সংবাদ শিরোনামঃ

নতুন কৌশলে আন্দোলনের মাঠে ২০ দলীয় জোট ** সতর্কতার সাথে এগুচ্ছে বিএনপি ** ভরাডুবির আশঙ্কা আ’লীগে ** নেতানিয়াহুর জয় মধ্যপ্রাচ্য সঙ্কট ঘনীভূত করবে ** গণতন্ত্র ছাড়া জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা যায় না ** স্বাধীনতা হোক অর্থবহ ** আমাদের মুক্তিযুদ্ধ ও মার্কিন দলিলপত্র ** আগৈলঝাড়ায় খাল বিল বেদখল ** গ্রেফতার নির্যাতন উপেক্ষা করে সারাদেশে হরতাল অবরোধ অব্যাহত ** রাজনীতি ও সহিষ্ণুতা ** আমাদের স্বাধীনতার ৪৪ বছর **

ঢাকা, শুক্রবার, ১৩ চৈত্র ১৪২১, ৬ জমাদিউস সানি ১৪৩৬, ২৭ মার্চ ২০১৫

বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু

॥ খন্দকার মহিউদ্দীন আহমদ॥
অনেকটা অপ্রত্যাশিতভাবেই সমস্ত জনমত জরিপ ভুল প্রমাণিত করে এমনকি কেন্দ্র ফেরত জরিপের ফলাফলের চেয়েও অনেক বেশি ভোট পেয়ে চতুর্থবারের মতো প্রধানমন্ত্রী হতে চলেছেন ইসরাইলের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী ও চরম উগ্রপন্থী নেতা বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। ঘোষিত ফলাফল অনুযায়ী ডানপন্থী নেতানিয়াহু ও তার দল লিকুদ পার্টি সুস্পষ্ট জয় পেয়েছে। তারা পেয়েছে ৩০টি আসন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বামপন্থী আইজ্যাক হরজগের দল জায়োনিস্ট ইউনিয়ন পেয়েছে ২৪টি আসন। তবে নতুন পার্লামেন্টে আরব-ইসরাইলিদের নতুন জোট তৃতীয় বৃহত্তর রাজনৈতিক শক্তি হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছে। তারা পেয়েছে ১৪টি আসন। নির্বাচনের পূর্বাভাসে ইসরাইলি আরবদের নতুন জোটের ভালো ফলাফল প্রত্যাশা করা হচ্ছিল, তা মোটেই অমূলক নয়। ইসরাইলে বসবাসকারী আরব জনগোষ্ঠীর সংখ্যা ১৭ লাখ। যা দেশটির জনসংখ্যার ২০ শতাংশ। নতুন জোটে আরব খ্রিস্টান, আরব বংশোদ্ভূত মুসলমান দ্রুজ ও আরব ইহুদিরা রয়েছে। এতে ধার্মিক মুসলিম ধর্মনিরপেক্ষ ও উদারপন্থী, জাতীয়তাবাদী পুঁজিবাদী, সমাজতন্ত্রী ও সাম্যবাদী প্রায় সব মতাদর্শের প্রতিনিধিত্ব রয়েছে। ইহুদি রাষ্ট্রের অভ্যন্তরে এমন একটি রাজনৈতিক শক্তির আত্মপ্রকাশের কারণে ধারণা করা হচ্ছে ইহুদি রাষ্ট্রটি আরব সংখ্যালঘুদের সমস্যা অনুধাবন এবং সমাধানের  প্রতি মনোযোগী হবে। বলা হচ্ছে গোটা মধ্যপ্রাচ্যে একমাত্র ইসরাইলেই এ রকম একটি রাজনৈতিক জোটের আত্মপ্রকাশ ঘটলো। তবে ইসরাইলের উগ্রবাদী ও কট্টরপন্থী রাজনৈতিক ময়দানে এই জোট কতটা সফল হবে তা নিয়ে সংশয় রয়েছে। তাদের নীতির কারণে ক্ষমতাসীন কোনো জোটে তাদের অংশগ্রহণের সম্ভাবনা না থাকলেও রাজনীতিতে তাদের ভূমিকা অবমূল্যায়নের সম্ভাবনা নেই। কেননা এমন একটি দলের আত্মপ্রকাশের প্রেক্ষাপটে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মানুষদের আগের মতো উপেক্ষা করা কোনো সরকারের পক্ষে সম্ভবপর হবে না। জোটের সবচেয়ে বড় শরিক দল হাদাশের নেতা আয়মান ওহেদ বলেন, তারা লোকচক্ষুর আড়ালের মানুষদের প্রতিনিধিত্ব করছেন। সব মানুষের কাছে তারা আশার বার্তা পৌঁছে দিতে চান, কেবল আরব বা ইহুদিদের কাছে নয়।

ফলাফল কেন এমনটা হলো? বলা হচ্ছিল প্রতিদ্বন্দ্বী আইজ্যাক হরজগের সাথে লড়াই বলে হাড্ডাহাড্ডি সমানে-সমানে। আন্তর্জাতিক মিডিয়াতে তো রীতিমতো ইসরাইলের বামপন্থীরা ক্ষমতায় আসছেন এমনটাই ধারণা দিচ্ছিল। নির্বাচনের  চারদিন আগেও মনে হচ্ছিল তিনি পরাজিত হতে যাচ্ছেন। হোয়াইট হাউসের ধারণাও এমনটা ছিল। তাই প্রেসিডেন্ট ওবামা নির্বাচনকালীন সময়ে নেতানিয়াহুর সাথে সাক্ষাতের ঝুঁকি নেননি। নেতানিয়াহু তার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়েছেন। তিনি তিনবারের বিজয়ী প্রধানমন্ত্রী শেষ মুহূর্তের প্রচারণায় বার বার বলেছেন, তিনি বা তার পার্টি হেরে গেলে ইসরাইলের জন্য বিপদ নেমে আসবে। বামপন্থীদের ভোট দিলে জঙ্গিবাদের উত্থান হবে। ফলে ইসরাইলের জাতীয় নিরাপত্তা বিঘিœà¦¤ হবে। নির্বাচনী প্রচারণায় নেতানিয়াহু অঙ্গীকার করেছিলেন তিনি প্রধানমন্ত্রী থাকলে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের সঙ্গে তার দেশের সম্পর্ক অটুট থাকবে। শেষ মুহূর্তে যুক্তরাষ্ট্রের কংগ্রেসে তার দেয়া ভাষণও পরোক্ষভাবে তার নির্বাচনী ফলাফলে কাজ করেছে। পাশাপাশি অধিকৃত আরব ভূখণ্ডে ইহুদি বসতি স্থাপনকারীদের জন্য হাজার হাজার নতুন বাড়ি নির্মাণেরও অঙ্গীকার দেন। নির্বাচনী প্রচারণার শেষ দিনে তিনি ঘোষণা দেন আবার প্রধানমন্ত্রী হলে ফিলিস্তিনিদের একটি পৃথক রাষ্ট্র পাওয়ার সুযোগ তিনি দেবেন না। নির্বাচনে আরব ইসরাইলিদের পৃথক জোট গঠনের ফলও তুলেছেন নেতানিয়াহু তার ভোট বাক্সে। বিপর্যয় ঠেকাতে শেষ মুহূর্তে তিনি ইহুদি ভোটারদের উদ্দেশ্য করে বলেন, আরবরা দলে দলে ভোট দিতে যাচ্ছেন, ইহুদি ইসরাইলিরা যেন ঘরে বসে না থাকেন তারা যেন লিকুদ পার্টিকে ভোট দিতে ভোট কেন্দ্রে যান। তার এ আহ্বান ফলপ্রসূ হয়েছে ভোটের হারই বলে দেয়। এবারের নির্বাচনে সর্বোচ্চ ৭২ শতাংশ ভোট পড়েছে। নেতানিয়াহুর দল বিগত নির্বাচনগুলোর তুলনায় বেশি ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছে। ১২০ আসনের পার্লামেন্ট (নেসেটে) কোনো এক দল এককভাবে সংখ্যাগরিষ্ঠতা না পেলেও প্রেসিডেন্ট যে সংখ্যাগরিষ্ঠদলকে সরকার গঠনে ডাকবেন তা মোটামুটি নিশ্চিত। যদিও বামপন্থী দলের নেতা আইজ্যাক হরজগও সরকার গঠনের মতো অবস্থানে রয়েছেন বলে দাবি করেছেন। যুক্তরাষ্ট্র বৃহত্তর ঐকমত্যের সরকার গঠনে দেশে স্থিতি আনতে পারে বলে আভাস দিয়েছে। দুই বিপরীত মেরুর দুই নেতার ঠাণ্ডা লড়াই ছিল ১৭ মার্চের ইসরাইলের নির্বাচনে সবচেয়ে বড় আকর্ষণ। নেতানিয়াহু কট্টরপন্থা অবলম্বনের জন্য পরিচিত হলেও তার বিপরীতে বামপন্থী আইজ্যাক হরজগ শান্ত ও মধ্যপন্থী বলে বিবেচিত। চিন্তা-চেতনা ও রাজনৈতিক দর্শনের দিক থেকেও  তিনি সম্পূর্ণ ভিন্ন। নেতানিয়াহু ফিলিস্তিন ভূখণ্ডে জবর দখল ও আরব ভূমিতে ইহুদি বসতি নির্মাণের পক্ষে হলেও হরজগ প্রয়োজনে ইসরাইল বসতিগুলো অপসারণেও রাজি। নেতানিয়াহু ফিলিস্তিনিদের সাথে শান্তি আলোচনা চালিয়ে যাওয়ার বিপক্ষে, আইজ্যাক হরজগ ফিলিস্তিনিদের সাথে শান্তি আলোচনা চাঙ্গা করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। বিরোধী জায়োনিস্ট ইউনিয়নের মূল ফোকাস হচ্ছে নাগরিকদের অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি ও ইসরাইল ফিলিস্তিন সহঅবস্থান এবং দ্বিরাষ্ট্রীয় সমাধান। নির্বাচন পূর্বে এক সাক্ষাৎকারে আইজাক হরজগ বলেছিলেন, শান্তির প্রয়োজনে তিনি ফিলিস্তিনের সাথে সংলাপে বসবেন এবং আরব ভূখণ্ডে ইসরাইলি বসতিগুলো সরিয়ে নেবেন।

প্রশ্ন হচ্ছে ইসরাইলে কি মধ্যপন্থার মোকাবেলায় চরমপন্থী তথা উগ্রপন্থার জয়জয়কার নাকি অন্যকিছু? অন্তত নির্বাচনী ফলাফলে তেমনটা বলা সমীচীন নয়। লিকুদ পার্টির ভোট ব্যাংক যদি চরমপন্থীদেরই হয়ে থাকে তাহলে তারা পেয়েছে ২৮.৩ শতাংশ ভোট। অন্যদিকে মধ্যমপন্থী দলতথা বামপন্থী দ্য জিউনিস্ট পার্টি পেয়েছে ১৮.৮ শতাংশ ভোট। এখানে ভোটের পার্থক্য প্রায় ১০ শতাংশ। পাশাপাশি আরব জোটের ভোট রয়েছে ১২ শতাংশ। এই দুই জোটের ভোট সামগ্রিকভাবে উগ্রপন্থীদের চেয়ে বেশি। এছাড়া অন্যান্য ছোট দলগুলো সম্মিলিতভাবে পেয়েছে ১২ থেকে ১৪ শতাংশ ভোট। এবারের নির্বাচনে ভোটার সংখ্যা ৬০ লাখ যার মধ্যে ভোট পড়েছে ৭০ শতাংশ। সামগ্রিক বিবেচনায় সাধারণ ইসরাইলিরা উগ্রবাদী নয়। তারা উগ্রপন্থীদের ঘেরাওয়ের মধ্যে রয়েছেন। নেতানিয়াহুর অধীনে টানা ছয় বছর কাটানোর পর এবারের নির্বাচনে জনগণ পরিবর্তন চেয়েছিল। তারা নতুন নেতৃত্বের জন্য মুখিয়ে ছিল। মাসের পর মাস বিরোধীদের নির্বাচনী প্রচারণা কার্যত একটিমাত্র স্লোগানে রূপ নিয়েছিল তা হলো ‘বিবি ছাড়া অন্য কেউ’। বিবি নেতানিয়াহুর আদুরে নাম।

নেতানিয়াহুর বিজয় এবং প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণের পর ফিলিস্তিন ইসরাইল শান্তি আলোচনার ভবিষ্যৎ কি? আরব ভূখণ্ড ফেরত এবং ইসরাইল ফিলিস্তিন সহঅবস্থান ভিত্তিক দ্বি-জাতি রাষ্ট্র গঠনের বিষয়টির কি মৃত্যুঘণ্টা বাজবে? এই প্রশ্ন এখন সবচেয়ে বড় গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে পরিণত হয়েছে। তিনি তো নির্বাচনের পূর্বেই ঘোষণা  দিয়েছেন যে তিনি দুই রাষ্ট্র সমাধান মানবেন না। অবশ্য তার এই বক্তব্যের কঠোর সমালোচনা করেছেন প্রেসিডেন্ট ওবামা। ফিলিস্তিনিদের জন্য পৃথক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার প্রতিশ্রুতি থেকে সরে আসায় ইসরাইলি প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহুর সমালোচনা করে এক বক্তব্যে ওবামা বলেন, তিনি ফিলিস্তিনিদের জন্য পৃথক স্বাধীন রাষ্ট্র হতে দেবেন না। নেতানিয়াহুর এমন প্রতিশ্রুতি বিভেদমূলক এবং সংখ্যালঘু আরবদের প্রতি আন্তরিকতাহীন। হোয়াইট হাউসের পক্ষ থেকে নেতানিয়াহুর দল থেকে যে ধরনের বিভাজন সৃষ্টিকারী ভাষা ব্যবহার করা হয়েছে তা গভীর উদ্বেগের বিষয় বলে জানানো হয়েছে।

এমনিতে মধ্যপ্রাচ্যের বিরাজমান পরিস্থিতি আগাগোড়া ইসরাইলের পক্ষেই রয়েছে। সিরিয়া সঙ্কট ইরাকের চরমপন্থার উদ্ভব এবং মিসরে ব্রাদারহুডের ওপর নৃশংস হত্যাকাণ্ড এবং ফিলিস্তিন ভূখণ্ডে নিরীহ গাজাবাসীদের ওপর অবরোধ এবং হত্যাকাণ্ড শুধুমাত্র ইসরাইলি এজেন্ডাকেই বাস্তবায়ন করেছে। এতে লাভবান হয়েছে ইহুদি রাষ্ট্র ইসরাইল। ইসরাইল মধ্যপ্রাচ্যে শিয়া-সুন্নি বিভেদ ও দ্বন্দ্ব লাগিয়ে এবং ফিলিস্তিন ভূখণ্ডে হত্যাযজ্ঞ চালিয়ে আরব দেশগুলোকে ভীতি ও সন্ত্রস্ত করে রেখেছে। আরব দেশ এক অজানা আতঙ্কে ভুগছে। মিসর-সিরিয়া, জর্দান, ইরাকে বাস্তব চলছে ইসরাইলি খেলা। ইসরাইল মধ্যপ্রাচ্যে এখন চালকের আসনে আরবদের অনৈক্যের কারণেই এমনটা সম্ভবপর হয়েছে। দুঃখজনক হলেও সত্য যে, আরব বসন্তের সুবাদে মধ্যপ্রাচ্যে পরিবর্তনের বাতাস বইতে শুরু করলে আরব রাজতান্ত্রিক পরিবারগুলো ক্ষমতা হারানোর আতঙ্কে ভুগছে। এর ফলে মধ্যপ্রাচ্যে পুরো সুযোগ নিচ্ছে ইসরাইল। কোনো কোনো দেশ তো তেল আবিবের সাথে গোপন সম্পর্কও রেখে চলেছেন। সংযুক্ত আরব আমিরাত ও মিসরের বিতর্কিত প্রেসিডেন্ট জেনারেল সিসির সাথে নেতানিয়াহু সরকারের সম্পর্কের বিষয় এখন গোপন নয়। এমন বাস্তবতায় নির্বাচনে নেতানিয়াহুর বিজয় ও ফিলিস্তিন ইসরাইল শান্তি আলোচনায় না বসার ঘোষণা বোধগম্য। যুক্তরাষ্ট্র বরাবরের মতো এখনও তাদের গভীর উদ্বেগের কথা বলে আরব বিশ্বকে শান্ত্বনা দেয়ার প্রয়াস চালাবে এটাই স্বাভাবিক। সঙ্কট মোচন এবং মধ্যপ্রাচ্য সঙ্কট সমাধানের গুরুত্ব যদি  আরব বিশ্বের কাছে তাৎপর্যহীন হয়ে পড়ে তাহলে ইসরাইলকে দুষেই বা লাভ কি? বালুতে নিজেদের মাথা গোঁজার কাজ করে যাচ্ছে আরব নেতৃত্ব। ফিলিস্তিনিদের দাবি মেনে ইসরাইলকে ইসলামপন্থীদের হামলার ঝুঁকির মুখে দিতে রাজি নন নেতানিয়াহু। তিনি তো তার দেশের নিরাপত্তা হুমকি বিবেচনায় এ সমস্ত অপকর্ম করে বেড়াচ্ছেন। প্রশ্ন হলো, মধ্যপ্রাচ্যের তেল সমৃদ্ধ প্রাচুর্যে ভরা আরব দেশগুলো তাদের নিরাপত্তা বিবেচনায় কেন ঐক্যবদ্ধ ভূমিকা নিয়ে ফিলিস্তিনিদের পাশে দাঁড়াচ্ছে না। যারা হতে পারতো তাদের জন্য ঢাল ও তলোয়ার। আরব বিশ্বের ঐক্য এবং মধ্যমপন্থী ইসলামী শক্তিগুলোর সাথে আরব বিশ্বের নিবিড় সম্পর্ক গড়ে তোলার মাধ্যমেই মধ্যপ্রাচ্যে স্থিতিশীলতা অর্জন এবং ইসরাইলি ষড়যন্ত্রের মোকাবেলা সম্ভব।

লেখক : কলামিস্ট ও বিশ্লেষক।

এ পাতার অন্যান্য খবর

অন্যান্য মিডিয়া bdnews24 RTNN Sheersha News barta24 Prothom Alo Daily Nayadiganta Jugantor Samakal Amardesh Kaler Kantho Daily Ittefaq Daily Inqilab Daily Sangram Daily Janakantha Amader Shomoy Bangladesh Pratidin Bhorerkagoj Daily Dinkal Manob Zamin Destiny Sangbad Deshbangla Daily Star New Age New Nation Bangladesh Today Financial Express Independent News Today Shaptahik 2000 Computer Jagat Computer Barta Budhbar Bangladesherkhela Holiday Bangladesh Monitor BBC Bangla Pars Today
homeabout usdeveloped by

ভারপ্রাপ্ত সম্পাদকঃ মো. তাসনীম আলম।

এটিএম সিরাজুল হক কর্তৃক হক প্রিন্টার্স ১০/৮ আরামবাগ, ঢাকা-১০০০ হতে মুদ্রিত ও প্রকাশিত। যোগাযোগের ঠিকানাঃ ৪২৩ এলিফেন্ট রোড, বড় মগবাজার, ঢাকা - ১২১৭।

ফোন: ৮৮ ০২ ৪৮৩১৯০৬৫, ই-মেইল: sonarbanglaweekly@gmail.com, weeklysonarbangla@yahoo.com, সার্কুলেশন: ০১৫৫২৩৯৮১৯০, বিজ্ঞাপন: ৪৮৩১৫৫৭১, ০১৯১৬৮৬৯১৬৮, ০১৭৩৪০৩৬৮৪৬।