রুচিকর অবস্থায় রাখার প্রচেষ্টা চালাতে হবে। তিনি ড্রইংরুমে, বেডরুমে এমন এমন ছবি টানিয়ে শোভা বর্ধন করতে পারেন যা দেখামাত্র যেন মনের ভেতরে  একটা পবিত্র ভাবের উদয় হয়। এ সব ব্যাপোরে একটু যতœà¦¶à§€à¦² হলেই দায়ীর ব্যক্তিত্ব অপরের কাছে আকর্ষণীয় হতে বাধ্য। এর ফলে তাঁর প্রভাবে আর একটি বোন সহজেই প্রভাবিত হবে। এমন ধরনের গুণাবলী আল্লাহ পছন্দ করেন। হাদিসে এসেছে ‘আল্লাহু জামিলুন ইউহব্বুল জামাল।’- আল্লাহ সুন্দর তিনি সৌন্দর্য পছন্দ করেন।

আল্লাহ পছন্দ করেন শরিফ আচরণ । এরশাদ হচ্ছে- ‘ওয়া ইযা র্মারু বিল লাগবে মাররু কিরামা।’- আর কোনো অর্থহীন বিষয়ের নিকট থেকে অতিক্রম করতে হলে তারা শরীফ মানুষের মতো অতিক্রম করে। এ আয়াতের দিকে খেয়াল রেখে চললে আকর্ষণীয় ব্যক্তিত্ব ও চরিত্র সৃষ্টি হয়। যা অন্য বোনদেরকে ইসলামী আন্দোলনে শরীক হতে সহায়তা করবে।

ঘ) কোমল প্রাণের অধিকারিণী

ইসলামী আন্দোলনের নারীকে  হতে হবে কোমল প্রাণের অধিকারিণী। তাদের মন সব সময় থাকতে হবে দরদপূর্ণ। তারা নিজদের ভালো মন্দের জন্য যতটুকু ভাববে, তার চাইতে বেশি ভাবতে হবে আর এক দ্বীনি বোনের মঙ্গলের জন্য। অন্য বোনটির কী কী অসুবিধা রয়েছে সে ব্যাপারে খোঁজ খবর নিয়ে তা দূর করার জন্য সাধ্যানুযায়ী চেষ্টা চালাতে হবে। অসুস্থ হয়ে পড়লে তার সেবা শুশ্র“ষা করতে এগিয়ে আসতে হবে, আর্থিক অভাব-অনটনে পড়লে তা দূর করার চেষ্টা করতে হবে। নিজের সাধ্যে না কুলালে খোলা ও দরদ ভরা মন নিয়ে তাকে পরামর্শ দিতে হবে। এভাবে নিজ পাড়াপড়শি ও আত্মীয় স্বজন সবার সাথে আন্তরিক সম্পর্ক গড়ে তুলতে সক্ষম হলে তার পক্ষে আন্দোলনে সফলতা অর্জন করা সহজতর হবে।

লক্ষ্য নির্ধারণ করে অনুশীলন চালাতে থাকলে এ অভ্যাস ধীরে ধীরে গড়ে উঠবে। এবং এ অভ্যাস এক সময় চরিত্রে রূপ নেবে। যদি আর্থিক সহায়তা করার ক্ষমতা না থাকে তবে দরদ ভরা মন নিয়ে তাকে দু’টি কথা বললেও উপকার পাওয়া যাবে। এ সব গুণ একদিনে পয়দা হবার নয়। তবে খেয়াল রাখতে হবে এ সব কাজ যেন আন্তরিক হয়,  মেকি বা লোক দেখানো কাজ না হয়। যদি একজন নারীর মধ্যে এমন একটি দরদী মনের পরিচয় পাওয়া যায়, তখন সাধারণ মহিলারা তার পাশে ভিড় জমাবে এবং তার পক্ষে দ্বীনের কাজ করা সহজ হয়ে উঠবে।

নিজেদের ছেলে মেয়েদের আমরা যেমন যতœ করি প্রতিবেশী বোনটির ছেলে মেয়েদের প্রতি যদি তদ্রুপ কিছুটা দরদী মন নিয়ে তাকাই তা হলে বোনটি সব সময় আমাদেরকে শ্রদ্ধা করবে, আমাদের ডাকে সাড়া দেবে। বিভিন্ন উৎসবাদিতে তাদেরকে আমাদের সাথে শরীক করতে পারলে দাওয়াতী কাজে আরও চমৎকার ফল পাওয়া যাবে। অতএব এ ব্যাপারটির প্রতি দায়ী ইলাল্লাহর যতœà¦¶à§€à¦² ও সাবধানী  হওয়া প্রয়োজন।

ঙ) অতিথিপরায়নতা

ইসলামী আন্দোলনের বোনদেরকে যথা সম্ভব অতিথিপরায়ন হওয়া প্রয়োজন। আবু শুরাইহ থেকে বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন- ‘যে ব্যক্তি আল্লাহ ও পরকালে বিশ্বাস করে, সে যেন তার মেহমানের সম্মান করে।’

 à¦†à¦®à¦¾à¦¦à§‡à¦° সমাজের মানুষ নিজকে নিয়ে বোশি ব্যস্ত। এর  পেছনে অন্যতম কারণ অর্থনৈতিক টানাপড়েন । এ অবস্থার মধ্য দিয়েই আমাদেরকে হতে হবে অতিথিপরায়ন। একজন আদর্শ নারীর অন্যতম উত্তম গুণ অতিথিপরায়নতা। অতিথির আদর আপ্যায়নে বিশেষ আন্তরিক হওয়া প্রয়োজন। সাধ্যানুযায়ী আন্তরিকভাবে অতিথিকে যতœ করা প্রয়োজন। কোনোভাবেই যেন অতিথির প্রতি অন্তরে অনীহার ভাব পয়দা না হয় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। যদি আমরা এভাবে অতিথিপরায়নতার অভ্যাস গড়ে তুলতে পারি তবে তা দাওয়াতী কাজে অত্যন্ত সহায়ক হবে। কেউ বা মনে করতে পারেন মেহমানের প্রতি বেশি যতœà¦¶à§€à¦² হলে বাড়ি ওয়ালার বোঝা বেশি হবে। এ চিন্তা ঠিক নয়। মেহমান অন্তরের টানেই আসে, আল্লাহর রহমত সাথে  নিয়ে আসে। বাস্তবতার নিরিখে লক্ষ্য করলে দেখা যাবে যে অতিথিদের আদর আপ্যায়নের কারণে কেউ ফকির হয়ে পড়েনি। বরং দেখা গেছে, যারা মেহমানদের থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয়- আল্লাহও তাদের থেকে মুখ ফিরিয়ে  নেন। ইসলামী আন্দোলনের বাস্তব অভিজ্ঞতার আলোকে দেখা যায় যে যারা বেশি অতিথিপরায়ন তাদের ডাকেই বেশি লোক আন্দোলনে সাড়া দিয়ে থাকে। অতএব ইসলামী আন্দোলনের পথের  মা বোনদেরকে এ ব্যাপারে আগ্রহশীল ও যতœà¦¶à§€à¦² হওয়া প্রয়োজন।

চ) সুভাষিণী ও সুহাসিনীѠ

সুভাষিণী ও à¦¸à§à¦¹à¦¾à¦¸à¦¿à¦¨à§€Ñ à¦à¦®à¦¨ গুণ যা রমণীদেরকে আরও সুন্দর ও আকর্ষণীয় করে তোলে। হাসিমুখে মিষ্টি ভাষিণী মেয়েটি যা কিছু বলে তই যেন আরও শুনতে ইচ্ছে হয়। হাসি ভরা মুখ নিয়ে মায়াবিজড়িত চেহারা নিয়ে যখন একজন বোন আপনার কাছে এগিয়ে আসবে  তখন আপনি যতই কঠির হৃদয়ের মানুষ হোন না কেন আপনার মন তার আহ্বানে সাড়া দেবেই। যে বোনটি মিষ্টি মধুর ভাষায় দরদ ভরা মন নিয়ে মানুষকে দুটি কথা বলবে তখন তার কথা শোনবার জন্য সবাই আগ্রহী হয়ে উঠবে। সুন্দর গোছালো কথা অপূর্ব প্রকাশ ভঙ্গি প্রাণবস্ত কথা অন্যের হৃদয়তন্ত্রীতে মোহনীয় সুর তুলবেই। গোমরামুখী না হয়ে যখন আপনার ঠোটের কোণে হাসির বিদ্যুৎ ঝলক ফুটে উঠবে তখন অন্য বোনের আঁধার হৃদয়ে অলোর ঝলকানি উঠবেই। তাই ইসলামী অন্দোলনের কর্মী বোনদেরকে মার্জিত চরিত্র, ও হাসি মাখা মুখের মধুরভাষিণী হওয়ার প্রচেষ্টা চালাতে হবে। মায়াভরা চেহারার নারীর মধুর হাসি মিশ্রিত আহ্বানের বাণী অন্যের মনে দোলা দেবেই। সুহাসি সম্পর্কে একখানা হাদিস- আবদুল্লাহ (রা.) ইবনে হারেছ ইবনে জিরই  থেকে বর্ণিতঃ. তিনি বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ (সা.) এর চেয়ে অধিক সুহাসি কারো দেখিনি।

ছ) আল্লাহর সাথে গভীর সম্পর্ক-

বাহ্যিক ভাবে উপরোক্ত গুণাবলীর সাথে ইসলামী আন্দোলনের মা বোনদের অন্তর হতে হবে খোদা প্রেমে সদা সিক্ত,  সদা জাগ্রত। তায়ালুক বিল্লাহ এমন এক মহা মূল্যবান গুণ যা সমস্তত গুণের শীর্ষে অবস্থ্সান করে। এ এমন এক নুরের ঝলক যার মাঝে যেন সব গুণ রং-ধনু  হয়ে লুকিয়ে আছে। যে নারী গোপনে শেষ রাতে নিজকে আল্লাহর সমীপে পেশ করতে পারে, তার মধ্য হতে মানবীয় দুর্বলতা ও ত্র“টি ধীরে ধীরে মুছে যায়। তার মাঝে সৎ গুণাবলী প্রসূন রূপ প্রস্ফুটিত হতে থাকে। সে তো ধরণীর কাউকে সন্তুষ্ট করতে রাতের শেষ প্রহরে জেগে জেগে অশ্র“-জোয়ার বহায় না। সে তার একান্ত প্রিয় প্রভুকে খুশি করতে কাজল আঁখিতে অশ্র“র বান বইয়ে মনের সমস্ত কালিমা ছাফ করে দেয়। এ ভাবে তার হৃদয় মাঝে সৃষ্টি হয় নূরের জ্যোতি; যা তার আশে পাশের বোনদের হৃদয়কে আলোকিত করে তোলে। এ  এমন এক গুণ যা বর্ণনাতীত, প্রকাশের অযোগ্য, শুধু মাত্র উপলব্ধির বিষয়। যে মহতী মানবী নিশির শেষ প্রহরে শিক্ত ঝালর পলকে মুক্তা ঝরিয়ে দু’হাত উর্ধ্বে তুলে তার পরম প্রিয়ের কাছে কিছু প্রার্থনা করে, তখন প্রভুর দয়ার পাথারে ঢেউ খেলে যায়, আর এই ঢেউয়ের আঘাতে তার চলার পথের সমস্ত বাধার পাহাড় বালুর বাঁধের মতো ধুয়ে মুছে সাফ হয়ে যায়। আর এমন গুণের মা বোনদের দাওয়াত বিফলে যেতে পারে না। এমন গুণের অধিকারিনীদের সম্পর্কে আল্লাহর ঘোষণা- “নিশ্চয়ই যেসব পুরুষ ও যেসব নারী মুসলমান, মুমেন  খোদার অনুগত, সত্য পথের পথিক , ধৈর্যশীল , খোদার সম্মুখে আনত,  ছাদাকা দানকারী, রোজা পালন কারী, নিজেদের লজ্জাস্থান হেফাজত কারী এবং অধিক মাত্রায় খোদার স্মরণ কারী, আল্লাহ তাদের জন্য ক্ষমা ও অতি বড় পুরস্কার  নির্দিষ্ট করে রেখেছেন। (আল আহযাব- ২৫) 

এ আয়াতে যে সব গুণাবলীর কথা উল্লেখ করা হয়েছে তা যদি সমাজের নারী পুরুষের মাঝে সৃষ্টি হয় তা হলে এ সমাজে দাওয়াতী কাজ করা সহজ ও ফলপ্রসু হবে। আমাদের নারী সমাজকে এ সব গুণাবলী অর্জনের সাধনা করা আল্লাহর কাছ থেকে পুরস্কার ও মাগফেরাত অর্জনের প্রয়োজনেই একান্ত প্রয়োজন।

অন্যান্য মিডিয়া bdnews24 RTNN Sheersha News barta24 Prothom Alo Daily Nayadiganta Jugantor Samakal Amardesh Kaler Kantho Daily Ittefaq Daily Inqilab Daily Sangram Daily Janakantha Amader Shomoy Bangladesh Pratidin Bhorerkagoj Daily Dinkal Manob Zamin Destiny Sangbad Deshbangla Daily Star New Age New Nation Bangladesh Today Financial Express Independent News Today Shaptahik 2000 Computer Jagat Computer Barta Budhbar Bangladesherkhela Holiday Bangladesh Monitor BBC Bangla Pars Today
homeabout usdeveloped by

ভারপ্রাপ্ত সম্পাদকঃ মো. তাসনীম আলম।

এটিএম সিরাজুল হক কর্তৃক হক প্রিন্টার্স ১০/৮ আরামবাগ, ঢাকা-১০০০ হতে মুদ্রিত ও প্রকাশিত। যোগাযোগের ঠিকানাঃ ৪২৩ এলিফেন্ট রোড, বড় মগবাজার, ঢাকা - ১২১৭।

ফোন: ৮৮ ০২ ৪৮৩১৯০৬৫, ই-মেইল: sonarbanglaweekly@gmail.com, weeklysonarbangla@yahoo.com, সার্কুলেশন: ০১৫৫২৩৯৮১৯০, বিজ্ঞাপন: ৪৮৩১৫৫৭১, ০১৯১৬৮৬৯১৬৮, ০১৭৩৪০৩৬৮৪৬।